নাসির উদ্দিন ইউসুফ পরিচালিত 'গেরিলা’ চলচ্চিত্রের পটভূমি কী?
A
মুক্তিযুদ্ধ
B
ভাষা আন্দোলন
C
৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন
D
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান
উত্তরের বিবরণ
গেরিলা চলচ্চিত্র
-
গেরিলা ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র।
-
চলচ্চিত্রটির পরিচালক: নাসির উদ্দিন ইউসুফ।
-
এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত।
-
চলচ্চিত্রটি ভিত্তি করে নির্মাণ করা হয়েছে সৈয়দ শামসুল হকের 'নিষিদ্ধ লোবান' উপন্যাস।
-
যৌথভাবে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন নাসির উদ্দিন ইউসুফ এবং এবাদুর রহমান।
-
প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন: জয়া আহসান, ফেরদৌস, শতাব্দী ওয়াদুদ, এটিএম শামসুজ্জামান, পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ।
0
Updated: 1 month ago
ভাষা শহিদ আবুল বরকত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
রাষ্ট্রবিজ্ঞান
B
বাংলা
C
অর্থনীতি
D
ইতিহাস
শহীদ আবুল বরকত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের এম.এ. ক্লাসের ছাত্র।
-
তিনি ১৯২৭ সালের ১৩ জুন (মতান্তরে ১৬ জুন) মুর্শিদাবাদ জেলার ভরতপুর থানার বাবলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
-
ভারত বিভাগের পর ১৯৪৮ সালে ঢাকায় আসেন।
-
১৯৫১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি লাভ করেন এবং এম.এ. শেষ পর্বে ভর্তি হন।
-
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে বিক্ষোভরত ছাত্র-জনতার উপর পুলিশের গুলিবর্ষণে তিনি গুলিবিদ্ধ হন।
-
এই ঘটনায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন এবং ভাষা আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ শহীদ হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকেন।
সূত্র:
0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র 'অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী' এর পরিচালক কে?
Created: 1 month ago
A
শাহরিয়ার কবির
B
সুভাষ দত্ত
C
তারেক মাসুদ
D
খান আতাউর রহমান
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও ইতিহাসকে জীবন্তভাবে তুলে ধরে, যা দর্শককে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে দেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে সচেতন করে।
-
Stop Genocide – জহির রায়হান
-
ওরা ১১ জন – চাষী নজরুল ইসলাম
-
আবার তোরা মানুষ হ – খান আতাউর রহমান
-
হাঙ্গর নদী গ্রেনেড – চাষী নজরুল ইসলাম
-
অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী – সুভাষ দত্ত
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে স্থানীয় সরকার সম্পর্কিত বিধান উল্লেখ রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
৫৮ অনুচ্ছেদ
B
৫৯ অনুচ্ছেদ
C
৬৯ অনুচ্ছেদ
D
৬৮ অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশের সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদে স্থানীয় সরকার সম্পর্কিত মৌলিক বিধান প্রদান করা হয়েছে, যা তৃণমূল পর্যায়ে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে।
সংবিধানে স্থানীয় সরকার সম্পর্কিত বিধান:
-
স্থানীয় সরকারকে প্রতিনিধিত্বমূলক প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
-
সংবিধানে স্থানীয় সরকার সংক্রান্ত ৪টি অনুচ্ছেদ রয়েছে: অনুচ্ছেদ ৯, ১১, ৫৯ এবং ৬০।
-
এসব অনুচ্ছেদে স্থানীয় সরকারের ভূমিকা ও কার্যকারিতা সম্পর্কে স্পষ্ট নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
অনুচ্ছেদ ৯: স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে উৎসাহিত করা এবং কৃষক, শ্রমিক ও মহিলাদের জন্য বিশেষ প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।
-
অনুচ্ছেদ ১১: প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
-
অনুচ্ছেদ ৫৯: প্রজাতন্ত্রের প্রতিটি প্রশাসনিক ইউনিটের স্থানীয় শাসন নির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত সংস্থার উপর ন্যস্ত করা।
-
অনুচ্ছেদ ৬০: স্থানীয় শাসন-সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানকে স্থানীয় প্রয়োজনে কর আরোপ, বাজেট প্রস্তুতকরণ এবং নিজস্ব তহবিল রক্ষণের ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।
৫৯ অনুচ্ছেদের মূল বিধান (সংক্ষেপে):
১. আইনানুযায়ী নির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিষ্ঠানসমূহের উপর প্রতিটি প্রশাসনিক ইউনিটের স্থানীয় শাসনের ভার প্রদান করা হবে।
২. সংসদ আইনের মাধ্যমে নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী, এই প্রতিষ্ঠানসমূহ যথোপযুক্ত প্রশাসনিক ইউনিটে নিম্নলিখিত দায়িত্ব পালন করবে:
-
(ক) প্রশাসন ও সরকারি কর্মচারীদের কার্য পরিচালনা
-
(খ) জনশৃঙ্খলা রক্ষা
-
(গ) জনসাধারণের কার্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন
0
Updated: 1 month ago