A
First-person narrative
B
Third-person omniscient with authorial commentary
C
Diary entries of Tess
D
Epistolary novel
উত্তরের বিবরণ
Hardy উপন্যাসটি লিখেছেন third-person omniscient ভঙ্গিতে। অর্থাৎ বর্ণনাকারী সব চরিত্রের মনের কথা জানেন এবং গল্প বলার সময় মাঝে মাঝে নিজস্ব মন্তব্যও করেন। এই "authorial commentary" উপন্যাসটিকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে। Hardy প্রায়ই গল্পের মাঝখানে থেমে সমাজ, ধর্ম, নিয়তি এবং নৈতিকতা নিয়ে নিজের মতামত দিয়েছেন।
উদাহরণস্বরূপ, উপন্যাসের শেষে তিনি বলেন, “Justice was done, and the President of the Immortals had ended his sport with Tess.” এটি সরাসরি লেখকের কণ্ঠস্বর। এই narrative style-এর মাধ্যমে Hardy কেবল গল্প বলেননি, বরং সমাজ সমালোচনা করেছেন এবং নিজের দর্শন তুলে ধরেছেন। ফলে উপন্যাসটি শুধু প্লট নয়, বরং একটি গভীর সামাজিক ও দার্শনিক রচনা হয়ে উঠেছে।

0
Updated: 1 day ago
Where does Tess go after Angel abandons her?
Created: 1 day ago
A
Marlott
B
Flintcomb-Ash farm
C
Trantridge
D
Emminster
Angel Clare টেসকে ছেড়ে ব্রাজিলে চলে গেলে টেসকে আবারও কাজের খোঁজ করতে হয়। সে Flintcomb-Ash farm-এ যায়। এটি ছিল একটি ভয়ানক কঠিন জায়গা, যেখানে শ্রমিকদের প্রচণ্ড কষ্ট করতে হতো। Flintcomb-Ash প্রতীকীভাবে শিল্পায়ন ও গ্রামীণ জীবনের কঠোর বাস্তবতার প্রতীক।
এখানে টেসকে মেশিনে কাজ করতে হয়, যেখানে সে প্রায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়। তার সাথে কাজ করতো Marian ও Izz Huett, যারা Angel-কে ভালোবাসতো। Flintcomb-Ash উপন্যাসে জীবনের সবচেয়ে কঠিন বাস্তবতাকে তুলে ধরে। এটি টেসের চরিত্রকে আরও শক্তিশালী ও দুঃখময় করে তোলে।

0
Updated: 1 day ago
Who is the main female character in Tess of the d’Urbervilles?
Created: 4 weeks ago
A
Tess
B
Jane
C
Elizabeth
D
Estella

0
Updated: 4 weeks ago
Who is the author of Tess of the d’Urbervilles?
Created: 1 day ago
A
Charles Dickens
B
Thomas Hardy
C
George Eliot
D
William Thackeray
থমাস হার্ডি ছিলেন ভিক্টোরিয়ান যুগের শেষভাগের একজন প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক ও কবি। তিনি জন্মেছিলেন ১৮৪০ সালে ডরসেট কাউন্টিতে। তার উপন্যাসগুলোতে গ্রামীণ জীবন, মানবিক ট্র্যাজেডি, সামাজিক কুসংস্কার এবং নিয়তির নিষ্ঠুরতা বিশেষভাবে ফুটে ওঠে।
Tess of the d’Urbervilles তার অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা। হার্ডি নিজে পেশায় ছিলেন স্থপতি, কিন্তু সাহিত্য তাকে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি দেয়। তার লেখায় গ্রামীণ ইংল্যান্ড, মানুষের সংগ্রাম এবং বিশেষ করে নারীর অসহায়ত্বের কাহিনি বারবার উঠে এসেছে। হার্ডি বিশ্বাস করতেন যে মানুষ নিয়তির হাতে বন্দী, এবং এই বিশ্বাসকে তিনি সাহিত্যিক ভাষায় প্রকাশ করেছেন। টেস অব দ্য ডি’আর্বারভিলস এও দেখা যায় কিভাবে এক নিষ্পাপ মেয়ে টেস সমাজ, পুরুষতন্ত্র এবং নিয়তির হাতে ধ্বংস হয়ে যায়।
হার্ডি শুধু একজন গল্পকার ছিলেন না, বরং একজন সামাজিক সমালোচকও ছিলেন। তাই বলা যায়, থমাস হার্ডি নামটি শুধু এই উপন্যাসের লেখক হিসেবেই নয়, বরং একজন গভীর চিন্তক এবং মানবতাবাদী হিসেবে সাহিত্য ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন।

0
Updated: 1 day ago