Which day is celebrated internationally as ‘World Refugee Day’?
A
October 1
B
August 12
C
August 12
D
June 20
উত্তরের বিবরণ
- বিশ্ব শরণার্থী দিবস (World Refugee Day) প্রতি বছর ২০ জুন তারিখে জাতিসংঘের উদ্যোগে পালিত হয়, বিশ্বজুড়ে শরণার্থীদের অধিকার, সুরক্ষা ও মানবিক সহায়তার বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে।
বিশ্ব শরণার্থী দিবস:
- ২০০১ সালের ২০ জুন প্রথম বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়।
- ২০০০ সালের ডিসেম্বরের আগে দিবসটি আফ্রিকা শরণার্থী দিবস হিসেবে পালিত হতো।
- ১৯৫১ সালে শরণার্থীদের স্বীকৃতির বিষয়ে জাতিসংঘের সনদটি গৃহীত হয়।
গুরত্বপূর্ণ কিছু দিবস:
- আন্তর্জাতিক পরিবেশ দিবস ৫ জুন;
- আন্তর্জাতিক প্রাণী দিবস পালিত হয় ৪ অক্টোবর;
- বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ১০ ডিসেম্বর;
- আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস ১৫ সেপ্টেম্বর।
- আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস ১৩ অক্টোবর;
- আন্তর্জাতিক ওজোন দিবস পালিত হয় ১৬ সেপ্টেম্বর;
- আন্তর্জাতিক বিশ্ব ধরিত্রী দিবস পালিত হয় ২২ এপ্রিল;
0
Updated: 1 month ago
কোন দেশের মহিলারা প্রথম ভোটাধিকার পেয়েছে?
Created: 1 month ago
A
আমেরিকা
B
অস্ট্রেলিয়া
C
নেপাল
D
নিউজিল্যান্ড
মহিলাদের প্রথম ভোটাধিকার অর্জনের ইতিহাস বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলে ধাপে ধাপে ঘটেছে।
-
বিশ্বে প্রথম: ১৮৯৩ সালে নিউজিল্যান্ডের নারীরা ভোটাধিকার লাভ করেন।
-
অন্যান্য দেশ:
-
১৯০২ – অস্ট্রেলিয়া
-
১৯০৬ – ফিনল্যান্ড
-
১৯১৫ – ডেনমার্ক
-
১৯১৮ – যুক্তরাজ্যের নারীরা (শর্তসাপেক্ষে)
-
১৯২০ – যুক্তরাষ্ট্রের নারীরা
-
-
মুসলিম দেশগুলো:
-
১৯১৮ – কিরগিজস্তানের নারীরা প্রথম ভোটাধিকার লাভ করে
-
১৯৩০ – তুর্কি নারীরা
-
১৯৪৯ – আরববিশ্বে প্রথম সিরিয়ার নারীরা
-
-
দক্ষিণ এশিয়া:
-
১৯৪৭ – পাকিস্তান
-
১৯৫০ – ভারত
-
১৯৭২ – বাংলাদেশ
-
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ সীমিতকরণ বিষয়ক প্রটোকল?
Created: 3 weeks ago
A
কিয়েটো প্রটোকল
B
মন্ট্রিল প্রটোকল
C
বাসেল কনভেনশন
D
কার্টাগেনা প্রটোকল
মন্ট্রিল প্রটোকল হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যার মূল উদ্দেশ্য হলো ওজোন স্তরকে ক্ষতিগ্রস্তকারী রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার সীমিত করা। এটি বৈশ্বিক পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
• গৃহীত হয়: ১৯৮৭ সালে।
• উদ্দেশ্য: ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ, বিশেষ করে ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC) সীমিত করা।
• চুক্তির স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা।
• কার্যকর হওয়ার তারিখ: ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯।
• এই প্রটোকল বাস্তবায়নের ফলে CFC গ্যাসের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
অন্যদিকে, বৈশ্বিক পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও প্রটোকল হলো:
-
কিয়েটো প্রটোকল: গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস ও বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধের লক্ষ্যে।
-
বাসেল কনভেনশন: ক্ষতিকর বর্জ্য চলাচল নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত।
-
জৈব নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রটোকল: কার্টাগেনা প্রটোকল।
0
Updated: 3 weeks ago
The Strait of Malacca connects —
Created: 2 weeks ago
A
North Sea and Bering Sea
B
Tyrrhenian Sea and Ionian Sea
C
Mediterranean Sea and Atlantic Ocean
D
Bay of Bengal and Java Sea
মালাক্কা প্রণালী হলো বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক বাণিজ্যপথ, যা ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরকে সংযুক্ত করে। এটি আন্তর্জাতিক নৌবাণিজ্যে বিশেষ ভূমিকা পালন করে, কারণ পূর্ব এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে যাতায়াতকারী অধিকাংশ জাহাজ এই প্রণালী দিয়ে অতিক্রম করে। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হলো—
-
অবস্থান: মালাক্কা প্রণালী ভারত মহাসাগরে অবস্থিত।
-
এটি উত্তরে আন্দামান সাগরকে এবং দক্ষিণে দক্ষিণ চীন সাগরকে যুক্ত করেছে, ফলে এটি ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের একটি স্বাভাবিক সংযোগপথ হিসেবে কাজ করে।
-
বঙ্গোপসাগর ও জাভা সাগরকেও সংযুক্ত করেছে এই প্রণালী।
-
দৈর্ঘ্য: প্রায় ৮০০ কিলোমিটার।
-
দক্ষিণ প্রান্তে অনেকগুলো ছোট-বড় দ্বীপ অবস্থিত, যা প্রণালীটির ভূগোলকে জটিল করেছে।
-
উপকূলবর্তী প্রধান বন্দরসমূহ:
-
মালয় উপদ্বীপের পেনাং, পোর্ট সোয়েটেনহাম, ও মালাক্কা।
-
সুমাত্রা দ্বীপের বেলাওয়ান বন্দর।
-
-
সিঙ্গাপুর প্রণালীটির দক্ষিণতম প্রান্তে অবস্থিত, যা এ অঞ্চলের অন্যতম ব্যস্ত নৌবন্দর।
-
এই প্রণালীটি বিশ্বের অন্যতম সবচেয়ে ব্যস্ত নৌপথ, যেখানে বিশ্বের এক-চতুর্থাংশেরও বেশি বাণিজ্যিক পণ্য পরিবহন হয়।
অন্য প্রণালীগুলোর তুলনামূলক তথ্য:
-
বেরিং প্রণালী: এশিয়া ও উত্তর আমেরিকাকে পৃথক করেছে এবং উত্তর সাগর ও বেরিং সাগরকে সংযুক্ত করেছে।
-
জিব্রাল্টার প্রণালী: আফ্রিকাকে ইউরোপ থেকে পৃথক করেছে এবং ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরকে যুক্ত করেছে।
-
মেসিনা প্রণালী: ইতালি ও সিসিলি দ্বীপকে পৃথক করেছে এবং টিরেনিয়ান সাগর ও আইওনিয়ান সাগরকে সংযুক্ত করেছে।
0
Updated: 2 weeks ago