Which of the following organization was the ancestor of WTO?
A
UNTWO
B
GATT
C
IBRD
D
UNWTO
উত্তরের বিবরণ
WTO (World Trade Organization):
-
পরিচিতি: WTO হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থা, যার লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের স্বচ্ছতা, পূর্বাভাসযোগ্যতা ও স্বাধীন প্রবাহ নিশ্চিত করা।
-
প্রতিষ্ঠা: ১ জানুয়ারি, ১৯৯৫।
-
উৎপত্তি: এটি গঠিত হয় General Agreement on Tariffs and Trade (GATT)-এর ভিত্তিতে, যা প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৭ সালে এবং কার্যকর হয় ১৯৪৮ সালে।
-
সদস্য সংখ্যা: বর্তমানে ১৬৬টি দেশ এর সদস্য (২০২5 অনুযায়ী)।
-
সদরদপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড।
-
মহাপরিচালক (Director General): এনগোজি ওকোনজো ইওয়েলা (নাইজেরিয়া) – তিনি ২০২১ সালে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং প্রথম আফ্রিকান ও প্রথম নারী মহাপরিচালক।
-
বাংলাদেশের সদস্যপদ: বাংলাদেশ ১ জানুয়ারি, ১৯৯৫ সাল থেকে WTO-এর সদস্য।
-
ভাষা: WTO-এর কার্যক্রম পরিচালিত হয় মূলত তিনটি সরকারি ভাষায়— ইংরেজি, ফরাসি এবং স্প্যানিশ।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
WTO এর প্রধান কাজ হলো— আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়ন, সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বাণিজ্য বিরোধ নিষ্পত্তি করা, উন্নয়নশীল দেশগুলোর বাণিজ্য সুবিধা বৃদ্ধি করা।
-
WTO বাণিজ্য সংক্রান্ত ৬০টিরও বেশি চুক্তি পরিচালনা করে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— Agreement on Agriculture (AoA), General Agreement on Trade in Services (GATS), Trade-Related Aspects of Intellectual Property Rights (TRIPS)।
-
WTO-এর Ministerial Conference হলো সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ, যা দুই বছরে একবার অনুষ্ঠিত হয়।
0
Updated: 1 month ago
What does KYC stand for in banking?
Created: 1 month ago
A
Know Your Currency
B
Keep Your Credit
C
Know Your Customer
D
Keep Your Cash
সঠিক উত্তর: (c) Know Your Customer
KYC:
- ব্যাংকিং খাতে KYC এর পূর্ণরূপ হলো "Know Your Customer" যার বাংলা অর্থ "আপনার গ্রাহককে জানুন"।
- এটি একটি আইনি বাধ্যবাধকতা এবং নিয়ন্ত্রক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের গ্রাহকদের সঠিক পরিচয় যাচাই করে এবং তাদের আর্থিক কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে।
- KYC প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো অর্থ পাচার, জালিয়াতি, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে অর্থায়ন এবং অন্যান্য অবৈধ আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ করা।
- এই প্রক্রিয়ায় গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, ছবি, ঠিকানার প্রমাণ, আয়ের উৎসের বিবরণ এবং নমিনির তথ্য সংগ্রহ করা হয়।
- KYC শুধুমাত্র নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার সময়ই নয়, বরং নিয়মিত গ্রাহক পর্যালোচনার ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা হয়।
- বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই KYC নীতিমালা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা প্রদান করে। এর ফলে আর্থিক ব্যবস্থার স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পায় এবং ঝুঁকিপূর্ণ লেনদেন থেকে ব্যাংক ও গ্রাহক উভয়ই সুরক্ষিত থাকে।
সূত্র: Federal Bank ও পত্রিকা রিপোর্ট।
0
Updated: 1 month ago
Which of the following banks was the first to launch agent banking services in Bangladesh?
Created: 1 month ago
A
Pubali Bank PLC
B
Dutch-Bangla Bank PLC
C
Bank Asia PLC
D
City Bank PLC
এজেন্ট ব্যাংকিং হলো এমন একটি ব্যবস্থা, যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনক্রমে ব্যাংকের এজেন্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা জনগণকে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে। এভাবে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসরত প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠী সাশ্রয়ী মূল্যে ব্যাংকিং সুবিধা পায়।
-
বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৩ সালের ৯ ডিসেম্বর এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নীতিমালা জারি করে।
-
২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি, ব্যাংক এশিয়া পিএলসি আনুষ্ঠানিকভাবে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করে।
-
এ কারণেই ১৭ জানুয়ারি এজেন্ট ব্যাংকিং দিবস হিসেবে পরিচিত।
-
-
মুন্সীগঞ্জ জেলার জৈনসার ইউনিয়নে প্রথম এজেন্ট আউটলেট খোলা হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে ব্রাজিলে বিশ্বে প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রথম শাসক ছিলেন-
Created: 1 month ago
A
সমুদ্রগুপ্ত
B
প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
C
বিজয়গুপ্ত
D
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
গুপ্ত সম্রাজ্য ভারতে সাম্রাজ্যবাদী গুপ্তদের শাসন ৩২০ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শুরু হয়। এ সময় বাংলায় কিছু স্বাধীন রাজ্যের উত্থান ঘটে।
-
সম্রাজ্যের প্রথম শাসক ছিলেন প্রথম চন্দ্রগুপ্ত।
-
তাঁর পুত্র সমুদ্র গুপ্ত বিজয়ের মাধ্যমে সাম্রাজ্যের প্রসার ঘটান।
-
গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব বাংলার সমতট রাজ্য ও পশ্চিম বাংলার পুষ্করণ রাজ্য উল্লেখযোগ্য।
-
প্রথম চন্দ্রগুপ্তের রাজত্বকালেই বাংলার উত্তরাংশের কিছু অংশ গুপ্ত সাম্রাজ্যের অধীনে আসে।
-
সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকালে সমগ্র বাংলা অধিকৃত হলেও সমতট একটি করদ রাজ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।
-
সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকাল থেকে ছয় শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত বাংলার উত্তরাংশ গুপ্ত সাম্রাজ্যের অধীনস্থ একটি ‘প্রদেশ’ বা ‘ভুক্তি’ হিসেবে পরিগণিত হতো।
-
গুপ্তদের রাজধানী ছিল মহাস্থানগড়ের পুঞ্জনগর, যেমন মৌর্যদের।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago