A
ওজোন স্তর রক্ষা করা
B
জলবায়ু পরিবর্তন কমানো
C
গ্রিনহাউস গ্যাস কমানো
D
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ
উত্তরের বিবরণ
মন্ট্রিল প্রটোকল
-
মন্ট্রিল প্রটোকল ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে গৃহীত।
-
১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে এর কার্যক্রম শুরু হয়।
-
মূল লক্ষ্য: পরিবেশ রক্ষা এবং ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ সীমিত করা।
অন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রটোকল:
-
কিয়োটো প্রটোকল: গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস ও বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধ।
-
কার্টাগেনা প্রটোকল: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক।
-
নাগোয়া প্রটোকল: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবহার।
সূত্র: UNEP ওয়েবসাইট, Britannica.com

0
Updated: 11 hours ago
ভিয়েনা কনভেনশন-এর আওতায় নিম্নের কোন প্রটোকলটি গৃহীত হয়?
Created: 1 week ago
A
মন্ট্রিল প্রটোকল
B
কার্টাগেনা প্রটোকল
C
কিয়েটো প্রটোকল
D
নাগোয়া প্রটোকল
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
মনট্রিল প্রটোকল
No subjects available.
ভিয়েনা কনভেনশন (Vienna Convention)
-
পূর্ণরূপ: The Vienna Convention for the Protection of the Ozone Layer
-
ধরন: জাতিসংঘের ওজোন স্তর সংরক্ষণ ও সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি
-
প্রস্তাব ও কার্যকর:
-
গৃহীত: ২২ মার্চ, ১৯৮৫
-
কার্যকর: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৮
-
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ২৮টি
-
অনুমোদনকারী দেশ: ১৯৮টি
-
বৈশ্বিক অনুমোদন লাভ: ২০০৯
-
পর্যবেক্ষণ: সংশ্লিষ্ট পক্ষরা প্রতি ৩ বছরে চুক্তির অগ্রগতি ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠক করে
প্রেক্ষাপট ও উদ্দেশ্য
-
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী গ্যাস:
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFC), হ্যালন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, মিথাইল ক্লোরোফর্ম, মিথাইল ব্রোমাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, হাইড্রোব্রোমোফ্লোরোকার্বন ইত্যাদি।
-
-
সমস্যা: ওজোন স্তর ক্ষয় হচ্ছে, ফলে ওজোন হোল বা গর্ত তৈরি হচ্ছে।
-
প্রভাব: এই গ্যাসগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্রিনহাউস গ্যাস হিসেবে কাজ করে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
-
ব্যবহার: রেফ্রিজারেশন, এয়ার কন্ডিশনিং, অ্যাজমা ইনহেলার, ফ্যান, প্লাস্টিক ফোম, মাইক্রোইলেকট্রনিক সার্কিট পরিস্কার ইত্যাদি।
-
প্রয়োজন: সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে মানবসভ্যতাকে রক্ষার জন্য ওজোন স্তরের সুরক্ষা অত্যাবশ্যক।
গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ
-
ভিয়েনা কনভেনশন হলো ওজোন স্তর রক্ষার জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক উদ্যোগ।
-
১৯৮৭ সালে মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়, যা ওজোন ক্ষয়কারী পদার্থের ব্যবহার কমাতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
উৎস:
i) UNEP ওয়েবসাইট
ii) Ozone Secretariat
iii) তথ্য অধিদফতর (PID)

0
Updated: 1 week ago
মন্ট্রিল প্রটোকলের কোন সংশোধনীতে HFCs এর উৎপাদন এবং ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়?
Created: 1 week ago
A
লন্ডন সংশোধনী
B
কোপেনহেগেন সংশোধনী
C
কিগালি সংশোধনী
D
বেইজিং সংশোধনী
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
মনট্রিল প্রটোকল
সাম্রাজ্যের পতন
No subjects available.
মন্ট্রিল প্রটোকল (Montreal Protocol)
-
পূর্ণরূপ: The Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer
-
সংজ্ঞা: মন্ট্রিল প্রটোকল হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যার মূল লক্ষ্য ওজোন স্তর ক্ষয়কারী পদার্থের (ODS – Ozone Depleting Substances) উৎপাদন ও ব্যবহার বন্ধ করা।
-
প্রধান আলোচ্য বিষয়: ওজোন স্তরের সুরক্ষা।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ
-
চুক্তি গৃহীত হয়: ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭
-
কার্যকর হয়: ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯
-
চুক্তি স্বাক্ষরের স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা
-
চুক্তি স্বাক্ষরকারী দেশ: ২০০টি
-
চুক্তি অনুমোদনকারী দেশ: ১৯৮টি
সংশোধনীসমূহ (Amendments)
-
London Amendment – 1990
-
Copenhagen Amendment – 1992
-
Vienna Amendment – 1995
-
Montreal Amendment – 1997
-
Beijing Amendment – 1999
-
Kigali Amendment – 2016
কিগালি সংশোধনী (Kigali Amendment)
-
গৃহীত হয়: ১৫ অক্টোবর, ২০১৬
-
কার্যকর হয়: ১ জানুয়ারি, ২০১৯
-
স্থান: কিগালি, রুয়ান্ডা
-
লক্ষ্য:
-
হাইড্রোফ্লুরোকার্বন (HFCs) এর ব্যবহার ধাপে ধাপে হ্রাস করা
-
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কমানো
-
পরিবেশবান্ধব ও টেকসই ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হওয়া
-
-
ফলাফল: আগামী ৩০ বছরের মধ্যে দেশগুলো HFCs-এর উৎপাদন ও ব্যবহার প্রায় ৮০%–৮৫% পর্যন্ত কমিয়ে আনবে।
উৎস:
i) UNEP (United Nations Environment Programme)
ii) Ozone Secretariat

0
Updated: 1 week ago