মন্ট্রিয়াল প্রোটোকলের মূল উদ্দেশ্য কী?
A
ওজোন স্তর রক্ষা করা
B
জলবায়ু পরিবর্তন কমানো
C
গ্রিনহাউস গ্যাস কমানো
D
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ
উত্তরের বিবরণ
মন্ট্রিল প্রটোকল
-
মন্ট্রিল প্রটোকল ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে গৃহীত।
-
১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে এর কার্যক্রম শুরু হয়।
-
মূল লক্ষ্য: পরিবেশ রক্ষা এবং ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ সীমিত করা।
অন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রটোকল:
-
কিয়োটো প্রটোকল: গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস ও বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধ।
-
কার্টাগেনা প্রটোকল: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক।
-
নাগোয়া প্রটোকল: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবহার।
সূত্র: UNEP ওয়েবসাইট, Britannica.com
0
Updated: 1 month ago
Where was the Montreal Protocol adopted?
Created: 1 month ago
A
United Kingdom
B
United States
C
Canada
D
Mexico
মন্ট্রিল প্রটোকল হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা বিশ্বব্যাপী পরিবেশ সংরক্ষণ এবং ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ নিয়ন্ত্রণের জন্য গৃহীত হয়েছে। এটি পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়।
-
মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয় ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ সালে, কানাডার মন্ট্রিলে।
-
এর কার্যক্রম ১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে শুরু হয়।
-
প্রটোকলের মূল উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশ রক্ষা ও ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ সীমিতকরণ।
-
এটি বিশ্বব্যাপী ওজোন স্তরের হ্রাসকারী ক্ষতিকর পদার্থের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে একটি কার্যকর চুক্তি হিসেবে কাজ করে।
0
Updated: 1 month ago
Which of the following is related to "The Kigali Amendment"?
Created: 1 month ago
A
Paris Convention
B
Kyoto Protocol
C
Ramsar Convention
D
Montreal Protocol
"The Kigali Amendment" মূলত Montreal Protocol-এর একটি সংশোধনী।
মন্ট্রিল প্রটোকল:
-
১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে এটি গৃহীত হয়।
-
১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে কার্যকর হয়।
-
এর মূল উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশ রক্ষা এবং ওজোন স্তর ধ্বংসকারী ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার সীমিত করা।
-
২০১৯ সালে এই প্রটোকলের সংশোধনী হিসেবে "The Kigali Amendment" কার্যকর হয়।
0
Updated: 1 month ago
ভিয়েনা কনভেনশন-এর আওতায় নিম্নের কোন প্রটোকলটি গৃহীত হয়?
Created: 2 months ago
A
মন্ট্রিল প্রটোকল
B
কার্টাগেনা প্রটোকল
C
কিয়েটো প্রটোকল
D
নাগোয়া প্রটোকল
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
মনট্রিল প্রটোকল
ভিয়েনা কনভেনশন (Vienna Convention)
-
পূর্ণরূপ: The Vienna Convention for the Protection of the Ozone Layer
-
ধরন: জাতিসংঘের ওজোন স্তর সংরক্ষণ ও সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি
-
প্রস্তাব ও কার্যকর:
-
গৃহীত: ২২ মার্চ, ১৯৮৫
-
কার্যকর: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৮
-
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ২৮টি
-
অনুমোদনকারী দেশ: ১৯৮টি
-
বৈশ্বিক অনুমোদন লাভ: ২০০৯
-
পর্যবেক্ষণ: সংশ্লিষ্ট পক্ষরা প্রতি ৩ বছরে চুক্তির অগ্রগতি ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠক করে
প্রেক্ষাপট ও উদ্দেশ্য
-
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী গ্যাস:
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFC), হ্যালন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, মিথাইল ক্লোরোফর্ম, মিথাইল ব্রোমাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, হাইড্রোব্রোমোফ্লোরোকার্বন ইত্যাদি।
-
-
সমস্যা: ওজোন স্তর ক্ষয় হচ্ছে, ফলে ওজোন হোল বা গর্ত তৈরি হচ্ছে।
-
প্রভাব: এই গ্যাসগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্রিনহাউস গ্যাস হিসেবে কাজ করে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
-
ব্যবহার: রেফ্রিজারেশন, এয়ার কন্ডিশনিং, অ্যাজমা ইনহেলার, ফ্যান, প্লাস্টিক ফোম, মাইক্রোইলেকট্রনিক সার্কিট পরিস্কার ইত্যাদি।
-
প্রয়োজন: সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে মানবসভ্যতাকে রক্ষার জন্য ওজোন স্তরের সুরক্ষা অত্যাবশ্যক।
গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ
-
ভিয়েনা কনভেনশন হলো ওজোন স্তর রক্ষার জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক উদ্যোগ।
-
১৯৮৭ সালে মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়, যা ওজোন ক্ষয়কারী পদার্থের ব্যবহার কমাতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
উৎস:
i) UNEP ওয়েবসাইট
ii) Ozone Secretariat
iii) তথ্য অধিদফতর (PID)
0
Updated: 2 months ago