A
অশােক
B
শশাঙ্ক
C
মেগদা
D
ধর্মপাল
উত্তরের বিবরণ
শশাঙ্ক
-
শশাঙ্ক ছিলেন বাংলার প্রথম সার্বভৌম (স্বাধীন) রাজা।
-
আনুমানিক ৬০৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি গৌড়ে স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
-
তার রাজ্য ‘গৌড়রাজ্য’ মূলত বাংলার উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম অংশ এবং মগধ অঞ্চলে বিস্তৃত ছিল।
-
রাজধানী কর্ণসুবর্ণ ছিল, যা বর্তমান মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর থেকে প্রায় ১০ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে রাঙ্গামাটি এলাকায় অবস্থিত।
-
শশাঙ্ক সনাতন হিন্দু ধর্মের অনুগত ছিলেন।
-
তিনি তার শাসনকালে গৌড় রাজ্যকে বিহার ও উড়িষ্যা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করেছিলেন।
-
উত্তর ভারতের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন হর্ষবর্ধন।
টিপ: অশোক ছিলেন সম্রাট, রাজা নন। অর্থাৎ, একটি সম্রাজ্যের মধ্যে অনেক রাজ্য থাকতে পারে এবং প্রতিটি রাজ্যের শাসককে ‘রাজা’ বলা হয়।
উৎস: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 12 hours ago
বাংলাদেশ রেলওয়ের সর্ববৃহৎ কারখানা কোথায়?
Created: 3 weeks ago
A
চট্টগ্রাম
B
পাকশি
C
সৈয়দপুর
D
আখাউড়া
দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা
বাংলাদেশ রেলপথ, যা সরকারি মালিকানাধীন ও সরকার পরিচালিত, দেশের প্রধান পরিবহন সংস্থা, সৈয়দপুরে দেশের সবচেয়ে বড় রেলওয়ে কারখানার অবস্থান। এজন্য সৈয়দপুরকে প্রায়শই রেলওয়ে শহর বলা হয়।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানাটি ১৮৭০ সালে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর শহরে স্থাপিত হয়। এই কারখানার কারণে সৈয়দপুর শহরের বিকাশ ও গোড়াপত্তন মূলত ঘটে। কারখানাটি বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ দ্বারা পরিচালিত হয়।
কারখানার কাজের মধ্যে রয়েছে নাট-বল্টু প্রস্তুতি, রেলওয়ের ব্রডগেজ এবং মিটারগেজ লাইনের বগি মেরামত এবং অন্যান্য সব প্রয়োজনীয় মেরামত। এটি ১১০.২৯ একর জমির ওপর বিস্তৃত এবং এতে মোট ২৮টি শপ (উপকারখানা) রয়েছে।
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন, ইত্তেফাক।

0
Updated: 3 weeks ago
বাংলাদেশ ইকোনমিক রিভিউ, ২০১৬ অনুসারে বাংলাদেশের শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজার জীবিত জন্মে)-
Created: 1 week ago
A
২৫
B
২৭
C
২৯ ( ব্যাখ্যা দেখুন)
D
৩১
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]

0
Updated: 1 week ago
পরিকল্পনা কমিশনের গৃহীত পদক্ষেপ অনুযায়ী সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা কোন মেয়াদে হবে?
Created: 2 weeks ago
A
২০১৫-২০১৯
B
২০১৬-২০২০
C
২০১৭-২০২১
D
২০১৮-২০২২
সপ্তম ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
বাংলাদেশে পরিকল্পনা কমিশন এ পর্যন্ত মোট ৮টি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ৭টি পরিকল্পনা শেষ হয়েছে এবং বর্তমানে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০২০-২৫) কার্যকর রয়েছে।
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদকালসমূহ
-
১ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৭৩-১৯৭৮
-
২য় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৮০-১৯৮৫
-
৩য় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৮৫-১৯৯০
-
৪র্থ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৯০-১৯৯৫
-
৫ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৯৭-২০০২
-
৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ২০১১-২০১৫
-
৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ২০১৬-২০২০
-
৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ২০২০-২০২৫ (চলমান)
অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার (জুলাই ২০২০ – জুন ২০২৫) মূল লক্ষ্যসমূহ
-
বাস্তবায়ন ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা: ৬৪ লাখ ৯৫ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা
-
মোট বিনিয়োগ জিডিপির অনুপাতে: ৩৭.৪%
-
বার্ষিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য: ৮.৫১%
-
কর্মসংস্থান সৃষ্টি: প্রায় ১ কোটি ১৩ লাখ
-
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ: ৪.৬%
-
গড় আয়ু বৃদ্ধি: ৭৪ বছর
-
বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা: ৩০ হাজার মেগাওয়াট
-
দারিদ্র্যের হার: ১৫.৬%
-
চরম দারিদ্র্যের হার: ৭.৪%
দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী, ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা এবং চরম দারিদ্র্য নির্মূল করা হবে।
উৎস: পরিকল্পনা বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

0
Updated: 2 weeks ago