A
২০ মে, ১৯৭৩
B
২১ মে, ১৯৭২
C
২২ মে, ১৯৭২
D
২৩ মে, ১৯৭৩
উত্তরের বিবরণ
বঙ্গবন্ধুকে "জুলিও কুরি" শান্তি পদক প্রদান
পুরস্কার প্রদানের তারিখ:
১৯৭৩ সালের ২৩ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই সম্মাননা লাভ করেন।
পুরস্কার সম্পর্কে:
বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করা হয়। এ পদকটি বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৫০ সালে চালু করে।
মনোনয়ন:
১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর চিলির সান্টিয়াগো শহরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব শান্তি পরিষদের অধিবেশনে বঙ্গবন্ধুর নাম এ পদকের জন্য মনোনীত হয়।
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান:
ঢাকায় ১৯৭৩ সালের ২৩ মে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে বিশ্ব শান্তি পরিষদের তৎকালীন মহাসচিব রমেশ চন্দ্র বঙ্গবন্ধুর হাতে এ পদক তুলে দেন।
তথ্যসূত্র: কারাগারের রোজনামচা

0
Updated: 12 hours ago
শিশুমৃত্যুর হার হ্রাসে সাফল্যের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেন?
Created: 5 days ago
A
সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি
B
Planet 50-50
C
এমডিজি অ্যাওয়ার্ড-২০১০
D
জাতিসংঘ শান্তি পুরস্কার
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুমৃত্যু হার কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য ২০১০ সালে MDG Award 2010 লাভ করেন। এছাড়াও, তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় ২০১৫ সালে জাতিসংঘের Champion of the Earth এবং নারীর ক্ষমতায়নে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে Planet 50-50 Champion Award অর্জন করেছেন।
উৎস: pmo.gov.bd/(প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়)

0
Updated: 5 days ago
মুক্তিযুদ্ধকালে কোলকাতার ৮, থিয়েটার রােডে “বাংলাদেশ বাহিনী” কখন গঠন করা হয়?
Created: 12 hours ago
A
এপ্রিল ১০, ১৯৭১
B
এপ্রিল ১১, ১৯৭১
C
এপ্রিল ১২, ১৯৭১
D
এপ্রিল ১৩, ১৯৭১
তেলিয়াপাড়া বৈঠক ও মুক্তিফৌজ গঠনের প্রেক্ষাপট
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সেনাদের নৃশংস হামলার পর বাংলাদেশের বাঙালি সেনা অফিসাররা বিদ্রোহ শুরু করেন। এই বিদ্রোহী অফিসারদের মধ্যে ছিলেন: খালেদ মোশাররফ, শাফায়াত জামিল, জিয়াউর রহমান, এস.এম. রেজা এবং কে.এম. সফিউল্লাহ।
এদের উপস্থিতিতে এম.এ.জি. ওসমানী ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গলের অস্থায়ী সদর দপ্তর তেলিয়াপাড়া তে বৈঠক করেন।
বৈঠকের প্রধান তথ্য:
-
স্থান: তেলিয়াপাড়া চা বাগানের ম্যানেজার বাংলো
-
তারিখ: ৪ এপ্রিল ১৯৭১
-
অংশগ্রহণকারী: ভারতীয় বিএসএফ-এর পূর্বাঞ্চলীয় মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার ভি.সি. পান্ডে ও অন্যান্য প্রতিনিধি
বৈঠকের সিদ্ধান্ত:
-
বিদ্রোহী অফিসাররা পাকিস্তানি সেনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
-
সকল বিদ্রোহী ইউনিটের সমন্বয়ে মুক্তিফৌজ গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
-
যুদ্ধকৌশল হিসেবে প্রথমবারের মতো এই পরিকল্পনাকে “তেলিয়াপাড়া রণকৌশল” বলা হয়।
পরবর্তী ঘটনা:
-
বৈঠকের কোনো লিখিত নথি রাখা হয়নি, তবে মৌখিকভাবে নেতৃত্ব, সংগঠন ও যুদ্ধ পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
-
১১ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর বেতার ভাষণে এই বৈঠকের সিদ্ধান্তের কিছু অংশ প্রকাশ করা হয়।
-
সভার শেষে কর্নেল ওসমানী মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনা হিসেবে ফাঁকা গুলি ছুঁড়েন।
উপসংহার:
অতএব, ১১ এপ্রিল ১৯৭১ সালে বিদ্রোহী বাঙালি সেনাদের সমন্বয়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক মুক্তিযুদ্ধ বাহিনী গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
উৎস:মূলধারা ৭১

0
Updated: 12 hours ago
আলুটিলা প্রাকৃতিক গুহা কোথায় অবস্থিত?
Created: 12 hours ago
A
খাগড়াছড়ি জেলায়
B
রাঙ্গামাটি জেলায়
C
বান্দরবান জেলায়
D
কক্সবাজার জেলায়
আলুটিলা গুহা (খাগড়াছড়ি)
অবস্থান:
আলুটিলা গুহা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের খাগড়াছড়ি জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক গুহা।
কিভাবে যাওয়া যায়:
-
খাগড়াছড়ি জেলা শহর থেকে পশ্চিমে মাত্র ৮ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করলেই আলুটিলা পৌঁছানো যায়।
-
আবার মাটিরাঙ্গা থেকে জেলা শহরের পথে প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরেই এর অবস্থান।
স্থানীয় নাম:
এলাকার মানুষ গুহাটিকে “মাতাই হাকড়” নামে চেনে, যার অর্থ দেবতার গুহা।
গুরুত্ব:
-
আলুটিলা খাগড়াছড়ি জেলার সবচেয়ে উঁচু পাহাড়।
-
গুহাটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৮২ ফুট।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (নবম-দশম শ্রেণি পাঠ্যবই)

0
Updated: 12 hours ago