আলুটিলা প্রাকৃতিক গুহা কোথায় অবস্থিত?
A
খাগড়াছড়ি জেলায়
B
রাঙ্গামাটি জেলায়
C
বান্দরবান জেলায়
D
কক্সবাজার জেলায়
উত্তরের বিবরণ
আলুটিলা গুহা (খাগড়াছড়ি)
অবস্থান:
আলুটিলা গুহা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের খাগড়াছড়ি জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক গুহা।
কিভাবে যাওয়া যায়:
-
খাগড়াছড়ি জেলা শহর থেকে পশ্চিমে মাত্র ৮ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করলেই আলুটিলা পৌঁছানো যায়।
-
আবার মাটিরাঙ্গা থেকে জেলা শহরের পথে প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরেই এর অবস্থান।
স্থানীয় নাম:
এলাকার মানুষ গুহাটিকে “মাতাই হাকড়” নামে চেনে, যার অর্থ দেবতার গুহা।
গুরুত্ব:
-
আলুটিলা খাগড়াছড়ি জেলার সবচেয়ে উঁচু পাহাড়।
-
গুহাটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৮২ ফুট।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (নবম-দশম শ্রেণি পাঠ্যবই)
0
Updated: 1 month ago
এখন অব্দি বাংলাদেশে মোট কতবার গণভোট অনুষ্ঠিত হয়? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
২
B
৩
C
৪
D
৫
গণভোট (Referendum)
-
সংজ্ঞা ও অর্থ:
-
আক্ষরিক অর্থে গণভোট মানে হলো ‘জনগণের কাছে উপস্থাপন করা’ (refer to the people)।
-
আইনসভা দ্বারা প্রণীত আইনকে ভোটের মাধ্যমে অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যান করার জন্য জনসাধারণের কাছে উপস্থাপন করাকে গণভোট বলে।
-
অর্থাৎ, কোনো আইন চূড়ান্তভাবে গৃহীত হওয়ার আগে জনসাধারণের মতামত নেওয়ার একটি প্রক্রিয়া।
-
-
বাংলাদেশে গণভোটের ইতিহাস:
-
মোট ৩ বার গণভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে:
১. ১৯৭৭
২. ১৯৮৫
৩. ১৯৯১ -
এর মধ্যে ২ বার প্রশাসনিক গণভোট এবং ১ বার সাংবিধানিক গণভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
-
সর্বশেষ গণভোট: ১৯৯১
-
-
আইনগত প্রেক্ষাপট:
-
১৯৯১ সালে সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনীতে (সংবিধানের ১৪২ অনুচ্ছেদ) গণভোটের বিধান সংযোজন করা হয়েছিল।
-
পরবর্তীতে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এটি বাতিল করা হয়, যা সংবিধানের ৮, ৪৮ ও ৫৬ অনুচ্ছেদের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ বিবেচিত হয়েছিল।
-
২০১১ সালে পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ৪৭ ধারার মাধ্যমে ১৪২ অনুচ্ছেদ থেকে গণভোটের বিধান বাতিলকরণকে বাতিল ঘোষণা করা হয়।
-
ফলে, দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে গণভোটের বিধান পুনরুদ্ধার হয়।
-
0
Updated: 1 month ago
শিশুমৃত্যুর হার হ্রাসে সাফল্যের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেন?
Created: 1 month ago
A
সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি
B
Planet 50-50
C
এমডিজি অ্যাওয়ার্ড-২০১০
D
জাতিসংঘ শান্তি পুরস্কার
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুমৃত্যু হার কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য ২০১০ সালে MDG Award 2010 লাভ করেন। এছাড়াও, তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় ২০১৫ সালে জাতিসংঘের Champion of the Earth এবং নারীর ক্ষমতায়নে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে Planet 50-50 Champion Award অর্জন করেছেন।
উৎস: pmo.gov.bd/(প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়)
0
Updated: 1 month ago
মুঘল যুগের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় পরগণার প্রধান নির্বাহীকর্তা -
Created: 1 month ago
A
ওয়াজির
B
সুবাহদার
C
ফৌজদার
D
শিকদার
মুঘল যুগের প্রশাসনিক ব্যবস্থা:
- মুঘল শাসনব্যবস্থা এক-কেন্দ্রিক ও স্বৈরতন্ত্রী হলেও জনকল্যাণকামী ছিল।
- এই শাসনব্যবস্থা ছিল প্রধানত সামরিক শক্তি নির্ভর।
- একমাত্র সদর ও কাজী ছাড়া অন্যসব কর্মচারিকে সামরিক দায়িত্ব পালন করতে হত।
- মুঘল শাসন ব্যবস্থার মূল ভিত্তি রচিত হয় তুর্কি-পারস্য শাসন ব্যবস্থার অনুকরণে।
- মুঘলরা একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় শাসন ব্যবস্থার পাশাপাশি স্থানীয় প্রাদেশিক শাসন কাঠামোও গড়ে তুলেছিল।
- মুঘল শাসন ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার উৎস ছিলেন 'পাদশাহ' বা সম্রাট।
- তিনি একাধারে রাষ্ট্রীয় প্রধান, সামরিক প্রধান এবং প্রধান বিচারক হিসেবে রাজ্য পরিচালনা ও প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করতেন।
- সম্রাটের পরই প্রধানমন্ত্রী বা ওয়াজিরের স্থান ছিল।
- বিশাল মুঘল সাম্রাজ্যের সুষ্ঠু শাসনের জন্য সমগ্র সাম্রাজ্যকে কতগুলো 'সুবাহ' বা প্রদেশে ভাগ করা হয়েছিল।
- সুবাহদার ছিলেন সুবাহর প্রধান কর্ম নির্বাহক।
- মুঘল আমলে প্রতিটি প্রদেশ কয়েকটি সরকার বা জেলায় এবং প্রতিটি সরকার কয়েকটি পরগনায় বিভক্ত ছিল।
- ফৌজদার ছিলেন সরকারের প্রধান নির্বাহীকর্তা।
- শিকদার ছিলেন পরগণার প্রধান নির্বাহীকর্তা।
0
Updated: 1 month ago