বঙ্গবন্ধুকে কখন “জুলিও কুরী” শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হয়?
A
২০ মে, ১৯৭৩
B
২১ মে, ১৯৭২
C
২২ মে, ১৯৭২
D
২৩ মে, ১৯৭৩
উত্তরের বিবরণ
বঙ্গবন্ধুকে "জুলিও কুরি" শান্তি পদক প্রদান
পুরস্কার প্রদানের তারিখ:
১৯৭৩ সালের ২৩ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই সম্মাননা লাভ করেন।
পুরস্কার সম্পর্কে:
বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করা হয়। এ পদকটি বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৫০ সালে চালু করে।
মনোনয়ন:
১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর চিলির সান্টিয়াগো শহরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব শান্তি পরিষদের অধিবেশনে বঙ্গবন্ধুর নাম এ পদকের জন্য মনোনীত হয়।
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান:
ঢাকায় ১৯৭৩ সালের ২৩ মে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে বিশ্ব শান্তি পরিষদের তৎকালীন মহাসচিব রমেশ চন্দ্র বঙ্গবন্ধুর হাতে এ পদক তুলে দেন।
তথ্যসূত্র: কারাগারের রোজনামচা
0
Updated: 1 month ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা চূড়ান্ত রিপোর্ট ২০২২ অনুসারে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার -
Created: 1 month ago
A
১.০২%
B
১.১২%
C
১.২৪%
D
১.৩৩%
জনশুমারি ও গৃহগণনা (২০২২)
-
আইনি প্রেক্ষাপট:
-
২০১৩ সালে প্রণীত পরিসংখ্যান আইন অনুযায়ী, পূর্বের ‘আদমশুমারি’কে ‘জনশুমারি’ হিসেবে অভিহিত করা হয়।
-
তাই ২০২২ সালের জুনে ‘৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা’ অনুষ্ঠিত হয়।
-
-
ঐতিহাসিক তথ্য:
-
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি: ১৯৭৪
-
দ্বিতীয়: ১৯৮১
-
পঞ্চম: ২০১১
-
-
২০২২ সালের ফলাফল:
-
মোট জনসংখ্যা: ১৬,৯৮,২৮,৯১১ জন
-
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.১২%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১১৯ জন/কিমি²
-
পুরুষ ও নারীর অনুপাত: ৯৯.০৮ : ১০০.৯০
-
সাক্ষরতার হার: ৭৪.৮০%
-
পুরুষ: ৭৬.৭১%
-
নারী: ৭২.৯৪%
-
-
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুযায়ী সর্বোচ্চ:
-
বিভাগ: ঢাকা বিভাগ – ২,১৫৬ জন/কিমি²
-
জেলা: ঢাকা জেলা – ১০,০৬৭ জন/কিমি²
-
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুযায়ী সর্বনিম্ন:
-
বিভাগ: বরিশাল বিভাগ – ৬৮৮ জন/কিমি²
-
জেলা: রাঙ্গামাটি জেলা – ১০৬ জন/কিমি²
-
0
Updated: 1 month ago
বর্তমানে দেশে সরকারিভাবে মোট কয়টি স্থলবন্দর রয়েছে? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
১৬টি
B
২০টি
C
২২টি
D
২৪টি
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (বিএসবিক)
-
লক্ষ্য:
স্থলপথে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি সহজতর ও উন্নত করা। -
স্থলবন্দর সংখ্যা:
-
দেশে মোট ২৪টি স্থলবন্দর সরকারিভাবে বিদ্যমান।
-
চলমান স্থলবন্দর সংখ্যা: ১৬টি।
-
চলমান স্থলবন্দরসমূহ
-
বাস্থবক পরিচালিত (১১টি):
বেনাপোল, ভোমরা, আখাউড়া, বুড়িমারী, নাকুগাঁও, তামাবিল, সোনাহাট, গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী, বিলোনিয়া, শেওলা, ধানুয়াকামালপুর। -
BOT ভিত্তিতে পরিচালিত (৫টি):
সোনামসজিদ, হিলি, টেকনাফ, বাংলাবান্ধা, বিবিরবাজার। -
চালুর অপেক্ষায় (২টি):
রামগড়, বাল্লা।
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত তথ্য
-
প্রতিষ্ঠা সাল: ২০০১
-
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান: হ্যাঁ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে
উৎস: বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ওয়েবসাইট
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ থেকে কত সালে জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হয়?
Created: 1 month ago
A
১৯৫০ সালে
B
১৯৫৪ সালে
C
১৯৫৮ সালে
D
১৯৬০ সালে
বাংলাদেশে জমিদারি প্রথা ও রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ আইন, ১৯৫০
-
জমিদারি প্রথার বিলুপ্তি: বাংলাদেশে জমিদারি প্রথা ১৯৫০ সালে উচ্ছেদ করা হয়।
-
আইন প্রণয়ন: এটি ১৯৫০ সালের পূর্ববঙ্গ রাজ্য অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের মাধ্যমে কার্যকর হয়। আইনের মাধ্যমে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত বিলুপ্ত করা হয় এবং কৃষকদের জমির মালিকানা নিশ্চিত করা হয়।
The State Acquisition and Tenancy Act, 1950 (রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০):
-
আইন প্রণয়ন: ১৯৫০ সালে; আইন সংখ্যা: ২৮, ১৯৫১ সন
-
বিষয়বস্তু: পূর্ববাংলায় জমিতে খাজনা সংগ্রাহক ও অন্যান্য স্বার্থধারীদের অধিগ্রহণ, প্রজাদের সঙ্গে সম্পর্ক, এবং সম্পর্কিত অন্যান্য আইনগত বিষয়সমূহ সংজ্ঞায়িত করা।
-
প্রেক্ষাপট: এই আইনের আগে কৃষিসংক্রান্ত আইন ছিল ১৭৯৩ সালের বঙ্গীয় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবিধান ও ১৮৮৫ সালের বঙ্গীয় প্রজাস্বত্ব আইন।
-
প্রণয়নের ধাপ:
-
১৯৪৮ সালের ৩১ মার্চ পূর্ববঙ্গ জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব বিল প্রকাশ
-
বিল পাঠানো হয় আইন পরিষদের বিশেষ কমিটিতে
-
১৬ মে ১৯৫১ সালে অনুমোদনমূলক সম্মতি প্রাপ্ত
-
আইনের কার্যক্রম ও বৈশিষ্ট্য:
-
সরকার দেশের একমাত্র জমিদারে পরিণত হয়
-
জমিতে সকল খাজনা-আদায়ি স্বার্থ অধিগ্রহণ করে
-
৩ নং ধারা বলবৎ হওয়ায় জমির মালিকরা সরকারের প্রত্যক্ষ প্রজা হিসেবে গণ্য হন
-
সরকার হাটবাজার, ফেরি ও মাছ উৎপাদনমূলক জলভাগের মালিক ও ব্যবস্থাপক হয়
-
আইনটি ১৫২টি ধারায় বিভক্ত, যা পাঁচটি অংশ ও উনিশটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত
0
Updated: 1 month ago