গুয়ানতানামো বে নৌ ঘাঁটিটি কোন দেশে অবস্থিত?
A
পানামা
B
কিউবা
C
হাইতি
D
পেরু
উত্তরের বিবরণ
গুয়ানতানামো বে (Guantanamo Bay)
-
গুয়ানতানামো বে হলো কিউবার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত একটি মার্কিন নৌ ঘাঁটি।
-
কিউবা সরকারের কাছ থেকে ১৯০৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এটি ভাড়া নেয়।
-
২০০২ সাল থেকে সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে অভিযুক্ত বন্দিদের এখানে রাখা শুরু হয়।
-
বন্দীদের মধ্যে মূলত আফগানিস্তান, ইরাক, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ব্যক্তিরা ছিলেন।
-
আজ এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ নৌ ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সূত্র: ব্রিটানিকা ও প্রথম আলো।
0
Updated: 1 month ago
চীন নিচের কোন আফ্রিকান দেশটিতে সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের মাধ্যমে কৌশলগত সম্পর্ক স্থাপন করেছে?
Created: 1 month ago
A
ইথিওপিয়া
B
জাম্বিয়া
C
লাইবেরিয়া
D
জিবুতি
এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন। এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।
সামরিক ঘাঁটি
আফ্রিকার সাথে শান্তি ও নিরাপত্তা সম্পর্ক গড়া চীনের পররাষ্ট্রনীতি অন্যতম দিক।
- সেই লক্ষ্যে ২০১৭ সালের আগস্টে চীন দেশের বাইরে জিবুতিতে নিজেদের প্রথম সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করে।
- দেশটির কৌশলগত অবস্থানের কারণে চীন এই দেশটিতে সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
উল্লেখ্য,
- পূর্ব আফ্রিকার বাব-এল-মান্দেবের তীরে অবস্থিত কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছোট দেশ জিবুতি।
- এটি লোহিত সাগর হয়ে সুয়েজ খালে প্রবেশদ্বারের কাছে রয়েছে।
- চীন ২০১৭ সালে জিবুতিতে সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করে।
- ভূরাজনৈতিক ও কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার জন্য আগে থেকেই দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও জাপানের সামরিক ঘাঁটি রয়েছে।
২০১৫ সালে আফ্রিকার দেশগুলোর এক সম্মেলনে আফ্রিকার উন্নয়নে ছয় হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেয় চীন।
উৎস: BBC.
0
Updated: 1 month ago
রাফাল (Rafale) যুদ্ধবিমান কোন দেশের তৈরী?
Created: 2 months ago
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
ফ্রান্স
C
ভারত
D
চীন
উৎপাদক ও তথ্য:
-
কোম্পানি: ড্যাসল্ট অ্যাভিয়েশন (Dassault Aviation)
-
প্রথম উড্ডয়ন: ১৯৮৬
-
ফরাসি বিমান বাহিনীতে প্রবর্তন: ২০০৬
-
ফরাসি নৌবাহিনীতে প্রবর্তন: ২০০৪
-
ধরণ: Omnirole / মাল্টিরোল ফাইটার
-
প্রধান ব্যবহার: এয়ার সুপারিওরিটি, আকাশ প্রতিরক্ষা, নিকটবর্তী ও দূরপাল্লার আক্রমণ, গোয়েন্দাগিরি, নৌযান বিধ্বংসী অপারেশন, পারমাণবিক প্রতিরক্ষা
ভারতের সাথে সম্পর্ক:
-
২০২৫ সালের মে মাসে ভারত রাফাল বিমান ব্যবহার করে পাকিস্তানে আক্রমণ চালায়
-
ভারত বর্তমানে ৩৬টি রাফাল বিমান পরিচালনা করছে
-
ফ্রান্স থেকে আরও ২৬টি বিমান কেনার চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে
প্রাসঙ্গিক বিষয়: আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি / সামরিক বিমান প্রযুক্তি
উৎস: ড্যাসল্ট অ্যাভিয়েশন
0
Updated: 2 months ago
নিচের কোন দেশটিতে রাশিয়ার সামরিক ঘাঁটির সুবিধা বিদ্যমান?
Created: 1 month ago
A
কিউবা
B
ভিয়েতনাম
C
উজবেকিস্তান
D
সােমালিয়া
রাশিয়ার সামরিক ঘাঁটির বর্তমান ও অতীত পরিস্থিতি বোঝার জন্য নিম্নলিখিত তথ্যগুলো উল্লেখযোগ্য। এগুলো তৎকালীন চুক্তি, ব্যবহার ও সামরিক উপস্থিতির ভিত্তিতে整理 করা হয়েছে, তবে সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহের জন্য লাইভ নিউজ প্যানেল, সাম্প্রতিক সংবাদ বা অথেনটিক সূত্র দেখাও প্রয়োজন।
-
১৪ নভেম্বর ২০০৫ সালে উজবেকিস্তান ও রাশিয়ার মধ্যে সামরিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার মাধ্যমে উজবেকিস্তান রাশিয়ার কাছ থেকে পূর্ণাঙ্গ সামরিক ঘাঁটির সুবিধা (সৈন্য ও ঘাঁটি) গ্রহণ করে।
-
ভিয়েতনামের Cam Ranh Air Force Base এবং Cam Ranh Naval Base ১৯৭৯ থেকে ২০০২ পর্যন্ত সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের নিয়মিত ব্যবহারাধীন ছিল। ২০১৩ সালের শেষ দিকে নৌবাহিনী এবং ২০১৪ সাল থেকে বিমানবাহিনী পুনরায় এই ঘাঁটিগুলো ব্যবহার শুরু করে। ঘাঁটিতে বর্তমানে সৈন্য না থাকলেও সুবিধা বজায় আছে।
-
ভিয়েতনামে পূর্বে রাশিয়ার ঘাঁটি ছিল, কিন্তু ২০০২ সালের পর এটি তেমন সক্রিয় নয়।
-
কিউবাতে রাশিয়ার একটি রেডিও ইলেকট্রনিক গোয়েন্দা কেন্দ্র ছিল, তবে এটি সামরিক ঘাঁটি হিসেবে বিবেচিত নয়।
-
উজবেকিস্তানের Karshi-Khanabad Air Base ২০০৬ থেকে ২০১২ পর্যন্ত রাশিয়ার বিমান বাহিনীর ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ২০১২ সালে উজবেকিস্তান সরকার দেশটিতে সকল বৈদেশিক সামরিক উপস্থিতি নিষিদ্ধ করে।
-
সোমালিয়াতে রাশিয়ার কোন সামরিক ঘাঁটি নেই।
0
Updated: 1 month ago