'ঋণ দেয় যে' এক কথায় কী বলে?
A
উত্তমর্ণ
B
খাতক
C
অধমর্ণ
D
ঋতুপর্ণ
উত্তরের বিবরণ
'ঋণ দেয় যে' এক কথায় বলে - উত্তমর্ণ।
অন্যদিকে,
'ঋণ নেয় যে' -অধমর্ণ/খাতক।
'ঋতুপর্ণ' অর্থ- অযোধ্যার সূর্যবংশীয় নৃপতিবিশেষ।
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ এবং বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান।
0
Updated: 1 month ago
কোনটি চলিত ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য নয়?
Created: 1 month ago
A
সর্বনাম, ক্রিয়া ও অব্যয়পদের সংক্ষিপ্তরূপ ব্যবহৃত হয়
B
চটুল, সরল ও সাবলীল
C
গুরুগম্ভীর, দুর্বোধ্য ও মন্থর
D
সর্বজনবোধ্য মুখের ও লেখার ভাষা
সাধু ভাষারীতি সাধারণত গুরুগম্ভীর, দুর্বোধ্য ও মন্থর। এটি লিখিত রূপে প্রচলিত হলেও কথ্য ব্যবহারের জন্য অপ্রাকৃতিক।
চলিত ভাষারীতি হলো সাধারণ মানুষের মুখে ও লেখায় সর্বজনবোধ্য ভাষা, যা সহজে বোঝা যায় এবং জীবন্ত।
-
চলিত ভাষা সবসময় ব্যাকরণের নিয়ম মেনে চলে না।
-
এতে পদবিন্যাস রীতি অনেক সময় পরিবর্তিত হয়।
-
চলিত ভাষায় তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের ব্যবহার কম।
-
এটি বক্তৃতা, ভাষণ ও নাটকের সংলাপের জন্য উপযোগী।
-
চলিত ভাষায় সর্বনাম, ক্রিয়া ও অব্যয়পদের সংক্ষিপ্তরূপ ব্যবহৃত হয়।
-
ভাষার রূপ হলো চটুল, সরল ও সাবলীল।
-
চলিত ভাষারীতি পরিবর্তনশীল হওয়ায় জীবন্ত।
0
Updated: 1 month ago
'বনৌষধি' - শব্দের শুদ্ধ সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
বন + ওষূধি
B
বন + ওষধি
C
বন + ওষুধি
D
বন + ঔষধি
সন্ধির নিয়ম অনুযায়ী, যখন অ-কার বা আ-কারের পরে ও-কার বা ঔ-কার আসে, তখন উভয় মিলিত হয়ে ঔ-কার তৈরি করে। এই ঔ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়।
উদাহরণ:
-
মহা + ঋষি = মহর্ষি
-
শীত + ঋত = শীতার্ত
-
জন + এক = জনৈক
-
বন + ওষধি = বনৌষধি
-
প্রতি + এক = প্রত্যেক
0
Updated: 1 month ago
'রাজু পুস্তক পাঠ করছে।' বাক্যটির কর্মবাচ্যে রূপ হবে-
Created: 1 month ago
A
রাজু কর্তৃক পুস্তক পাঠ হচ্ছে।
B
রাজু কর্তৃক পুস্তক পঠিত হচ্ছে।
C
রাজু কর্তৃক পুস্তক পাঠ্য হচ্ছে।
D
পুস্তক কর্তৃক রাজু পঠিত হচ্ছে।
কর্তৃবাচ্য ও কর্মবাচ্য হলো দুটি ভিন্ন ধরণের বাক্যরূপ, যা কর্তা এবং কর্মের উপর নির্ভর করে তৈরি হয়। কর্তৃবাচ্যে ক্রিয়ার রূপ কর্তার উপর নির্ভর করে, আর কর্মবাচ্যে ক্রিয়ার রূপ কর্মের উপর নির্ভর করে এবং কর্তা প্রায়শই ‘কর্তা দ্বারা’ বা ‘কর্তৃক’ আকারে প্রকাশ হয়।
-
উদাহরণ:
-
কর্তৃবাচ্য: রাজু পুস্তক পাঠ করছে।
-
কর্মবাচ্য: রাজু কর্তৃক পুস্তক পঠিত হচ্ছে।
-
কর্তৃবাচ্য থেকে কর্মবাচ্য পরিবর্তনের নিয়ম:
-
কর্তৃবাচ্যের বাক্যকে কর্মবাচ্যে রূপান্তর করতে হলে কর্তাকে তৃতীয় পুরুষে, কর্মকে প্রথম বা শূন্য বিভক্তিতে পরিবর্তন করতে হয়।
-
ক্রিয়া কর্মের অনুসারী হতে হবে।
-
উদাহরণ:
-
কর্তৃবাচ্য: বিদ্বানকে সকলেই আদর করে।
কর্মবাচ্য: বিদ্বান সকলের দ্বারা আদৃত হন। -
কর্তৃবাচ্য: খোদাতায়ালা বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন।
কর্মবাচ্য: বিশ্বজগৎ খোদাতায়ালা কর্তৃক সৃষ্ট হয়েছে।
-
0
Updated: 4 weeks ago