A
হামিদুর রহমান
B
মোস্তফা কামাল
C
মুন্সী আব্দুর রহিম
D
নুর মােহাম্মদ শেখ
উত্তরের বিবরণ
বঙ্গবন্ধু সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৯৭৩ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় অসাধারণ বীরত্ব দেখানো সাতজন মুক্তিযোদ্ধাকে দেশের সর্বোচ্চ বীরত্ব সম্মান ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব দিয়ে সম্মানিত করা হয়।
এদের মধ্যে:
-
সেনাবাহিনী: ৩ জন
-
নৌবাহিনী: ১ জন
-
বিমান বাহিনী: ১ জন
-
সাবেক ইলেকট্রিক্যাল পুলিশ রেজিমেন্ট (ই. পি. আর.): ২ জন
বীরশ্রেষ্ঠদের নাম ও পদবী:
-
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর – সেনাবাহিনী
-
সিপাহী মোস্তফা কামাল – সেনাবাহিনী
-
সিপাহী হামিদুর রহমান – সেনাবাহিনী
-
ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার মোহাম্মদ রুহুল আমিন – নৌবাহিনী
-
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান – বিমান বাহিনী
-
ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ – সাবেক ই. পি. আর.
-
ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ – সাবেক ই. পি. আর.
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
উল্লেখ্য, মুন্সী আব্দুর রহিম নামে কোনো বীরশ্রেষ্ঠ ছিলেন না।
সূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 23 hours ago
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সামরিক আইন জারি করেন কে?
Created: 2 weeks ago
A
হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ
B
এ. এম. সয়েম
C
আ. এফ. মোসাদ্দেক
D
খন্দকার মোশতাক আহমদ
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
No subjects available.
বাংলাদেশের প্রথম সামরিক শাসন
-
ঘটনা: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারকে নির্মমভাবে হত্যা করার পর খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন।
-
শাসনকাল: প্রায় তিন মাসের জন্য ক্ষমতায় ছিলেন।
-
প্রভাব:
-
মোশতাকের স্বল্পকালীন শাসন বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে।
-
মুক্তিযুদ্ধের অর্জনগুলোকে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হয় এবং পাকিস্তানের প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা শুরু হয়।
-
-
সামরিক আইন: ক্ষমতা দখলের মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় মোশতাক স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সামরিক আইন জারি করেন।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 2 weeks ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় সিপাহী হামিদুর রহমান কোন সেক্টরের অধীনে যুদ্ধ করেন?
Created: 2 weeks ago
A
১নং সেক্টর
B
২নং সেক্টর
C
৩নং সেক্টর
D
৪নং সেক্টর
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
No subjects available.
মুক্তিযুদ্ধের বীরশ্রেষ্ঠ ও সংশ্লিষ্ট সেক্টর
বীরশ্রেষ্ঠ | সেক্টর |
---|---|
ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ | ১নং সেক্টর |
সিপাহী মোস্তফা কামাল | ২নং সেক্টর |
সিপাহী হামিদুর রহমান | ৪নং সেক্টর |
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর | ৭নং সেক্টর |
ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ | ৮নং সেক্টর |
ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার রুহুল আমীন | ১০নং সেক্টর |
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান | কোনো সেক্টরের অধীনে ছিলেন না |
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 weeks ago
কোন বীরশ্রেষ্ঠের দেহাবশেষ বাংলাদেশে এনে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়?
Created: 23 hours ago
A
সিপাহী মোস্তফা কামাল
B
ল্যান্স নায়েক মুন্সি আবদুর রউফ
C
ল্যান্স নায়েক নূর মােহাম্মদ শেখ
D
সিপাহী হামিদুর রহমান
মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে সমাহিত বীরশ্রেষ্ঠরা
মিরপুরে অবস্থিত শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দুইজন বীরশ্রেষ্ঠকে সমাহিত করা হয়েছে। তারা হলেন:
১. বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
২. বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী হামিদুর রহমান
বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী হামিদুর রহমান
-
জন্ম: ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩, খদ্দখালিশপুর গ্রাম, কালিগঞ্জ, ঝিনাইদহ।
-
১৯৭১ সালে অল্প সময়ের জন্য আনসার বাহিনীতে কাজ করার পর, ২ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন সেনাবাহিনীতে ১ম ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে সৈনিক হিসেবে যোগ দেন।
-
স্বাধীনতা যুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। অক্টোবর ১৯৭১-এর শেষ দিকে মৌলভীবাজারের ধলই সীমান্ত চৌকিতে পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে সহযোদ্ধাসহ আক্রমণ চালান। চৌকির ৫০ গজের মধ্যে গিয়ে সাহসী লড়াই চালিয়ে সীমান্ত চৌকি ও সংলগ্ন এলাকা মুক্ত করেন। এ সময় তিনি শহীদ হন।
-
মৃত্যুর পর তার দেহ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আমবাসা গ্রামে সমাহিত করা হয়। ৩৬ বছর পর, ১১ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে তাঁর দেহাবশেষ ঢাকায় মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে পুনঃসমাহিত করা হয়।
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
-
শহীদ হন: ২০ আগস্ট ১৯৭১। প্রথমে পাকিস্তানের করাচির মাসরুর বিমান বেসে সমাহিত ছিলেন।
-
শাহাদতের ৩৫ বছর পর, ২৪ জুন ২০০৬ তারিখে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পাকিস্তান থেকে দেহ দেশে আনা হয় এবং মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে পুনঃসমাহিত করা হয়।
উৎস: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাপিডিয়া, জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 23 hours ago