কে বীরশ্রেষ্ঠ নন?
A
হামিদুর রহমান
B
মোস্তফা কামাল
C
মুন্সী আব্দুর রহিম
D
নুর মােহাম্মদ শেখ
উত্তরের বিবরণ
বঙ্গবন্ধু সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৯৭৩ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় অসাধারণ বীরত্ব দেখানো সাতজন মুক্তিযোদ্ধাকে দেশের সর্বোচ্চ বীরত্ব সম্মান ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব দিয়ে সম্মানিত করা হয়।
এদের মধ্যে:
-
সেনাবাহিনী: ৩ জন
-
নৌবাহিনী: ১ জন
-
বিমান বাহিনী: ১ জন
-
সাবেক ইলেকট্রিক্যাল পুলিশ রেজিমেন্ট (ই. পি. আর.): ২ জন
বীরশ্রেষ্ঠদের নাম ও পদবী:
-
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর – সেনাবাহিনী
-
সিপাহী মোস্তফা কামাল – সেনাবাহিনী
-
সিপাহী হামিদুর রহমান – সেনাবাহিনী
-
ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার মোহাম্মদ রুহুল আমিন – নৌবাহিনী
-
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান – বিমান বাহিনী
-
ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ – সাবেক ই. পি. আর.
-
ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ – সাবেক ই. পি. আর.
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
উল্লেখ্য, মুন্সী আব্দুর রহিম নামে কোনো বীরশ্রেষ্ঠ ছিলেন না।
সূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন
0
Updated: 1 month ago
বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের পদবি কী ছিল?
Created: 5 months ago
A
সিপাহী
B
ল্যান্সনায়েক
C
লেফটেন্যান্ট
D
ক্যাপ্টেন
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক পদক ‘বীরশ্রেষ্ঠ’-এ ভূষিত ৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার একজন হলেন বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী হামিদুর রহমান। তাঁর পদবি ছিল ‘সিপাহী’।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখায় যাঁরা পেয়েছেন 'বীরশ্রেষ্ঠ' খেতাব:
মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য সাহসিকতা ও আত্মত্যাগের জন্য বাংলাদেশের ৭ জন বীর সন্তানকে সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ প্রদান করা হয়েছে। তাঁরা সবাই শহীদ।
৭ জন বীরশ্রেষ্ঠের নাম ও পদবি:
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমান
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
-
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 5 months ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় ২ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন -
Created: 2 months ago
A
মেজর রফিকুল ইসলাম
B
মেজর মীর শওকত আলী
C
মেজর খালেদ মোশাররফ
D
মেজর নাজমুল হক
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর ও কমান্ডারগণ
-
১ নং সেক্টর: প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান, পরে মেজর রফিকুল ইসলাম।
-
২ নং সেক্টর: প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ, পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার।
-
৩ নং সেক্টর: প্রথমে মেজর কে.এম শফিউল্লাহ, পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান।
-
৪ নং সেক্টর: প্রথমে মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত, পরে ক্যাপ্টেন এ রব।
-
৫ নং সেক্টর: মেজর মীর শওকত আলী।
-
৬ নং সেক্টর: উইং কমান্ডার এম. খাদেমুল বাশার।
-
৭ নং সেক্টর: মেজর নাজমুল হক; পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান।
-
৮ নং সেক্টর: মেজর আবু ওসমান চৌধুরী; পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর।
-
৯ নং সেক্টর: মেজর এম.এ জলিল; পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন।
-
১০ নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে গঠিত; নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
-
১১ নং সেক্টর: মেজর এম. আবু তাহের; গুরুতর আহত হলে স্কোয়াড্রন লীডার হামিদুল্লাহ দায়িত্ব পান।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 2 months ago
পাকিস্তানের প্রথম শাসনতন্ত্র গৃহীত ও প্রবর্তিত হয় কত সালে?
Created: 2 months ago
A
১৯৫৩ সালে
B
১৯৫৪ সালে
C
১৯৫৫ সালে
D
১৯৫৬ সালে
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
পাকিস্তান
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
পাকিস্তানের ১৯৫৬ সালের শাসনতন্ত্র
-
পাকিস্তান সৃষ্টির দীর্ঘ ৯ বছর পর শাসনতন্ত্র বিশেষজ্ঞগণ প্রথম শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করেন।
-
১৯৫৬ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তানের প্রথম শাসনতন্ত্র গৃহীত ও প্রবর্তিত হয়।
-
এটি ছিল পাকিস্তানের প্রথম শাসনতন্ত্র।
-
১৯৫৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি গণপরিষদ পাকিস্তানে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ধরনের শাসনতন্ত্র গ্রহণ করে।
-
১৯৫৬ সালের ২ মার্চ গভর্নর জেনারেল ইস্কান্দার মির্জা শাসনতন্ত্র বিলে সম্মতি দেন।
-
মোট ১০৫ পৃষ্ঠার এ শাসনতন্ত্রে একটি প্রস্তাবনা, ১৩টি অংশ, ২৩৪টি বিধি এবং ৬টি তালিকা অন্তর্ভুক্ত ছিল।
-
এতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ছাড়াও প্রাদেশিক শাসনব্যবস্থার উল্লেখ ছিল।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের রাজনৈতিক উন্নয়ন, এসএসএইচএল, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago