ইলেক্ট্রনিক বাল্ব-এর ফিলামেন্ট যার দ্বারা তৈরি-
A
আয়রন
B
কার্বন
C
টাংস্টেন
D
লেড
উত্তরের বিবরণ
বৈদ্যুতিক বাল্ব
-
বৈদ্যুতিক বাল্বের আলো উৎপাদনের মূল অংশ হলো ফিলামেন্ট, যা টাংস্টেন ধাতুর।
-
বাল্বের ভেতরে দুটি প্রান্তের সঙ্গে একটি পাতলা টাংস্টেন তারের কুণ্ডলী সংযুক্ত থাকে; এটিই ফিলামেন্ট।
-
যখন বাল্বটি বিদ্যুৎ উৎসের সঙ্গে যুক্ত করা হয়, ফিলামেন্টে তীব্র তাপ উৎপন্ন হয় এবং এটি উজ্জ্বল হয়ে আলো বিকিরণ করে।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, সপ্তম শ্রেণি
0
Updated: 1 month ago
কোন পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ বেশি?
Created: 1 month ago
A
পুকুরের পানিতে
B
লেকের পানিতে
C
নদীর পানিতে
D
সাগরের পানিতে
নদীর পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ সাধারণত বেশি থাকে। কারণ নদীর পানি সবসময় প্রবাহিত হয় এবং এতে ঢেউ ও স্রোতের মাধ্যমে পানি বারবার বাতাসের সংস্পর্শে আসে। ফলে বাতাস থেকে অক্সিজেন পানিতে সহজে মিশে যায়।
অন্যদিকে, স্থির জলাশয় যেমন পুকুর বা লেকের পানি নড়াচড়া করে না বললেই চলে, তাই সেখানে বাতাস থেকে পর্যাপ্ত অক্সিজেন শোষিত হতে পারে না। এ কারণেই স্থির পানিতে মাছ প্রায়ই শ্বাসকষ্টে ভোগে।
অন্যদিকে সাগরের পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম থাকে। এর মূল কারণ হলো সাগরের গভীরতা ও অতিরিক্ত লবণাক্ততা, যা অক্সিজেন মিশ্রণ প্রক্রিয়াকে সীমিত করে।
উৎসঃ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের জীববিজ্ঞান পাঠ্যপুস্তক (বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড - NCTB)
0
Updated: 1 month ago
বস্তুর ওজন কোথায় সবচেয়ে বেশি?
Created: 1 month ago
A
মেরু অঞ্চলে
B
বিষুব অঞ্চলে
C
পাহাড়ের ওপর
D
পৃথিবীর কেন্দ্রে
বস্তুর ওজন ও অভিকর্ষজ ত্বরণ
-
একটি বস্তুর ওজন নির্ভর করে সেই স্থানের অভিকর্ষজ ত্বরণ (g) এর উপর।
-
পৃথিবীতে অভিকর্ষজ ত্বরণের গড় মান প্রায় ৯.৮ মিটার/সেকেন্ড²।
-
যেখানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বেশি, সেই স্থানে বস্তুর ওজনও বেশি হয়।
-
বিষুবীয় অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণ কম হওয়ায় বস্তুর ওজনও তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
-
মেরু অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণ বেশি হওয়ায় বস্তুর ওজন বেশি হয়।
-
পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ ত্বরণ শূন্য হওয়ায় বস্তুর ওজনও শূন্য হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি
0
Updated: 1 month ago
কত বছর পর পর হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়?
Created: 2 months ago
A
৭০ বছর
B
৬৫ বছর
C
৭৬ বছর
D
৮০ বছর
ধূমকেতু (Comet)
-
মহাকাশে কখনো কখনো একটি বিশেষ ধরনের জ্যোতিষ্ক দেখা যায়, যার মাথা ও লেজ থাকে— একে ধূমকেতু বলে।
-
ধূমকেতু আকাশে একটি বিস্ময়কর দৃশ্য তৈরি করে।
-
যদিও ধূমকেতু সৌরজগতের অংশ, এটি অনেক সময় অদৃশ্য অবস্থায় থাকে এবং নির্দিষ্ট সময় পর পর দেখা যায়।
-
এরা সূর্যকে অনেক দূর দিয়ে পরিক্রমণ করে এবং যখন সূর্যের কাছাকাছি আসে, তখন এদের লেজ বড় হয়ে ওঠে।
-
ধূমকেতুর কক্ষপথ অনেক দীর্ঘ হওয়ায় এটি বহু বছর পর পর দেখা যায়।
-
বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালি একটি ধূমকেতুর গতি নির্ণয় করেন, যেটি "হ্যালির ধূমকেতু" নামে পরিচিত।
-
হ্যালির ধূমকেতু প্রতি ৭৬ বছর পর পর দৃশ্যমান হয়।
-
এটি প্রথম দেখা যায় ২৪০ খ্রিস্টপূর্বে এবং সর্বশেষ দেখা গেছে ১৯৮৬ সালে।
-
তাই আবার দেখা যাবে ১৯৮৬ + ৭৬ = ২০৬২ সালে।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি
0
Updated: 2 months ago