১০০ ওয়াট-এর একটি বৈদ্যুতিক বাল্ব ১ ঘন্টা চললে কত শক্তি ব্যয় হয়?
A
১০০ জুল
B
৬০ জুল
C
৬০০০ জুল
D
৩৬০০০০ জুল
উত্তরের বিবরণ
বৈদ্যুতিক শক্তি এবং ওয়াট-ঘণ্টা
যদি কোনো তড়িৎ যন্ত্রের ক্ষমতা ১ ওয়াট হয় এবং সেটির মাধ্যমে ১ ঘণ্টা ধরে বৈদ্যুতিক প্রবাহ চলে, তবে যন্ত্রটি যে পরিমাণ শক্তি ব্যবহার করবে, সেটিই ১ ওয়াট-ঘণ্টা (1 Wh) শক্তি। এটি বলতে পারেন,
অনেকে বড় শক্তির জন্য কিলোওয়াট-ঘণ্টা (kWh) ব্যবহার করে। এটি হিসাব করা যায় এভাবে:
অর্থাৎ, ১ কিলোওয়াট-ঘণ্টা শক্তি ৩.৬ মেগাজুল (MJ)।
উদাহরণস্বরূপ, ধরুন একটি ১০০ ওয়াট ক্ষমতার বৈদ্যুতিক বাল্ব ১ ঘণ্টা জ্বলে। তখন বাল্বটি ব্যবহার করবে:
আন্তর্জাতিকভাবে, ঘরে-বাইরে যে বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়, সেটিকে সাধারণত কিলোওয়াট-ঘণ্টা (kWh) এককে মাপা হয়। বাংলাদেশে এটি ইউনিট (Unit) নামেও পরিচিত। বিদ্যুৎ বিলও এই একক অনুযায়ী হিসাব করা হয়।
সূত্র: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, এনসিটিবি
0
Updated: 1 month ago
পেরিস্কোপ তৈরিতে কতটি দর্পণ ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 month ago
A
একটি
B
দুইটি
C
তিনটি
D
চারটি
পেরিস্কোপ হলো এমন একটি অপটিক্যাল যন্ত্র যা আলোর প্রতিফলনের সাহায্যে তৈরি করা হয়। এটি ব্যবহার করে এমন বস্তুও দেখা সম্ভব হয় যা সরাসরি চোখে দেখা যায় না।
-
পেরিস্কোপ তৈরিতে দুটি সমতল দর্পণ ব্যবহার করা হয়।
-
আলো প্রথম দর্পণে প্রতিফলিত হয়ে দ্বিতীয় দর্পণে পড়ে এবং দ্বিতীয় দর্পণ থেকে প্রতিফলিত হয়ে চোখে পৌঁছায়।
-
এর ফলে সরাসরি দেখা না গেলেও বস্তু স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
-
পেরিস্কোপ একটি লম্বা সরু টিউবের দুই প্রান্তে সমতল দর্পণের দুটি ফালি বসিয়ে তৈরি করা হয়।
-
দর্পণ দুটি টিউবের দেয়ালের সাথে ৪৫° কোণে স্থাপন করা হয় এবং এরা পরস্পরের সাথে সমান্তরাল থাকে।
-
এভাবে দর্পণ দুটি আলোকে ৯০° কোণে বাঁকিয়ে দেয়।
-
পেরিস্কোপ ব্যবহার করা হয় স্টেডিয়ামে ভিড়ের মধ্যে খেলা দেখার জন্য।
-
এটি বাঙ্কারে লুকিয়ে থাকা সৈন্যদের আশপাশ পর্যবেক্ষণ করতে সাহায্য করে।
-
ডুবোজাহাজ থেকেও সমুদ্রপৃষ্ঠের পরিস্থিতি দেখার জন্য পেরিস্কোপ ব্যবহৃত হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
এক্স-রে রশ্মি জীবন্ত কোষের উপর কী প্রভাব ফেলে?
Created: 1 month ago
A
উত্তেজিত করে
B
বিকশিত করে
C
রক্ষা করে
D
ধ্বংস করে
শব্দের সঞ্চালন
-
শব্দ সৃষ্টির উৎস হলো কম্পনশীল বস্তু।
-
কোনো মাধ্যমের কণাগুলোর কম্পনের ফলে যে আন্দোলন তৈরি হয় এবং যা মাধ্যমের মধ্য দিয়ে চলাচল করে, তাকে ঢেউ বলা হয়।
-
উদাহরণ: একটি লম্বা স্প্রিং-এর এক প্রান্তে আঘাত করলে স্প্রিংটি সংকুচিত ও প্রসারিত হয়ে আন্দোলন সঞ্চালন করে; শব্দের ঢেউও এভাবেই সঞ্চালিত হয়।
-
-
শব্দের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতকে শব্দ সঞ্চালন বলা হয়।
-
শব্দ সঞ্চালনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন, যা হতে পারে কঠিন, তরল বা বায়বীয়।
-
কঠিন মাধ্যমে শব্দের গতি সর্বোচ্চ এবং সঠিকভাবে সঞ্চালিত হয়।
-
তরল মাধ্যমে শব্দ বায়ুর চেয়ে দ্রুত এবং ভালোভাবে সঞ্চালিত হয়।
-
বায়ু মাধ্যমে শব্দ তুলনামূলকভাবে ধীরগতিতে সঞ্চালিত হয়।
-
-
মাধ্যম ছাড়া শব্দ সঞ্চালিত হয় না, অর্থাৎ শূন্য মাধ্যমে শব্দ সঞ্চালিত হয় না।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
অচৌম্বক পদার্থ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
ইস্পাত
B
কোবাল্ট
C
পিতল
D
নিকেল
চৌম্বক পদার্থ হলো সেই সমস্ত পদার্থ যা চুম্বকের দ্বারা আকৃষ্ট হয় এবং যাদেরকে চুম্বকে রূপান্তর করা সম্ভব।
-
বেশির ভাগ চৌম্বক পদার্থে লোহা থাকে, তাই এদেরকে ফেরো চৌম্বক পদার্থ (Ferromagnetic materials) বলা হয়।
-
'ফেরো' শব্দের অর্থ লোহা।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট।
অচৌম্বক পদার্থ হলো সেই সমস্ত পদার্থ যা চুম্বকের দ্বারা আকৃষ্ট হয় না এবং যাদেরকে চুম্বকে রূপান্তর করা যায় না।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago