কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম কী?
A
ক্লোরোপিক্রিন
B
মিথেন
C
নাইট্রোজেন
D
ইথেন
উত্তরের বিবরণ
কাঁদুনে গ্যাসকে ক্লোরোপিকরিন নামেও ডাকা হয়। এটি চোখে অশ্রু সৃষ্টি করে বলে একে কাঁদুনে গ্যাস বলা হয়। এর রাসায়নিক নাম হলো নাইট্রোক্লোরোফরম, আর এর রাসায়নিক সংকেত হচ্ছে CCl₃NO₂।
তথ্যসূত্র: ব্রিটানিকা
0
Updated: 1 month ago
বজ্রবৃষ্টির ফলে মাটিতে উদ্ভিদের কোন খাদ্য উপাদান বৃদ্ধি পায়?
Created: 1 month ago
A
নাইট্রোজেন
B
পটাশিয়াম
C
অক্সিজেন
D
ফসফরাস
উদ্ভিদের জন্য নাইট্রোজেন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা তাদের বৃদ্ধি ও সবুজায়নের জন্য অপরিহার্য। যদিও বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেনের পরিমাণ শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ, উদ্ভিদ সরাসরি এটিকে গ্রহণ করতে পারে না।
তারা মাটিতে থাকা নাইট্রোজেনের আয়নিত আকার থেকে প্রয়োজনীয় উপাদান সংগ্রহ করে। বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত নাইট্রোজেন সারের মধ্যে ইউরিয়া অন্যতম প্রধান এবং বহুল ব্যবহৃত সার।
-
মাটিতে নাইট্রোজেনের প্রধান উৎস হলো নাইট্রোজেন লবণ।
-
উদ্ভিদ মাটি থেকে আয়নিত অবস্থায় নাইট্রোজেন শোষণ করে।
-
বজ্রপাত একটি প্রাকৃতিক এবং শক্তিশালী সার প্রদানকারী এজেন্ট। প্রতিবার বজ্রপাত ঘটলে, বায়ুমণ্ডলের নাইট্রোজেন হাইড্রোজেন বা অক্সিজেনের সঙ্গে মিলিত হয়ে অ্যামোনিয়াম ও নাইট্রেট তৈরি করে।
-
এই নাইট্রোজেন বৃষ্টির মাধ্যমে মাটিতে ধুয়ে যায়, যেখানে গাছপালা এটি শোষণ করে এবং বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করে।
-
যেহেতু নাইট্রোজেন ক্লোরোফিলের মূল উপাদান, এটি গাছের সবুজায়নে সরাসরি ভূমিকা রাখে।
-
বায়ুমণ্ডলীয় নাইট্রোজেনের এই প্রক্রিয়া উদ্ভিদের জন্য প্রাকৃতিক সার হিসেবে কাজ করে, যা তাদের স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি ও সবুজ পাতা তৈরি করতে সহায়তা করে।
0
Updated: 1 month ago
জীবজগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি কোনটি?
Created: 2 months ago
A
আলফা রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
গামা রশ্মি
D
আলট্রাভায়োলেট রশ্মি
জীবজগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর বিকিরণ হলো গামা রশ্মি। কারণ, এর ভেদন ক্ষমতা (penetration power) আলফা ও বিটা রশ্মির তুলনায় অনেক বেশি। গামা রশ্মি এমনকি কয়েক সেন্টিমিটার পর্যন্ত সীসা (lead) ভেদ করতে সক্ষম।
অন্যদিকে, সূর্য থেকে আসা অতিবেগুনি (Ultraviolet) রশ্মিও ক্ষতিকর হলেও তা গামা রশ্মির মতো প্রাণঘাতী নয়। এর ক্ষতিকর প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম।
গামা রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য (wavelength) সব ধরনের বিকিরণের মধ্যে সবচেয়ে কম। এজন্যই এর ভেদন ক্ষমতাও সবচেয়ে বেশি। উল্লেখযোগ্যভাবে, পারমাণবিক বিস্ফোরণ থেকে গামা রশ্মি নির্গত হয়, যা পরিবেশ ও জীবজগতের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক।
তুলনামূলকভাবে, আলফা ও বিটা রশ্মি গামা রশ্মির চেয়ে কম ক্ষতিকর, কারণ এগুলোর ভেদন ক্ষমতা সীমিত।
উৎস: NASA (nasa.gov)
0
Updated: 2 months ago
ভারী পানির রাসায়নিক সংকেত-
Created: 2 months ago
A
2H2O2
B
H2O
C
D2O
D
HD2O2
পানি
-
পানির রাসায়নিক সংকেত হলো H₂O।
-
যখন পানির হাইড্রোজেনের পরিবর্তে ডিউটেরিয়াম থাকে, তখন সেটিকে ভারী পানি বলে। এর সংকেত হলো D₂O।
-
ভারী পানির রাসায়নিক নাম ডিউটেরিয়াম অক্সাইড।
-
সাধারণ পানিতে থাকে প্রোটিয়াম (H এর সাধারণ রূপ) ও অক্সিজেন।
-
কিন্তু ভারী পানিতে থাকে ডিউটেরিয়াম ও অক্সিজেন।
-
হাইড্রোজেনের তিনটি প্রধান আইসোটোপ হলো: প্রোটিয়াম, ডিউটেরিয়াম ও ট্রিটিয়াম।
-
সাধারণভাবে হাইড্রোজেন বলতে আমরা আসলে প্রোটিয়ামকেই বুঝি।
উৎস: মাধ্যমিক রসায়ন (নবম-দশম শ্রেণি)
0
Updated: 2 months ago