A
ভেইন
B
আর্টারি
C
ক্যাপিলারি
D
নার্ভ
উত্তরের বিবরণ
ধমনি (Artery): রক্তনালীগুলোর মধ্যে ধমনি হলো সেই নালী, যেগুলোর মাধ্যমে রক্ত হৃৎপিণ্ড থেকে দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে পৌঁছায়।
-
শিরা (Vein): শিরার কাজ হলো দেহের বিভিন্ন অংশ থেকে সাধারণত কার্বন ডাই-অক্সাইডসমৃদ্ধ রক্ত সংগ্রহ করে হৃৎপিণ্ডে ফিরিয়ে আনা।
-
ক্যাপিলারি (Capillary): এটি সবচেয়ে সূক্ষ্ম রক্তনালী, যা ধমনি ও শিরার মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করে এবং রক্তের গ্যাস ও পুষ্টি বিনিময় ঘটায়।
-
নার্ভ (Nerve): নার্ভ বা স্নায়ু হলো স্নায়ুতন্ত্রের অংশ, এটি রক্তনালী নয় এবং কোনোভাবেই রক্ত পরিবহন করে না।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণী

0
Updated: 1 day ago
মাশরুম এক ধরনের-
Created: 3 weeks ago
A
অপুষ্পক উদ্ভিদ
B
পরজীবী উদ্ভিদ
C
ফাঙ্গাস
D
অর্কিড
মাশরুম হলো ফাঙ্গাস (ছত্রাক)। ✅
এগুলো অপুষ্পক উদ্ভিদ বা পরজীবী উদ্ভিদ নয়, কারণ ছত্রাককে উদ্ভিদ হিসেবে ধরা হয় না।
অনেক মাশরুম স্যাপ্রোফাইটিক (পচা জৈব পদার্থ থেকে খাদ্য গ্রহণ করে) আবার কিছু মাশরুম পরজীবীও হতে পারে।
তাহলে সঠিক উত্তর: ফাঙ্গাস।
উৎস: জীববিজ্ঞান প্রথম পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি (ড. মোহাম্মদ আবুল হাসান) এবং জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 3 weeks ago
স্বর্ণের খাদ বের করতে ব্যবহার করা হয়-
Created: 3 weeks ago
A
সালফিউরিক এসিড
B
নাইট্রিক এসিড
C
সাইট্রিক এসিড
D
কার্বোলিক এসিড
অ্যাকোয়া রেজিয়া (Aqua Regia) এবং এর ব্যবহার
-
যখন ১ মোল নাইট্রিক অ্যাসিড (HNO₃) এবং ৩ মোল হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (HCl) মিশ্রিত করা হয়, তখন এটি তৈরি হয় অ্যাকোয়া রেজিয়া নামে পরিচিত।
-
এটি একধরনের বিশেষ ধরনের অম্ল, যা স্বর্ণের মতো অভিজাত ধাতুকে দ্রবীভূত করতে সক্ষম।
-
স্বর্ণের খাদ বের করতে সাধারণত স্বর্ণকে প্রথমে নাইট্রিক অ্যাসিডে পোড়ানো হয়, তারপর অ্যাকোয়া রেজিয়ার মাধ্যমে খাঁদ স্বর্ণ আলাদা করা হয়।
-
সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য কখনও কখনও সালফিউরিক অ্যাসিড ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড বা নাইট্রিক অ্যাসিডে অভিজাত ধাতু যেমন স্বর্ণ ও প্লাটিনাম দ্রবীভূত হয় না, কিন্তু অ্যাকোয়া রেজিয়ায় এগুলো সম্পূর্ণ দ্রবীভূত করা সম্ভব।
উৎস: Massachusetts Institute of Technology (MIT)

0
Updated: 3 weeks ago
আইনস্টাইন নােবেল পুরস্কার পান-
Created: 1 day ago
A
আপেক্ষিক তত্ত্বের উপর
B
মহাকর্ষীয় ধ্রুবক আবিষ্কারের জন্য
C
কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কারের জন্য
D
আলোক তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য
যখন কোনো ধাতুর উপর আলো পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে ইলেকট্রন নির্গত হয়, তখন সেই ঘটনাকে ফটো-তড়িৎ ক্রিয়া বলা হয়।
১৯০৫ সালে বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন কোয়ান্টাম তত্ত্ব ব্যবহার করে এই ফটো-তড়িৎ ক্রিয়ার সঠিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন। এ আবিষ্কারের জন্য তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
এছাড়াও, তিনি পদার্থবিদ্যার ইতিহাসে বিখ্যাত ভর-শক্তি সম্পর্কের সূত্র প্রবর্তন করেন, যা হলো —
উৎস: উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি)

0
Updated: 1 day ago