A
পুকুরের পানিতে
B
লেকের পানিতে
C
নদীর পানিতে
D
সাগরের পানিতে
উত্তরের বিবরণ
নদীর পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ সাধারণত বেশি থাকে। কারণ নদীর পানি সবসময় প্রবাহিত হয় এবং এতে ঢেউ ও স্রোতের মাধ্যমে পানি বারবার বাতাসের সংস্পর্শে আসে। ফলে বাতাস থেকে অক্সিজেন পানিতে সহজে মিশে যায়।
অন্যদিকে, স্থির জলাশয় যেমন পুকুর বা লেকের পানি নড়াচড়া করে না বললেই চলে, তাই সেখানে বাতাস থেকে পর্যাপ্ত অক্সিজেন শোষিত হতে পারে না। এ কারণেই স্থির পানিতে মাছ প্রায়ই শ্বাসকষ্টে ভোগে।
অন্যদিকে সাগরের পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম থাকে। এর মূল কারণ হলো সাগরের গভীরতা ও অতিরিক্ত লবণাক্ততা, যা অক্সিজেন মিশ্রণ প্রক্রিয়াকে সীমিত করে।
উৎসঃ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের জীববিজ্ঞান পাঠ্যপুস্তক (বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড - NCTB)

0
Updated: 1 day ago
কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদানের প্রযুক্তিকে বলা হয়-
Created: 1 month ago
A
ই-মেইল
B
ইন্টারকম
C
ইন্টারনেট
D
টেলিগ্রাম
ইন্টারনেট
-
ইন্টারনেট হলো এমন একটি প্রযুক্তি যা কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব করে।
-
এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক।
-
ইন্টারনেটের শুরু হয় আরপানেট নামের একটি প্রকল্প থেকে।
-
১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের একটি গবেষণার মাধ্যমে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার আরপানেট নেটওয়ার্কে যুক্ত হয়।
ইন্টারনেটের ব্যবহারসমূহ
১. দ্রুত তথ্য বা ফাইল আদান-প্রদান করা।
২. তথ্য সংরক্ষণ করা।
৩. ই-কমার্সে ব্যবহার করা।
৪. তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করা।
৫. ঘরে বসে কেনাবেচা করা।
৬. ব্যক্তিগত বা দলগতভাবে বুলেটিন বোর্ড তৈরি করা।
৭. মেসেজ বা ই-মেইল আদান-প্রদান করা।
সূত্র: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
ভূপৃষ্ঠের সৌরদীপ্ত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সংযোগস্থলকে বলে-
Created: 3 weeks ago
A
ঊষা
B
গোধূলি
C
গুরুবৃত্ত
D
ছায়াবৃত্ত
পৃথিবীর যেসব অংশে আলো আর অন্ধকার মিলিত হয়, সেই সীমারেখাকেই ছায়াবৃত্ত বলা হয়।
পৃথিবীর আবর্তনের কারণে যে জায়গা অন্ধকার থেকে ছায়াবৃত্ত অতিক্রম করে আলোকিত অংশে প্রবেশ করে, সেখানেই প্রভাত ঘটে।
প্রভাত শুরু হওয়ার আগে হালকা আলোর যে সময় থাকে সেটি হলো ঊষা। আর সন্ধ্যা ঘনানোর আগে যখন ম্লান আলো থাকে সেটিকে বলা হয় গোধূলি।
উৎস: ব্রিটানিকা ওয়েবসাইট।

0
Updated: 3 weeks ago
ভারী পানির রাসায়নিক সংকেত-
Created: 3 weeks ago
A
2H2O2
B
H2O
C
D2O
D
HD2O2
পানি
-
পানির রাসায়নিক সংকেত হলো H₂O।
-
যখন পানির হাইড্রোজেনের পরিবর্তে ডিউটেরিয়াম থাকে, তখন সেটিকে ভারী পানি বলে। এর সংকেত হলো D₂O।
-
ভারী পানির রাসায়নিক নাম ডিউটেরিয়াম অক্সাইড।
-
সাধারণ পানিতে থাকে প্রোটিয়াম (H এর সাধারণ রূপ) ও অক্সিজেন।
-
কিন্তু ভারী পানিতে থাকে ডিউটেরিয়াম ও অক্সিজেন।
-
হাইড্রোজেনের তিনটি প্রধান আইসোটোপ হলো: প্রোটিয়াম, ডিউটেরিয়াম ও ট্রিটিয়াম।
-
সাধারণভাবে হাইড্রোজেন বলতে আমরা আসলে প্রোটিয়ামকেই বুঝি।
উৎস: মাধ্যমিক রসায়ন (নবম-দশম শ্রেণি)

0
Updated: 3 weeks ago