পাথফাইন্ডার-এর মঙ্গলে অবতরণ সাল-
A
১৯৯০
B
১৯৯৫
C
১৯৯৭
D
২০০০
উত্তরের বিবরণ
মার্স পাথফাইন্ডার ১৯৯৬ সালের ৪ ডিসেম্বর উৎক্ষেপণ করা হয় এবং ১৯৯৭ সালের ৪ জুলাই মঙ্গল গ্রহের এরেস ভ্যালিস-এ অবতরণ করে।
এটি সফলভাবে একটি যন্ত্রযুক্ত ল্যান্ডার এবং সোজার্নার রোভার সরবরাহ করে, যা ছিল মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করা এবং পরিচালিত প্রথম রোবোটিক রোভার।
পাথফাইন্ডার তখন পর্যন্ত অভূতপূর্ব পরিমাণ তথ্য পৃথিবীতে প্রেরণ করে এবং তার প্রাথমিক নকশা জীবনের চেয়েও বেশি সময় ধরে সক্রিয় ছিল।
Key facts

উৎস: নাসা।
0
Updated: 1 month ago
গোয়েন্দা বিভাগে নিম্নের কোন রশ্মি ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 months ago
A
বেকেরেল রশ্মি
B
গামা রশ্মি
C
X-রশ্মি
D
বিটা-রশ্মি
এক্স-রশ্মি (রঞ্জন রশ্মি)
-
এক্স-রশ্মি আবিষ্কার করেন জার্মান পদার্থবিদ উইলহেলম রন্টজেন।
-
এটি আবিষ্কৃত হয় ১৮৯৫ সালে।
-
এক্স-রশ্মি আবিষ্কারের জন্য রন্টজেনকে ১৯০১ সালে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
-
এক্স-রশ্মি হলো তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের এক প্রকার।
-
এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য প্রায় ১০⁻⁸ মি. থেকে ১০⁻¹³ মি. পর্যন্ত।
-
এক্স-রশ্মি উচ্চভেদন ক্ষমতাসম্পন্ন, অর্থাৎ কঠিন পদার্থের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করতে পারে।
এক্স-রশ্মির ব্যবহার
-
হীরক সনাক্তকরণ।
-
হাড়ে ফাটল বা দাগ শনাক্তকরণ, যেমন স্থানচ্যুত বা ভাঙা হাড়।
-
মানবদেহের ভিতরের অবস্থা নির্ণয়, যেমন ফুসফুস বা শরীরের ভেতরের ক্ষত।
-
গোয়েন্দা কাজে, যেমন কাঠের বাক্স বা চামড়ার ব্যাগে লুকানো বিস্ফোরক চিহ্নিত করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago
বজ্রবৃষ্টির ফলে মাটিতে উদ্ভিদের কোন খাদ্য উপাদান বৃদ্ধি পায়?
Created: 1 month ago
A
নাইট্রোজেন
B
পটাশিয়াম
C
অক্সিজেন
D
ফসফরাস
উদ্ভিদের জন্য নাইট্রোজেন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা তাদের বৃদ্ধি ও সবুজায়নের জন্য অপরিহার্য। যদিও বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেনের পরিমাণ শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ, উদ্ভিদ সরাসরি এটিকে গ্রহণ করতে পারে না।
তারা মাটিতে থাকা নাইট্রোজেনের আয়নিত আকার থেকে প্রয়োজনীয় উপাদান সংগ্রহ করে। বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত নাইট্রোজেন সারের মধ্যে ইউরিয়া অন্যতম প্রধান এবং বহুল ব্যবহৃত সার।
-
মাটিতে নাইট্রোজেনের প্রধান উৎস হলো নাইট্রোজেন লবণ।
-
উদ্ভিদ মাটি থেকে আয়নিত অবস্থায় নাইট্রোজেন শোষণ করে।
-
বজ্রপাত একটি প্রাকৃতিক এবং শক্তিশালী সার প্রদানকারী এজেন্ট। প্রতিবার বজ্রপাত ঘটলে, বায়ুমণ্ডলের নাইট্রোজেন হাইড্রোজেন বা অক্সিজেনের সঙ্গে মিলিত হয়ে অ্যামোনিয়াম ও নাইট্রেট তৈরি করে।
-
এই নাইট্রোজেন বৃষ্টির মাধ্যমে মাটিতে ধুয়ে যায়, যেখানে গাছপালা এটি শোষণ করে এবং বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করে।
-
যেহেতু নাইট্রোজেন ক্লোরোফিলের মূল উপাদান, এটি গাছের সবুজায়নে সরাসরি ভূমিকা রাখে।
-
বায়ুমণ্ডলীয় নাইট্রোজেনের এই প্রক্রিয়া উদ্ভিদের জন্য প্রাকৃতিক সার হিসেবে কাজ করে, যা তাদের স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি ও সবুজ পাতা তৈরি করতে সহায়তা করে।
0
Updated: 1 month ago
বস্তুর ওজন কোথায় সবচেয়ে বেশি?
Created: 1 month ago
A
মেরু অঞ্চলে
B
বিষুব অঞ্চলে
C
পাহাড়ের ওপর
D
পৃথিবীর কেন্দ্রে
বস্তুর ওজন ও অভিকর্ষজ ত্বরণ
-
একটি বস্তুর ওজন নির্ভর করে সেই স্থানের অভিকর্ষজ ত্বরণ (g) এর উপর।
-
পৃথিবীতে অভিকর্ষজ ত্বরণের গড় মান প্রায় ৯.৮ মিটার/সেকেন্ড²।
-
যেখানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বেশি, সেই স্থানে বস্তুর ওজনও বেশি হয়।
-
বিষুবীয় অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণ কম হওয়ায় বস্তুর ওজনও তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
-
মেরু অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণ বেশি হওয়ায় বস্তুর ওজন বেশি হয়।
-
পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ ত্বরণ শূন্য হওয়ায় বস্তুর ওজনও শূন্য হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি
0
Updated: 1 month ago