মানবদেহে লােহিত কণিকার আয়ুষ্কাল কত দিন?
A
৭ দিন
B
৩০ দিন
C
১৮০ দিন
D
উপরের কোনটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
লোহিত রক্তকণিকার আয়ু ও বৈশিষ্ট্য
মানবদেহের লোহিত রক্তকণিকা বা Red Blood Cell (RBC) বিশেষভাবে দ্বি-অবতল চাকতি আকৃতির হয়। এগুলোতে কোনো নিউক্লিয়াস থাকে না। এর ভেতরে থাকে হিমোগ্লোবিন, যার কারণে রক্তের রং লাল দেখায়।
লোহিত কণিকাগুলোকে আসলে হিমোগ্লোবিনে পূর্ণ একেকটি ভাসমান থলের মতো মনে করা যায়। এদের চ্যাপ্টা আকৃতির কারণে স্বাভাবিক আকারের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণে অক্সিজেন পরিবহন করা সম্ভব হয়।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, লোহিত কণিকা বিভাজিত হতে পারে না। এগুলো সার্বক্ষণিকভাবে অস্থিমজ্জায় তৈরি হয় এবং সেখান থেকে রক্তে প্রবেশ করে।
প্রতিটি লোহিত রক্তকণিকার গড় আয়ুষ্কাল প্রায় ৪ মাস বা ১২০ দিন।
উৎস: বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
একটি কঠিন পদার্থ বিশুদ্ধ কিনা তা কিভাবে নির্ণয় করা যায়?
Created: 1 month ago
A
ঘনীভবন
B
বাষ্পীভবন
C
গলনাঙ্ক
D
স্ফুটনাংক
গলনাঙ্ক (Melting Point)
-
কোনো কঠিন পদার্থ বিশুদ্ধ না অবিশুদ্ধ তা গলনাঙ্ক দ্বারা নির্ণয় করা যায়।
-
যে তাপমাত্রায় কঠিন পদার্থ গলতে শুরু করে, সেটিকে গলনাঙ্ক বলা হয়।
-
যদি কঠিন পদার্থে অপদ্রব্য বা দূষণ মিশ্রিত থাকে, তবে পদার্থটি আসল গলনাঙ্কে গলবে না।
তুলনায়:
-
তরল পদার্থের স্ফুটনাঙ্ক নির্ণয়ের মাধ্যমে কোন তরল বিশুদ্ধ না অবিশুদ্ধ তা জানা যায়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
হাইড্রোজেন পরমাণু থেকে একটি ইলেকট্রন অপসারণ করলে কোন কণা পাওয়া যায়?
Created: 4 weeks ago
A
ইলেকট্রন
B
পজিট্রন
C
প্রোটন
D
নিউট্রন
প্রোটন হলো পরমাণুর একটি মৌলিক কণিকা, যা সব মৌলের পরমাণুর কেন্দ্রে (নিউক্লিয়াসে) অবস্থান করে এবং ধনাত্মক আধান বহন করে।
প্রোটন সম্পর্কিত তথ্য
-
প্রোটনও ইলেকট্রনের মতো সকল মৌলের পরমাণুর একটি সাধারণ মূল কণিকা।
-
এটি সবসময় পরমাণুর নিউক্লিয়াসে অবস্থান করে।
-
হাইড্রোজেন পরমাণু থেকে একটি ইলেকট্রন অপসারণ করলে যে ধনাত্মক বিদ্যুৎবাহী কণা পাওয়া যায় তাকেই প্রোটন বলে।
-
প্রোটনের সংকেত হলো H+ অথবা P।
-
প্রোটনের আসল ভর প্রায় 1.67 × 10⁻²⁴ g।
-
প্রোটনের আধান হলো 1.60 × 10⁻¹⁹ C।
-
প্রোটনের আপেক্ষিক ভর 1 একক।
-
প্রোটনের আপেক্ষিক আধান +1।
0
Updated: 4 weeks ago
’গ্রীনল্যান্ড দ্বীপ’ কোন মহাসাগরে অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
ভূমধ্যসাগরে
B
প্রশান্ত মহাসাগরে
C
উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে
D
ভারত মহাসগরে
গ্রীনল্যান্ড:
-
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দ্বীপ।
-
অবস্থান: উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে।
-
স্থানীয় ভাষায় নাম: কালালিত নুনাত (অর্থাৎ "গ্রীনল্যান্ডবাসীদের দেশ")।
-
পরিচিত বিশাল তুন্দ্রা অঞ্চল ও হিমবাহ-এর জন্য।
-
রাজধানী: নুক (ডেনিশ ভাষায় গোথহোব)।
অপর বৃহত্তম দ্বীপসমূহ:
-
নিউ গিনি – বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ।
-
বোর্নিও – বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম দ্বীপ।
-
মাদাগাস্কার – বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম দ্বীপ।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago