A
দিনাজপুর
B
রাজশাহী
C
কুমিল্লা
D
ময়মনসিংহ
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশে ধান উৎপাদন (২০২৪ অনুযায়ী)
-
সার্বিকভাবে বিভাগ অনুযায়ী সর্বাধিক উৎপাদন: রংপুর বিভাগ
-
সার্বিকভাবে জেলা অনুযায়ী সর্বাধিক উৎপাদন: ময়মনসিংহ জেলা
ধানভিত্তিক উৎপাদন বিভাজন:
-
বোরো ধান
-
শীর্ষ বিভাগ: রাজশাহী
-
শীর্ষ জেলা: ময়মনসিংহ
-
-
আউশ ধান
-
শীর্ষ বিভাগ: চট্টগ্রাম
-
শীর্ষ জেলা: কুমিল্লা
-
-
আমন ধান
-
শীর্ষ বিভাগ: রংপুর
-
শীর্ষ জেলা: দিনাজপুর
-
উৎস: কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৪

0
Updated: 17 hours ago
ব্যাংক কোম্পানি আইন কত সালে কার্যকর হয়?
Created: 19 hours ago
A
১৯৮১ সালে
B
১৯৯০ সালে
C
১৯৯১ সালে
D
১৯৯৯ সালে
ব্যাংক-কোম্পানী আইন, ১৯৯১
-
প্রণয়ন ও কার্যকর: ১৯৯১ সালে কার্যকর
-
উদ্দেশ্য:
-
ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রণ, পরিচালনা ও কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা।
-
ব্যাংক-কোম্পানীর কার্যক্রমের স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি।
-
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং জনস্বার্থ রক্ষা করা।
-
-
বিধান ও বিষয়বস্তু:
-
ব্যাংক-কোম্পানীর কার্যক্রম, শেয়ার, পরিচালনা পর্ষদ, লাইসেন্স, নিরীক্ষা।
-
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত বিধান।
-
-
সংশোধন:
-
২০২৩ সালে আইনটি অধিকতর সংশোধন করা হয়েছে, যাতে ব্যাংকিং ব্যবস্থা আরও আধুনিক ও স্বচ্ছ হয়।
-
উৎস: বাংলাদেশ ব্যাংক ওয়েবসাইট

0
Updated: 19 hours ago
জুলাই ঘোষণাপত্রে কয়টি দফা রয়েছে?
Created: 3 days ago
A
২০টি
B
২২টি
C
২৪টি
D
২৮টি
জুলাই ঘোষণাপত্র
-
জুলাই ঘোষণাপত্র হলো ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের একটি দলিল, যার মাধ্যমে ওই গণ-অভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
-
৫ই আগস্ট, ২০২৫, রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ‘৩৬ জুলাই উদ্যাপন’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষণাপত্রটি পাঠ করেন।
-
ঘোষণাপত্রের মূল বিষয়বস্তু হলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে জনগণের নিরন্তর সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরা।
-
এতে মোট ২৮টি দফা রয়েছে, যা গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাগুলোকে স্পষ্টভাবে প্রকাশ করে।
‘জুলাই ঘোষণাপত্র’-এর গুরুত্বপূর্ণ ২৮টি দফার সারাংশ:
১. ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা ও গণপ্রতিরোধের ইতিহাস।
২. জাতীয় মুক্তির মূলনীতি—সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার।
৩. ১৯৭২ সালের সংবিধানের দুর্বলতা ও রাজনৈতিক ব্যর্থতা।
৪. বাকশাল ও একদলীয় শাসনের বিরুদ্ধে ৭ নভেম্বর বিপ্লব।
৫. সামরিক স্বৈরতন্ত্রবিরোধী ৯০’র গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্ব।
৬. ১/১১ ষড়যন্ত্র ও ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হওয়া।
৭. বিগত ১৬ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের চিত্র ও ক্ষমতার অপব্যবহার।
৮. গণহত্যা, গুম-খুন, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণ এবং প্রতিষ্ঠান ধ্বংস।
৯. বাংলাদেশকে ব্যর্থ ও মাফিয়া রাষ্ট্রে রূপান্তরের অভিযোগ।
১০. দুর্নীতি, ব্যাংক লুট ও পরিবেশবিনাশের চিত্র।
১১. জনগণের ওপর দীর্ঘ দমনপীড়নের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক সংগ্রাম।
১২. বিদেশী আধিপত্যবিরোধী আন্দোলন দমন ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন।
১৩. তিনটি প্রহসনের নির্বাচনে ভোটাধিকার থেকে জনগণকে বঞ্চিত করা।
১৪. বৈষম্যমূলক নিয়োগ নীতি ও তরুণদের প্রতি নিপীড়নের অভিযোগ।
১৫. নিপীড়নের ফলে জনরোষ ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের উত্থান।
১৬. কোটা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলনের ওপর বর্বরতা।
১৭. নারী-শিশুসহ এক হাজারের বেশি মানুষ হত্যার অভিযোগ।
১৮. ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশত্যাগের প্রেক্ষাপট।
১৯. গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে জনগণের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা।
২০. ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের আইনি ভিত্তি।
২১. ফ্যাসিবাদমুক্ত রাষ্ট্র গঠনে সর্বস্তরের জনগণের অংশগ্রহণ।
২২. সুশাসন, আইনের শাসন ও সাংবিধানিক সংস্কারে জনগণের প্রতিশ্রুতি।
২৩. গুম-খুন, গণহত্যা ও মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের ঘোষণা।
২৪. আন্দোলনকারীদের সুরক্ষা ও শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা।
২৫. অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ভবিষ্যতের পথ নির্ধারণ।
২৬. জলবায়ু ও পরিবেশসহ টেকসই উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি।
২৭. ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান।
২৮. ঘোষণাপত্রকে গণঅভ্যুত্থান বিজয়ের চূড়ান্ত দলিল হিসেবে ঘোষণা।
তথ্যসূত্র: জুলাই ঘোষণাপত্র

0
Updated: 3 days ago
বাংলাদেশে কবে প্রথম জাতীয় ঔষধ নীতি প্রণীত হয়?
Created: 18 hours ago
A
১৯৮২ সালে
B
১৯৮৩ সালে
C
১৯৮৪ সালে
D
১৯৮৫ সালে
জাতীয় ঔষধনীতি
-
প্রাথমিক প্রণয়ন:
-
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় ঔষধ নীতি প্রণীত হয় ১৯৮২ সালে।
-
নীতি গ্রহণের ফলে ওষুধের নিরাপত্তা ও মান নিশ্চিত হয়, দামের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়, আমদানি নির্ভরতা কমে এবং দেশীয় ঔষধ শিল্পে স্বনির্ভরতা আসে।
-
নীতি আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয় এবং বাংলাদেশ ঔষধ সেক্টরের ভাবমূর্তি উন্নত হয়।
-
-
সর্বশেষ সংস্কার:
-
২০১৬ সালে জাতীয় ঔষধনীতি সংস্কার করা হয়।
-
সংবিধানের ১৫(ক), ১৫(ঘ) ও ১৮(১) ধারার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে সরকার জনগণকে নিশ্চয়তা দেয়।
-
এক সময় যেখানে প্রায় ৮০% ঔষধ আমদানি করা হত, বর্তমানে ৯৭% ঔষধ দেশেই উৎপাদিত হচ্ছে।
-
দেশীয় মানসম্মত ঔষধ ১১৩টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে।
-
১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু ‘ঔষধ প্রশাসন পরিদপ্তর’ গঠন করেন।
-
-
জাতীয় ঔষধনীতির লক্ষ্যসমূহ:
১. জনগণকে নিরাপদ, কার্যকর ও মানসম্পন্ন ঔষধ সহজলভ্য মূল্যে নিশ্চিত করা।
২. ঔষধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার এবং সুষ্ঠু বিতরণ (Dispensing) ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
৩. দেশীয় ঔষধ প্রস্তুতকারী শিল্পকে প্রয়োজনীয় সেবা ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান, যাতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হয়।
৪. দেশের উৎপাদিত ঔষধের রপ্তানি বৃদ্ধি করা।
৫. ঔষধের কার্যকর নজরদারি (Surveillance) ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
উৎস: জাতীয় ঔষধনীতি-২০১৬

0
Updated: 18 hours ago