জাতিসংঘের কোন মহাসচিব বিমান দুর্ঘটনায় মারা যায়?
A
ট্রিগভে হাভডেন লি
B
পেরেজ ডি কুয়েলার
C
দ্যাগ হ্যামারশোল্ড
D
উথান্ট
উত্তরের বিবরণ
জাতিসংঘের মহাসচিব সম্পর্কিত তথ্য
প্রথম মহাসচিব
-
নাম: ট্রিগভে হাভডেন লি
-
দায়িত্বকাল: ১৯৪৬-১৯৫৩
-
দেশ: নরওয়ে
দ্বিতীয় মহাসচিব
-
নাম: দ্যাগ হ্যামারশোল্ড
-
দায়িত্বকাল: ১৯৫৩-১৯৬১
-
দেশ: সুইডেন
-
মৃত্যু: ১৯৬১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর, তানজানিয়ার আরুশা শহরের কাছে বিমান দুর্ঘটনায়
-
বিশেষত্ব: মরণোত্তর নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ
-
নোট: তিনি কঙ্গোতে শান্তি মিশনে যাচ্ছিলেন, তখন দুর্ঘটনা ঘটে
-
শান্তিরক্ষী মিশনে নিহতদের জন্য জাতিসংঘ ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড মেডেল’ প্রবর্তন করেছে
চতুর্থ মহাসচিব
-
নাম: কুর্ট ওয়াল্ডহেইম
-
দেশ: অস্ট্রিয়া
-
উল্লেখযোগ্য ঘটনা: তার দায়িত্বকালেই বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে
উৎস: জাতিসংঘ ওয়েবসাইট
0
Updated: 1 month ago
বিকল্প নীতি উত্থাপন করে -
Created: 3 weeks ago
A
সুশীল সমাজ
B
সরকারি দলv
C
মন্ত্রিপরিষদ
D
বিরোধী দল
বিকল্প নীতি উত্থাপন
বিরোধী দল একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কোন রাষ্ট্রে শক্তিশালী বিরোধী দল না থাকলে সেই রাষ্ট্র স্বৈরাচারী হয়ে ওঠার সম্ভাবনা থাকে। বিরোধী দলের প্রধান কাজগুলোর মধ্যে একটি হলো সরকারি নীতিমালা যাচাই-বাছাই করা।
-
যদি কোনো নীতিমালা জনবান্ধব না মনে হয়, বিরোধী দল দেশের স্বার্থে উন্নততর বিকল্প নীতি প্রস্তাব করতে পারে
-
এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিরোধী দল জনগণের নিকট তাদের অবস্থান স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে পারে
0
Updated: 3 weeks ago
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
জাকারিয়া পিন্টু
B
হুমায়ুন কায়সার
C
আব্দুল জব্বার
D
কাজী সালাহউদ্দিন
স্বাধীন বাংলাদেমের ফুটবল দল দেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ১৯৭১ সালে দেশের শীর্ষ ফুটবলাররা গঠন করেছিলেন এই দলটি, যা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আন্তর্জাতিকভাবে জনমত সৃষ্টি করতে এবং দেশের স্বাধীনতা সমর্থনে মাঠে অবদান রাখতে ভূমিকা রেখেছিল।
-
প্রথম জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক: জাকারিয়া পিন্টু।
-
মুক্তিযুদ্ধের সময় গঠন: দেশের শীর্ষ ফুটবলাররা স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গঠন করেছিলেন।
-
দলের লক্ষ্য: দেশের মানুষের মুক্তির পক্ষে বিশ্বজনমত তৈরি করা।
-
ম্যাচ: ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ১৬টি ম্যাচে অংশগ্রহণ, যার ১২টিতেই জয়।
-
পরবর্তী কর্মকাণ্ড: তাঁর অধিনায়কত্বে ১৯৭৩ সালে মালয়েশিয়ার মারদেকা কাপে বাংলাদেশ অংশ নেয়।
-
মৃত্যু: ১৮ নভেম্বর ২০২৪।
0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ‘আফসার ব্যাটালিয়ন’ প্রধানত কোন অঞ্চলে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিল?
Created: 1 month ago
A
নোয়াখালী
B
রাজশাহী
C
ময়মনসিংহ
D
পাবনা
আঞ্চলিক মুক্তিবাহিনী – আফসার ব্যাটালিয়ন ও অন্যান্য বাহিনী
-
আফসার ব্যাটালিয়ন:
-
গঠিত: ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা থানার মাল্লিকবাড়ী গ্রামে
-
নেতৃত্ব: মেজর আফসার উদ্দিন আহমদ
-
কার্যপরিধি: দক্ষিণ ময়মনসিংহের ভালুকা, ত্রিশাল, ফুলবাড়ীয়া, গফরগাঁও; টাঙ্গাইলের কালিহাতী, ঘাটাইল, সখিপুর; গাজীপুরের শ্রীপুর ও কালিয়াকৈর
-
ভূমিকা: অনিয়মিত কিন্তু শক্তিশালী মুক্তিবাহিনী হিসেবে পাকসেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা।
-
-
অন্যান্য আঞ্চলিক বাহিনী:
-
কাদেরিয়া বাহিনী – টাঙ্গাইল
-
বাতেন বাহিনী – টাঙ্গাইল
-
হেমায়েত বাহিনী – গোপালগঞ্জ ও বরিশাল
-
হালিম বাহিনী – মানিকগঞ্জ
-
আকবর বাহিনী – মাগুরা
-
লতিফ মীর্জা বাহিনী – সিরাজগঞ্জ ও পাবনা
-
জিয়া বাহিনী – সুন্দরবন
-
-
ঢাকার গেরিলা দল:
-
পরিচিত: ‘ক্র্যাক প্লাটুন’
-
কার্যক্রম: ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ব্যাংক ও টেলিভিশন ভবনে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো।
-
আফসার ব্যাটালিয়নসহ আঞ্চলিক বাহিনী ও ঢাকার গেরিলা দল মুক্তিযুদ্ধে স্থানীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর অবদান রেখেছিল।
0
Updated: 1 month ago