’আমান’ কোন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা?
A
ইরান
B
মিশর
C
ইসরায়েল
D
ইরাক
উত্তরের বিবরণ
বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা
-
মিশর – মুখবরাত
-
ইসরায়েল – মোসাদ, আমান
-
জাপান – নাইচো
-
ইরান – ভিভাক
-
সৌদি আরব – এস পি এ (SPA)
-
চীন – এম এস এস (MSS)
-
পাকিস্তান – আইএসআই (ISI)
-
যুক্তরাষ্ট্র – সিআইএ (CIA), ফেয়ারফ্যাক্স, এনএসএ (NSA), এফবিআই (FBI)
-
যুক্তরাজ্য – এসআইএস (SIS), এমআই৬, স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড, ব্রিটিশ সিক্রেট সার্ভিস
-
ফ্রান্স – ডিজিএসআই (DGSI)
-
ভারত – RAW, CBI
উৎস: ব্রিটানিকা
0
Updated: 1 month ago
বক্সারের যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়?
Created: 1 month ago
A
১৭৫৩ সালে
B
১৭৫৯ সালে
C
১৭৬২ সালে
D
১৭৬৪ সালে
বক্সারের যুদ্ধ ছিল নবাব মীর কাসিম ও তাঁর মিত্রশক্তির সঙ্গে ইংরেজদের মধ্যে সংঘটিত একটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ। এটি পলাশীর যুদ্ধের পর, ১৭৬৪ সালে বিহারের বক্সার স্থানে সংঘটিত হয়। যুদ্ধের সময় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাহিনী মেজর হেক্টর মুনরোর নেতৃত্বে এবং মীর কাসিম, মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলম, ও অযোধ্যার নবাব সুজাউদ্দৌলা-এর সম্মিলিত সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
-
যুদ্ধটি সংঘটিত হয় ১৭৬৪ সালের ২২ অক্টোবর।
-
এই যুদ্ধে ইংরেজরা জয়লাভ করে।
-
যুদ্ধের পর দ্বিতীয় শাহ আলম পুনরায় ইংরেজ শিবিরে আশ্রয় নেন।
-
নবাব সুজাউদ্দৌলা রোহিলাখন্ডে পালিয়ে যান এবং অযোধ্যা ইংরেজ বাহিনীর অধীনে চলে আসে।
-
নবাব মীর কাসিম নিরুদ্দেশ হন এবং এরপর তাঁর সম্পর্কে আর কিছু জানা যায়নি।
-
বক্সারের যুদ্ধ ছিল একটি চূড়ান্ত যুদ্ধ, যা বাংলাকে সম্পূর্ণভাবে ইংরেজ কোম্পানির শাসনের অধীনে নিয়ে আসে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
স্বত্ববিলোপ নীতি প্রয়োগ করে লর্ড ডালহৌসি কোন রাজ্যটি অধিকার করেন?
Created: 1 month ago
A
অযোধ্যা
B
পাঞ্জাব
C
হায়দ্রাবাদ
D
নাগপুর
স্বত্ববিলোপ নীতি ছিল একটি সাম্রাজ্যবাদী নীতি, যার মূল কথা হলো: ব্রিটিশ শাসনাধীন কোনো আশ্রিত রাজ্যের রাজা যদি অপুত্রক অবস্থায় মারা যান এবং তার রাজবংশে কোনো উত্তরাধিকার না থাকে, তাহলে সেই রাজ্য সরাসরি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হবে। এই নীতির মাধ্যমে সাঁতারা, নাগপুর, ঝাঁসি ও সম্বলপুর রাজ্য ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।
-
লর্ড ডালহৌসি সর্বপ্রথম সাঁতারা রাজ্যের উপর এই নীতি প্রয়োগ করেন। সাঁতারার রাজা ইংরেজদের অনুমতি ছাড়াই দত্তক পুত্র গ্রহণ করেছিলেন। ১৮৪৮ সালে রাজা মারা গেলে ডালহৌসি দত্তক পুত্রের দাবি অগ্রাহ্য করে সাঁতারা রাজ্য ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত করেন।
-
সম্বলপুর রাজ্যও অপুত্রক অবস্থায় মৃত্যুর পর ১৮৫০ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হয়।
-
১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে ভোঁসলে বংশের শেষ রাজা অপুত্রক অবস্থায় মারা গেলে, নাগপুর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হয়। এটি ইংরেজদের জন্য কলকাতা থেকে বোম্বাই (মুম্বাই) যাতায়াতের পথ সরল করতে সহায়ক হয়।
-
একই বছরের মধ্যে ঝাঁসির রাজা মৃত্যুর পর দত্তক পুত্রের দাবি অস্বীকার করে ডালহৌসি ঝাঁসীকেও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত করেন।
-
এভাবে শতদ্রু নদীর নিকট ভগৎ রাজ্য, মধ্যপ্রদেশে উদয়পুর, রাজস্থানে করৌলি প্রভৃতি রাজ্যও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
খিয়াংদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব কোনটি?
Created: 1 month ago
A
সাংসারেক
B
সাংলান
C
বৈসু
D
চাপচারকৃত
খিয়াং:
- খিয়াং পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি নৃজাতি গোষ্ঠী।আরাকান-ইয়োমা উপত্যকার অববাহিকা অঞ্চলে বসবাসরত নৃগোষ্ঠী থেকে খিয়াংদের আগমন।
- বর্তমানে রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও চট্টগ্রাম জেলায় এ জাতিগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।
- খিয়াংরা চীনা-তিববতীয় ভাষাগোষ্ঠীর তিববতি-ব্রহ্ম শাখার কুকি-চীন দলভুক্ত।
- খিয়াংদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হচ্ছে ‘সাংলান’।
- তারা বৌদ্ধধর্মে দীক্ষা নেয়। তবে তাদের আদি দেব-দেবীদের পূজা করতেও দেখা যায়।
- বর্তমানে অনেকে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত হয়েছে।।
- পাহাড়ের উপর খোলা জায়গায় এবং ছোট খাল বা ঝর্ণাধারার কাছে এদের গ্রামগুলি গড়ে উঠে।
- এরা ঘরকে বলে ‘ইম’ এবং গ্রামকে বলে ‘নাম’।
- খিয়াংদের সমাজব্যবস্থায় একজন নেতা থাকে যাকে বলা হয় কার্বারী।
- খিয়াংদের সমাজ পিতৃতান্ত্রিক।
0
Updated: 1 month ago