A
উপন্যাস
B
গল্পগ্রন্থ
C
প্রবন্ধগ্রন্থ
D
কাব্যগ্রন্থ
উত্তরের বিবরণ
'চিত্তনামা' কাব্যগ্রন্থ
-
রচয়িতা: কাজী নজরুল ইসলাম
-
বিষয়: দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ
-
প্রেক্ষাপট: ১৩৩২ বঙ্গাব্দের ২ রা আষাঢ়ে চিত্তরঞ্জন দাশ মৃত্যুবরণ করলে, নজরুল অর্ঘ্য, অকাল-সন্ধ্যা, সান্ত্বনা, ইন্দ্রপ্তন, রাজভিখারি নামক কয়েকটি কবিতা সমকালীন পত্রিকায় লিখেন।
-
কবিতাগুলোয় চিত্তরঞ্জনের প্রতি কবির আবেগমিশ্রিত শ্রদ্ধা প্রকাশিত হয়।
-
প্রকাশকাল: ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ)
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কাব্যগ্রন্থসমূহ
-
অগ্নি-বীণা
-
সঞ্চিতা
-
চিত্তনামা
-
মরুভাস্কর
-
সর্বহারা
-
ফণি-মনসা
-
চক্রবাক
-
সাম্যবাদী
-
ছায়ানট
-
নতুন চাঁদ
-
পুবের হাওয়া
-
জিঞ্জির
-
বিষের বাঁশি
-
দোলনচাঁপা
-
চন্দ্রবিন্দু
-
সিন্ধু হিন্দোল
-
ভাঙার গান
-
সন্ধ্যা ইত্যাদি
উৎস
১) বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা
২) বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 18 hours ago
কোন সাহিত্যিক বাংলায় টিএস এলিয়টের কবিতা প্রথম অনুবাদ করেন?
Created: 6 days ago
A
বুদ্ধদেব বসু
B
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
C
বিষ্ণু দে
D
প্রেমেন্দ্র মিত্র
বাখ্যা:
-
প্রথমবার বাংলায় টিএস ইলিয়টের কবিতা অনুবাদ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
-
‘তীর্থযাত্রী’ হলো টিএস ইলিয়টের The Journey of the Magi কবিতার বাংলা অনুবাদ। রবীন্দ্রনাথ এটি তাঁর ‘পুনশ্চ’ কাব্যগ্রন্থে সংকলন করেন, যা প্রকাশিত হয় ১৯৩২ সালে।
-
পরবর্তীতে, বিষ্ণু দে ১৯৫০ সালে Eliot-er Kobita নামে বাংলা অনুবাদ প্রকাশ করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর:
-
কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, চিত্রশিল্পী, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ ও সমাজ-সংস্কারক।
-
জন্ম: ১৮৬১ সালের ৭ মে, কলকাতা, জোড়াসাঁকোর অভিজাত ঠাকুর পরিবার।
-
প্রথম এশিয়ার নোবেল বিজয়ী (১৯১৩) এবং দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের চতুর্দশ সন্তান।
-
বিবাহ: ১৮৮৩ সালের ৯ ডিসেম্বর মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে।
-
১৯১৫ সালে ইংরেজি ‘নাইট’ উপাধি প্রাপ্ত, ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের কারণে ফেরত দেয়া।
-
মৃত্যু: ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট, জোড়াসাঁকোর নিজ বাড়িতে।
রচনাবলি:
-
মানসী, সোনার তরী, কল্পনা, ক্ষণিকা, গীতাঞ্জলী, পুনশ্চ, পত্রপুট, সেঁজুতি, শেষলেখা ইত্যাদি।
সুতরাং, তীর্থযাত্রী হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মাধ্যমে বাংলায় প্রথমবার টিএস ইলিয়টের কবিতার অনুবাদ।

0
Updated: 6 days ago
১) মঙ্গলকাব্যের কবি নয় কে?
Created: 4 weeks ago
A
ঘনরাম চক্রবর্তী
B
জয়দেব
C
দ্বিজমাধম
D
মানিক দত্ত
মঙ্গলকাব্য
বাংলা সাহিত্যের প্রথম ও নিজস্ব কাহিনিকাব্য হিসেবে মঙ্গলকাব্যকে ধরা হয়। এটি দেবমাহাত্ম্য ও সমাজচিত্রভিত্তিক কাব্যের এক গুরুত্বপূর্ণ ধারা। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতক থেকে আঠারো শতকের শেষ পর্যন্ত এই ধরনের কাব্য রচিত হয়েছে।
প্রায় সব মঙ্গলকাব্যের কবিই স্বপ্নে দেবতাদের নির্দেশ পেয়ে কাব্য রচনা করেছেন। মঙ্গলকাব্যের তিনটি প্রধান শাখা হলো—
-
মনসামঙ্গল
-
চণ্ডীমঙ্গল
-
ধর্মমঙ্গল
এ কাব্যের প্রধান দেবতা ও দেবীরা হচ্ছেন মনসা, চণ্ডী এবং ধর্মঠাকুর। এর মধ্যে মনসা ও চণ্ডী—এই দুই স্ত্রীদেবতার প্রাধান্য বেশি। মঙ্গলকাব্যের দেব-দেবীরা মূলত অনার্য সংস্কৃতির দেবতা।
একটি পূর্ণাঙ্গ মঙ্গলকাব্যে সাধারণত পাঁচটি অংশ থাকে—
-
বন্দনা
-
আত্মপরিচয়
-
দেবখণ্ড
-
মর্ত্যখণ্ড
-
শ্রুতিফল
মোট ৬২ জন মঙ্গলকাব্য কবির সন্ধান পাওয়া গেছে। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—
-
কানাহারি দত্ত
-
মানিক দত্ত
-
ভারতচন্দ্র
-
দ্বিজমাধব
-
ঘনরাম চক্রবর্তী
চণ্ডীমঙ্গল কাব্যধারায় দ্বিজমাধবকে ‘স্বভাবকবি’ বলা হয়।
অন্যদিকে, জয়দেব মঙ্গলকাব্যের কবি নন; তিনি ছিলেন বৈষ্ণব পদাবলীর কবি।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর; বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 4 weeks ago
‘দেওয়ানা মদিনা’ পালার লেখক কে?
Created: 1 day ago
A
মনসুর বয়াতি
B
চন্দ্রাবতী
C
দ্বিজ ঈশান
D
দ্বিজ কানাই
• দেওয়ানা মদিনা:
-
পালাটির লেখক: মনসুর বয়াতি।
-
বিষয়: বর্তমান হবিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত বানিয়াচঙ্গ গ্রামে দেওয়ানদের জীবন।
-
কাহিনি: বানিয়াচঙ্গের দেওয়ান সোনাফরের পুত্র আলাল ও দুলাল এর বিচিত্র জীবন এবং দুলাল ও গৃহস্থকন্যা মদিনা এর প্রেম কাহিনি।
-
অপর নাম: আলাল-দুলালের পালা।
প্রধান চরিত্র:
-
আলাল
-
দুলাল
-
মদিনা
-
সোনাফর
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা

0
Updated: 1 day ago