"সকলেই কবি নন,
কেউ কেউ কবি" - এটি কার উক্তি?
A
জীবনানন্দ দাশ
B
অমিয় চক্রবর্তী
C
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
জসীম উদ্দীন
উত্তরের বিবরণ
• কবি জীবনানন্দ দাশের একমাত্র প্রবন্ধ গ্রন্থ: কবিতার কথা
-
বিখ্যাত উক্তি: সকলেই কবি নন, কেউ কেউ কবি।
জীবনানন্দ দাশ
-
কবি ও শিক্ষাবিদ।
-
জন্ম: ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি, বরিশাল।
-
আদি নিবাস: বিক্রমপুরের গাওপাড়া গ্রাম।
-
শিক্ষাজীবন:
-
বরিশাল ব্রজমোহন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক (১৯১৫)
-
বি এম কলেজ থেকে আই.এ (১৯১৭)
-
কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্সসহ বি.এ (১৯১৯)
-
ইংরেজিতে এম.এ (১৯২১)
-
-
মৃত্যু: ১৪ অক্টোবর ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতায় ট্রাম দুর্ঘটনায় আহত হন এবং ২২ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
উৎস
বাংলাপিডিয়া, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা
0
Updated: 1 month ago
'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কে আবিষ্কার করেন?
Created: 1 month ago
A
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
B
বসন্তকুমার রায়
C
দেবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়
D
কোনোটিই নয়
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন:
- বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের প্রথম কাব্য হিসেবে 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' স্বীকৃত।
- এ গ্রন্থের লেখক বড়ু চণ্ডীদাস।
- এটি বাংলা ভাষায় কোন লেখকের প্রথম এককগ্রন্থ।
- ১৯০৯ সালে (১৩১৬ বঙ্গাব্দে) বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কাকিল্যা গ্রামে মল্লরাজগুরু বৈষ্ণবমহন্ত শ্রীনিবাস আচার্যের দৌহিত্র বংশজাত শ্রী দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের বাড়ির গোয়ালঘর থেকে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুথি আবিষ্কার করেন।
- ১৯১৬ সালে (১৩২৩ বঙ্গাব্দ) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে বসন্তরঞ্জন রায়ের সম্পাদনায় পুথিটি 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' নামে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
0
Updated: 1 month ago
শাহ মুহাম্মদ সগীর কার পৃষ্ঠপোষকতায় ‘ইউসুফ জোলেখা’ রচনা করেন?
Created: 2 months ago
A
গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ
B
আলাউদ্দিন হোসেন শাহ
C
শামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ
D
ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ
শাহ মুহাম্মদ সগীর
-
পরিচিতি: মধ্যযুগে মুসলমান কবিদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রাচীন কবি
-
জন্মকাল: আনুমানিক ১৪শ শতকের শেষ থেকে ১৫শ শতকের মধ্যে
-
পৃষ্ঠপোষক: গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ
-
প্রধান রচনা: ‘ইউসুফ জুলেখা’ কাব্য
-
উৎস: পারসি কবি আবদুর রহমান জামি রচিত ‘ইউসুফ জুলেখা’ থেকে গল্প গ্রহণ
-
কাব্যে গৌড় সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ (১৩৮৯-১৪১০) এর স্তুতি বিদ্যমান
-
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা
0
Updated: 2 months ago
আধুনিক ছন্দের বিচারে চর্যাপদ কোন ছন্দের অন্তর্গত?
Created: 2 months ago
A
মাত্রাবৃত্ত
B
স্বরবৃত্ত
C
ছন্দহীন
D
অক্ষরবৃত্ত
চর্যাপদ
-
ভাষা: চর্যাপদের ভাষাকে বলা হয় ‘সন্ধ্যা’ বা ‘সান্ধ্য ভাষা’, যা কোথাও স্পষ্ট, কোথাও অস্পষ্ট। একে ‘আলো-আঁধারি’ ভাষাও বলা হয়।
-
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মন্তব্য:
"আলো আঁধারি ভাষা, কতক আলো, কতক অন্ধকার, খানিক বুঝা যায়, খানিক বুঝা যায় না। যাঁহারা সাধন-ভজন করেন, তাঁহারাই সে কথা বুঝিবেন, আমাদের বুঝিয়া কাজ নাই।"
-
ছন্দ: চর্যাপদের পদগুলো প্রাচীন ছন্দে রচিত কি না তা বলা সম্ভব নয়; আধুনিক ছন্দ অনুযায়ী এগুলো মাত্রাবৃত্ত ছন্দে বিবেচিত হয়।
0
Updated: 2 months ago