A
৩ আগস্ট, ২০২৫
B
৫ আগস্ট, ২০২৫
C
৬ আগস্ট, ২০২৫
D
৮ আগস্ট, ২০২৫
উত্তরের বিবরণ
জুলাই ঘোষণাপত্র
-
সংজ্ঞা ও প্রেক্ষাপট:
-
‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ হলো ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য প্রণীত একটি দলিল।
-
এটি রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি নিশ্চিত করে।
-
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের একটি রাজনৈতিক দলিল।
-
-
ঘোষণাপত্র পাঠ ও উদ্যোগ:
-
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ৫ আগস্ট ২০২৫ তারিখে ‘৩৬ জুলাই উদ্যাপন’ অনুষ্ঠানে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন।
-
-
বিষয়বস্তু:
-
এই ঘোষণাপত্রে মোট ২৮টি ধারা অন্তর্ভুক্ত।
-
২৮ দফা অনুযায়ী, জনগণ ছাত্র-গণঅভ্যুত্থান ২০২৪-এর রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদানের দাবিতে একমত।
-
ঘোষণাপত্র পরবর্তী নির্বাচনে নির্বাচিত সরকারের সংস্কারকৃত সংবিধানের তফসিলে সন্নিবেশিত হবে।
-
উৎস: প্রথম আলো

0
Updated: 18 hours ago
একটি চেকের বৈধতার মেয়াদ কত দিন?
Created: 19 hours ago
A
৩ মাস
B
৬ মাস
C
১ বছর
D
২ বছর
চেক (Cheque) ও চেক বুক
-
সংজ্ঞা:
-
চেক হলো বিশেষভাবে মুদ্রিত একটি কাগজপত্র, যা ব্যাংক কর্তৃক গ্রাহকের হিসাবের বিপরীতে ইস্যু করা হয়।
-
এটি একটি হস্তান্তরযোগ্য দলিল।
-
ব্যবহার:
-
ব্যাংক সাধারণত গ্রাহককে চেক প্রদান করে।
-
গ্রাহক ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক প্রয়োজনে চেক ইস্যু করতে পারেন।
-
চেকের বৈধতা:
-
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, চেকের বৈধতা ইস্যু করার তারিখ থেকে ৬ মাস (১৮০ দিন) পর্যন্ত।
-
বৈধতার মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে চেকের মাধ্যমে টাকা তোলা যাবে না।
-
প্রয়োজনে তারিখ পরিবর্তন ও প্রস্তুতকারকের স্বাক্ষরের মাধ্যমে পুনরায় টাকা উত্তোলন করা সম্ভব।
সংজ্ঞা:
-
চেক হলো বিশেষভাবে মুদ্রিত একটি কাগজপত্র, যা ব্যাংক কর্তৃক গ্রাহকের হিসাবের বিপরীতে ইস্যু করা হয়।
-
এটি একটি হস্তান্তরযোগ্য দলিল।
ব্যবহার:
-
ব্যাংক সাধারণত গ্রাহককে চেক প্রদান করে।
-
গ্রাহক ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক প্রয়োজনে চেক ইস্যু করতে পারেন।
চেকের বৈধতা:
-
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, চেকের বৈধতা ইস্যু করার তারিখ থেকে ৬ মাস (১৮০ দিন) পর্যন্ত।
-
বৈধতার মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে চেকের মাধ্যমে টাকা তোলা যাবে না।
-
প্রয়োজনে তারিখ পরিবর্তন ও প্রস্তুতকারকের স্বাক্ষরের মাধ্যমে পুনরায় টাকা উত্তোলন করা সম্ভব।
উৎস:
i) জাতীয় তথ্য বাতায়ন
ii) ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 19 hours ago
বাংলাদেশ প্রথম কবে অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করে?
Created: 17 hours ago
A
১৯৯২ সালে
B
১৯৮৬ সালে
C
১৯৮৮ সালে
D
১৯৮৪ সালে
বাংলাদেশ ও অলিম্পিক গেমস:
-
বাংলাদেশ ১৯৮৪ সাল থেকে অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করছে।
-
সর্বোচ্চ তিনবার অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছেন সাঁতারু ডলি আক্তার।
১৯৮৪, লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিক:
-
বাংলাদেশের প্রতিযোগী: ১ জন, সাইদুর রহমান ডন (অ্যাথলেটিকস)।
-
১০০ মিটার: নিজের হিটে অষ্টম (১১.২৫ সেকেন্ড), মোট প্রতিযোগী ৮।
-
২০০ মিটার: নিজের হিটে সপ্তম (২২.৫৯ সেকেন্ড), মোট প্রতিযোগী ৮।
-
সাম্প্রতিক তথ্য:
-
সর্বশেষ অলিম্পিক গেমস অনুষ্ঠিত হয়েছে ফ্রান্সে।
উৎস: প্রথম আলো

0
Updated: 17 hours ago
বিসিআইসির তথ্য অনুযায়ী, দেশের একমাত্র স্বয়ংসম্পূর্ণ সিমেন্ট কারখানা কোনটি?
Created: 1 day ago
A
আকিজ সিমেন্ট
B
বসুন্ধরা সিমেন্ট
C
ছাতক সিমেন্ট
D
শাহ সিমেন্ট
ছাতক সিমেন্ট কোম্পানী লিমিটেড:
- বিসিআইসির ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ছাতক সিমেন্ট কারখানা দেশের একমাত্র স্বয়ংসম্পূর্ণ সিমেন্ট কারখানা।
- এখানে ক্লিংকার ও সিমেন্ট উৎপাদন করা হয়।
⇒ ছাতক সিমেন্ট কোং লিঃ, সুনামগঞ্জ জেলার ছাতকে অবস্থিত দেশের একমাত্র স্বয়ংসম্পূর্ণ সিমেন্ট কারখানা।
- এটি ১৯৩৭ সালে আসাম বেঙ্গল সিমেন্ট কোম্পানী নামে ব্যক্তি মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত।
- ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের পর ব্যক্তি মালিক কর্তৃক কারখনাটি পরিত্যক্ত হলে ১৯৬৬ সাল হতে এটি ইপিআইডিসি’র নিয়ন্ত্রনে আসে।
- বাংলাদেশের স্বাধীন হওয়ার পর প্রথমে বিএমওজিসি, পরে বিএমইডিসি এবং সর্বশেষ ১৯৮২ সালের ১লা জুলাই থেকে বিসিআইসি’র নিয়ন্ত্রণে আসে।
উল্লেখ্য,
- সিমেন্ট উৎপাদনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ ক্লিংকার।
- চুনাপাথর ও মাটি থেকে প্রাপ্ত ক্যালসিয়াম, সিলিকা, অ্যালুমিনা, আয়রন ইত্যাদিকে বিভিন্ন তাপমাত্রায় রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে ক্লিংকার প্রস্তুত করা হয়।

0
Updated: 1 day ago