‘জাতীয় বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক (এমপিআই-২০২৫)’ অনুযায়ী, সবচেয়ে বহুমাত্রিক দারিদ্র্য রয়েছে কোন বিভাগে?
A
রংপুর
B
বরিশাল
C
সিলেট
D
খুলনা
উত্তরের বিবরণ
জাতীয় বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক (MPI) – বাংলাদেশ, ২০২৫
-
প্রকাশের তারিখ: ৩১ জুলাই ২০২৫
-
প্রকাশকারী: পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (GDI)
-
বৈশিষ্ট্য:
-
দেশে প্রথমবারের মতো প্রকাশিত বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক।
-
ব্যক্তির আয়-রোজগারের উপর নয়, বিভিন্ন সেবার প্রাপ্যতার ভিত্তিতে দারিদ্র্য নির্ধারণ করা হয়।
-
-
মোট সূচক: ১১টি
-
বিদ্যুতের প্রাপ্যতা
-
স্যানিটেশন
-
পানির প্রাপ্যতা
-
আবাসনের মান
-
রান্নার জ্বালানির প্রাপ্যতা
-
সম্পদের প্রাপ্যতা
-
ইন্টারনেট সংযোগ
-
বিদ্যালয়ে শিশুদের উপস্থিতির হার
-
শিশুদের শিক্ষাকালের ব্যাপ্তি
-
পুষ্টি
-
প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা
-
-
তথ্যসূত্র:
-
২০১৬ সালের খানা আয়-ব্যয় জরিপ (HIES)
-
২০১৯ সালের বহু সূচকবিশিষ্ট গুচ্ছ জরিপ (MICS)
-
-
প্রধান ফলাফল:
-
দেশের ২৪.৫% মানুষ বহুমাত্রিক দারিদ্র্যে রয়েছে (~৩ কোটি ৯৮ লাখ মানুষ)।
-
গ্রামীণ এলাকা: ২৬.৯৬%
-
শহরাঞ্চল: ১৩.৪৮%
-
অঞ্চলভিত্তিক:
-
সর্বোচ্চ: সিলেট বিভাগ (৩৭.৭০%)
-
সর্বনিম্ন: খুলনা বিভাগ
-
-
জেলা ভিত্তিক:
-
সর্বোচ্চ: বান্দরবান (৬৫.৩৬%)
-
সর্বনিম্ন: ঝিনাইদহ (৮.৬৬%)
-
-
উৎস: প্রথম আলো [link]
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সংবিধানের ৪১নং অনুচ্ছেদ কোন বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত?
Created: 1 month ago
A
বাক-স্বাধীনতা
B
ধর্মীয় স্বাধীনতা
C
চলাফেরার স্বাধীনতা
D
সমাবেশের স্বাধীনতা
ধর্মীয় স্বাধীনতা – বাংলাদেশ সংবিধান (অনুচ্ছেদ ৪১)
-
ধারার সীমাবদ্ধতা: আইন, জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতার প্রতি সম্মান রেখে।
মূল বিষয়বস্তু:
-
ধর্ম অবলম্বন ও প্রচার:
-
প্রত্যেক নাগরিকের যেকোনো ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রয়েছে।
-
-
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান:
-
প্রত্যেক ধর্মীয় সম্প্রদায় ও উপ-সম্প্রদায়ের নিজস্ব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান স্থাপন, রক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার অধিকার রয়েছে।
-
-
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অংশগ্রহণ:
-
কোনো ব্যক্তি যদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় কার্যকলাপের সাথে সম্পর্কিত না হয়, তবে তাকে ঐ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে বাধ্য করা যাবে না।
-
জরুরি অবস্থার সময়ও এই অধিকার রদ করা যায় না।
-
সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদ:
-
অনুচ্ছেদ ৩৯: চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতা
-
অনুচ্ছেদ ৩৭: সমাবেশের স্বাধীনতা
-
অনুচ্ছেদ ৩৬: চলাফেরার স্বাধীনতা
0
Updated: 1 month ago
সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকালে সমতট কোন ধরনের রাজ্য ছিল?
Created: 1 month ago
A
করদ
B
পরাধীন
C
বিচ্ছিন্ন
D
পূর্ণাঙ্গ
সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকালে সমতট একটি করদ রাজ্য হিসেবে বিদ্যমান ছিল। করদ রাজ্য বলতে সাধারণত সেই সামন্ত রাজ্যকে বোঝানো হয়, যা অন্য কোনো রাজ্যের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হলে জয়ী রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। পরাজিত রাজা সামন্ত রাজা হিসেবে জয়ী রাজার অধীনে ক্ষমতায় থাকে, এবং সাধারণত এক চুক্তির মাধ্যমে তার শাসনধারা বজায় থাকে।
-
করদ রাজ্য: ইতিহাসে করদ রাজ্য বলতে সামন্ত রাজ্য বোঝানো হয়। যুদ্ধে হেরে যাওয়া রাজাকে জয়ী রাজার সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে ক্ষমতায় রাখা হত। পরাজিত রাজাকে সামন্ত রাজা বলা হত।
-
সমুদ্রগুপ্ত: গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট, যিনি চন্দ্রগুপ্তের মৃত্যুর পর পাটালিপুত্রের সিংহাসনে আরোহণ করেন। তাঁকে প্রাচীন ভারতের নেপোলিয়ান বলা হয়। সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকালে সমগ্র বাংলা জয় করা হলেও সমতট করদ রাজ্য হিসেবে রয়ে যায়। এলাহাবাদ প্রশস্তিলিপি অনুযায়ী, তিনি সমতট ব্যতীত বাংলার অন্যান্য জনপদকে সাম্রাজ্যভুক্ত করেন। তাঁর বিস্তীর্ণ সাম্রাজ্যের পূর্বতন রাজ্য ছিল নেপাল, কর্তৃপুর (পরিচয় বিতর্কিত), কামরূপ, ডবাক (আসাম বা ঢাকা), এবং সমতট। কালক্রমে সমতটও গুপ্ত সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।
-
সমতট: দক্ষিণ-পূর্ব বাংলার প্রাচীন জনপদ। বর্তমান ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের কিছু অংশ, এবং বাংলাদেশের বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চল সমতট নামে পরিচিত ছিল।
-
সমতটের অবস্থান ছিল মেঘনা পূর্ববর্তী কুমিল্লা-নোয়াখালীর সমতল অঞ্চলে, এবং ত্রিপুরাকে এর প্রধান কেন্দ্র বলা হতো।
-
৭ম শতকে রাজা রাজভট্টের অন্যতম রাজধানী ছিল বড়োকামতা।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
একক দেশ হিসেবে, তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ বিশ্বে কততম? [ আগস্ট, ২০২৫]
Created: 4 weeks ago
A
প্রথম
B
দ্বিতীয়
C
তৃতীয়
D
চতুর্থ
বিশ্ববাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান শক্তিশালী হলেও সাম্প্রতিক সময়ে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে।
-
একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ রপ্তানিতে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে
-
বাংলাদেশের বাজার হিস্যা ০.৪৮ শতাংশীয় পয়েন্ট কমেছে
-
তৃতীয় অবস্থানে আছে ভিয়েতনাম
-
শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে চীন, যার বাজার হিস্যা ২ শতাংশীয় পয়েন্ট কমেছে
0
Updated: 4 weeks ago