২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা কত?
A
৪৬.৫ বিলিয়ন ডলার
B
৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার
C
৫২.৫ বিলিয়ন ডলার
D
৭৫.৫ বিলিয়ন ডলার
উত্তরের বিবরণ
রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা (২০২৫-২৬ অর্থবছর)
-
মোট লক্ষ্যমাত্রা: ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার
-
২০২৪-২৫ অর্থবছরের তুলনায় ১৬.৫% বৃদ্ধি।
-
লক্ষ্য অর্জিত হবে বিশ্ববাজারে পণ্য ও সেবা রপ্তানির মাধ্যমে।
-
-
আয় ভাগ:
-
পণ্য রপ্তানি: ৫৫ বিলিয়ন ডলার
-
সেবা রপ্তানি: ৮.৫ বিলিয়ন ডলার
-
-
প্রধান পণ্যভিত্তিক আয়ের আশা:
-
তৈরি পোশাক (ওভেন খাত): ২০.৭৯ বিলিয়ন ডলার
-
তৈরি পোশাক (নিট খাত): ২৩.৭০ বিলিয়ন ডলার
-
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য: ১.২৫ বিলিয়ন ডলার
-
পাট ও পাটপণ্য: ৯০০ মিলিয়ন ডলার
-
কৃষিপণ্য: ১.২১ বিলিয়ন ডলার
-
-
সূত্র:
-
তথ্য জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবর রহমান, ১২ আগস্ট ২০২৫।
-
উৎস: The Business Standard
0
Updated: 1 month ago
বিচার বিভাগের অংশ নয়-
Created: 1 month ago
A
সুপ্রিম কোর্ট
B
আপিল বিভাগ
C
জাতীয় সংসদ
D
বিশেষ ট্রাইব্যুনাল
বাংলাদেশ সরকারের তিনটি বিভাগ:
বাংলাদেশ সরকার তিনটি প্রধান বিভাগের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনা করে: নির্বাহী, আইন এবং বিচার।
নির্বাহী বিভাগ:
-
নির্বাহী বিভাগকে শাসনবিভাগও বলা হয়।
-
এটি মূলত রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রিপরিষদ নিয়ে গঠিত।
-
প্রধান দায়িত্ব হলো সরকারি নীতি নির্ধারণ ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা।
আইন বিভাগ:
-
আইন প্রণয়ন ও সংশোধনের দায়িত্ব পালন করে।
-
সাধারণত এই কাজটি জাতীয় সংসদের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
বিচার বিভাগ:
-
ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত।
-
এতে সুপ্রিম কোর্ট, অধস্তন আদালত ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল অন্তর্ভুক্ত।
0
Updated: 1 month ago
মহিলা সংরক্ষিত আসনের সদস্যরা কীভাবে নির্বাচিত হন?
Created: 1 month ago
A
সরাসরি ভোটে
B
রাষ্ট্রপতির নিয়োগে
C
সাধারণ আসনে নির্বাচিত সদস্যদের ভোটে
D
নির্বাচনী বোর্ডের সিদ্ধান্তে
বাংলাদেশ সরকারের তিনটি বিভাগের মধ্যে অন্যতম হলো আইনসভা, যার নাম জাতীয় সংসদ। এটি এককক্ষবিশিষ্ট একটি সংসদ এবং দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান।
-
জাতীয় সংসদের মোট সদস্য সংখ্যা ৩৫০ জন।
-
এর মধ্যে ৩০০ জন জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হন।
-
অবশিষ্ট ৫০টি আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত।
-
বাংলাদেশকে মোট ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় ভাগ করা হয়েছে।
-
প্রতিটি নির্বাচনী এলাকা থেকে নাগরিকদের প্রত্যক্ষ ভোটে একজন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
-
সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্যরা বিভিন্ন দলের প্রাপ্ত আসন সংখ্যার আনুপাতিক হারে নির্বাচিত হন, তবে তাদের নির্বাচন হয় সাধারণ আসনে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের ভোটে।
-
মহিলা সদস্যরা চাইলে সরাসরি ৩০০ আসনের যেকোনো আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হতে পারেন।
-
সংসদে একজন স্পিকার ও একজন ডেপুটি স্পিকার থাকেন, যাঁরা সংসদ সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হন।
-
সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছর, তবে এর আগেও রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে সংসদ ভেঙে দিতে পারেন।
-
সংসদের একটি অধিবেশন শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে আরেকটি অধিবেশন আহ্বান করতে হয়।
-
সংসদীয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ন্যূনতম ৬০ জন সদস্যের উপস্থিতি কোরাম হিসেবে গণ্য হয়।
-
প্রধানমন্ত্রী সাধারণত সংসদের নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
নির্বাচনে আসন সংখ্যার দিক দিয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী দলের প্রধানকে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
কোন ঘটনার পর ব্রিটিশ সরকার সরাসরি ভারতের শাসনভার গ্রহণ করে?
Created: 1 month ago
A
পলাশীর যুদ্ধ
B
বক্সারের যুদ্ধ
C
সিপাহী বিদ্রোহ
D
বঙ্গভঙ্গ
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের অবসান ঘটে এবং ১৮৫৮ সালে ব্রিটিশ রাজ সরাসরি ভারতের শাসনভার গ্রহণ করে।
সিপাহী বিদ্রোহ:
-
ব্রিটিশ সরকার ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের পর সরাসরি ভারতের শাসনভার গ্রহণ করে।
-
১৮৫৭ সালের ২৯ মার্চ ব্যারাকপুরের সেনানিবাসে ‘মঙ্গল পান্ডে’ নামক একজন সিপাহী প্রকাশ্যে বিদ্রোহ করেন।
-
ক্রমে এই বিদ্রোহ মিরাট, দিল্লি, বেরলী, ফতেহপুর, কানপুর, বুন্দেলখণ্ড, রোহিলা খণ্ড, এলাহাবাদ, অযোধ্যা, কলকাতা, বিহার, চট্টগ্রাম, ঢাকা, যশোর এবং দিনাজপুর প্রভৃতি অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে।
-
বিদ্রোহীরা মোগল সম্রাট ২য় বাহাদুর শাহকে ভারতের বাদশাহ ও বিদ্রোহের নেতা হিসেবে ঘোষণা করেন।
-
মারাঠা নেতা নানা সাহেব, ঝাঁসির রাণি লক্ষ্মীবাঈ, মৌলভী লিয়াকত আলী, মৌলভী আহম্মদ উল্লাহ প্রমুখ বিদ্রোহে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন।
-
সিপাহীরা জেলখানা ভেঙে কয়েদিদের মুক্তি, খাজাঞ্চিখানা লুঠ এবং সর্বত্র ব্রিটিশদের আক্রমণ করেন।
সূত্র:
0
Updated: 1 month ago