A
১৬টি
B
২০টি
C
২২টি
D
২৪টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (বিএসবিক)
-
লক্ষ্য:
স্থলপথে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি সহজতর ও উন্নত করা। -
স্থলবন্দর সংখ্যা:
-
দেশে মোট ২৪টি স্থলবন্দর সরকারিভাবে বিদ্যমান।
-
চলমান স্থলবন্দর সংখ্যা: ১৬টি।
-
চলমান স্থলবন্দরসমূহ
-
বাস্থবক পরিচালিত (১১টি):
বেনাপোল, ভোমরা, আখাউড়া, বুড়িমারী, নাকুগাঁও, তামাবিল, সোনাহাট, গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী, বিলোনিয়া, শেওলা, ধানুয়াকামালপুর। -
BOT ভিত্তিতে পরিচালিত (৫টি):
সোনামসজিদ, হিলি, টেকনাফ, বাংলাবান্ধা, বিবিরবাজার। -
চালুর অপেক্ষায় (২টি):
রামগড়, বাল্লা।
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত তথ্য
-
প্রতিষ্ঠা সাল: ২০০১
-
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান: হ্যাঁ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে
উৎস: বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ওয়েবসাইট

0
Updated: 19 hours ago
কৃষক শ্রমিক পার্টির নেতা ছিলেন কে?
Created: 2 weeks ago
A
হাজী মোহাম্মদ দানেশ
B
মওলানা আতাহার আলী
C
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী
D
শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
কৃষক প্রজা পার্টি
বাংলাদেশ বিষয়াবলী
যুক্তফ্রন্ট
শ্রমিক বিপ্লব
No subjects available.
যুক্তফ্রন্ট
-
১৯৫৩ সালের ৪ ডিসেম্বর মুসলিম লীগকে মোকাবিলার জন্য পূর্ব বাংলার চারটি রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে 'যুক্তফ্রন্ট' নামে জোট গঠন করে।
-
যুক্তফ্রন্টের প্রধান নেতা:
-
মওলানা ভাসানী
-
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক
-
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
-
-
১৯৫৪ সালের ৮–১২ মার্চ প্রাদেশিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
-
যুক্তফ্রন্ট মূলত চারটি দলের সমন্বয়ে গঠিত ছিলঃ
১. আওয়ামী মুসলিম লীগ: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী
২. কৃষক শ্রমিক পার্টি: শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক
৩. নেজামে ইসলাম পার্টি: মওলানা আতাহার আলী
৪. গনতন্ত্রী দল (বামপন্থী): হাজী মোহাম্মদ দানেশ
তথ্যসূত্র:
ইতিহাস, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধ: দলিলপত্র

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশের কোন ইপিজেডে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়?
Created: 1 day ago
A
চট্টগ্রাম ইপিজেড
B
ঢাকা ইপিজেড
C
ঈশ্বরদী ইপিজেড
D
কর্ণফুলী ইপিজেড
বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (EPZ)
-
দেশের শিল্প খাতের দ্রুত বিকাশ ও বিনিয়োগ আকর্ষণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (BEPZA) ইপিজেড স্থাপন করে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করছে।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ৮টি সরকারি ইপিজেড রয়েছে: চট্টগ্রাম, ঢাকা, মোংলা, কুমিল্লা, ঈশ্বরদী, উত্তরা, আদমজী ও কর্ণফুলী।
-
ইপিজেডে মোট শিল্পপ্রতিষ্ঠান: ৫৬৩টি, যার মধ্যে ৪৫০টি চালু এবং ১১৩টি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায়।
-
সর্বোচ্চ উৎপাদন ও বিনিয়োগ: চট্টগ্রাম ইপিজেড। দ্বিতীয় স্থানে ঢাকা ইপিজেড।
উৎপাদন ও রপ্তানি তথ্য (২০২৪–২৫):
-
ইপিজেড ও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলের রপ্তানি বৃদ্ধি: ১৬%, যা দেশের মোট রপ্তানির ১৭%।
-
উৎপাদিত পণ্য ১২০টির বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে।
-
শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর ধরণ:
-
৩৩% তৈরি পোশাক
-
১৮% গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ
-
৯% টেক্সটাইল
-
৪০% বৈচিত্র্যময় পণ্য: ইলেকট্রনিক্স, চিকিৎসা সরঞ্জাম, আসবাবপত্র, ফ্যাশন এক্সেসরিজ ইত্যাদি
-
উৎস:
i) প্রথম আলো
ii) বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪

0
Updated: 1 day ago
বর্তমানে দেশে স্বীকৃত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কয়টি? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 18 hours ago
A
৪৮টি
B
৪৯টি
C
৫০টি
D
৫১টি
বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
-
সংখ্যা ও স্বীকৃতি:
-
দেশে বর্তমানে ৫০টি স্বীকৃত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রয়েছে (জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী)।
-
-
ভৌগোলিক বিস্তৃতি:
-
সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রাঙামাটিতে বসবাস করে।
-
পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।
-
মোট মানুষের মধ্যে পুরুষ ৪৯.৯৮%, নারী ৫০.০২%।
-
৬০.০৪% চট্টগ্রাম বিভাগে, ১৪.৮২% রাজশাহী, ৮.২৮% সিলেট, ৫.৫২% রংপুর, ৪.৯৯% ঢাকা বিভাগে বসবাস করে।
-
-
প্রধান জনগোষ্ঠী ও বৈচিত্র্য:
-
পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৩টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করে।
-
উল্লেখযোগ্য গোষ্ঠী: চাকমা, ত্রিপুরা, ম্রো, খুমি, লুসাই, মারমা, রাখাইন, চাক, বম, খেয়াং, পাঙ্খোয়া।
-
-
সর্ববৃহৎ গোষ্ঠী:
১. চাকমা
২. মারমা
৩. ত্রিপুরা
উৎস:
i) জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
ii) প্রথম আলো

0
Updated: 18 hours ago