ব্যাংক কোম্পানি আইন কত সালে কার্যকর হয়?
A
১৯৮১ সালে
B
১৯৯০ সালে
C
১৯৯১ সালে
D
১৯৯৯ সালে
উত্তরের বিবরণ
ব্যাংক-কোম্পানী আইন, ১৯৯১
-
প্রণয়ন ও কার্যকর: ১৯৯১ সালে কার্যকর
-
উদ্দেশ্য:
-
ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রণ, পরিচালনা ও কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা।
-
ব্যাংক-কোম্পানীর কার্যক্রমের স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি।
-
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং জনস্বার্থ রক্ষা করা।
-
-
বিধান ও বিষয়বস্তু:
-
ব্যাংক-কোম্পানীর কার্যক্রম, শেয়ার, পরিচালনা পর্ষদ, লাইসেন্স, নিরীক্ষা।
-
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত বিধান।
-
-
সংশোধন:
-
২০২৩ সালে আইনটি অধিকতর সংশোধন করা হয়েছে, যাতে ব্যাংকিং ব্যবস্থা আরও আধুনিক ও স্বচ্ছ হয়।
-
উৎস: বাংলাদেশ ব্যাংক ওয়েবসাইট
0
Updated: 1 month ago
১৯৩০ সালের চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন অভিযানের নেতৃত্ব কে দিয়েছিলেন?
Created: 1 month ago
A
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু
B
প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
C
ভগৎ সিং
D
মাস্টারদা সূর্য সেন
১৯৩০ সালের চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন অভিযানের নেতৃত্ব দেন মাস্টারদা সূর্য সেন, যিনি চট্টগ্রামের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক উল্লেখযোগ্য বিপ্লবী নেতা ছিলেন। তাঁর জীবন ও কর্মকাণ্ডের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নিম্নরূপ:
-
পূর্ণ নাম: সূর্যকুমার সেন।
-
জন্ম: ১৮৯৪ সালে চট্টগ্রামের রাউজান থানার নোয়াপাড়া গ্রামে।
-
বিএ পড়ার সময় তিনি তাঁর শিক্ষক সতীশ চন্দ্র চক্রবর্তী কর্তৃক বৈপ্লবিক আদর্শে দীক্ষিত হন।
-
অধ্যাপক সতীশ চন্দ্র চক্রবর্তী যুগান্তর নামে বিপ্লবী দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
-
-
১৯১৬ সালে মুর্শিদাবাদের বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজে বি.এ. শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে সতীশ চন্দ্র চক্রবর্তী তাঁকে বৈপ্লবিক আদর্শে দীক্ষিত করেন।
-
১৯১৮ সালে চট্টগ্রামে ফিরে তিনি বিপ্লবী যুগান্তর দলকে পুনরুজ্জীবিত করেন।
-
শিক্ষকতা করার কারণে পরিচিত মহলে তাঁকে ‘মাস্টারদা’ আখ্যা দেওয়া হয়।
-
সূর্য সেন নোয়াপাড়া উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে বাংলায় স্বদেশী আন্দোলন শুরু হয়।
-
ক্রমে এই আন্দোলন চট্টগ্রাম এলাকায় বিপ্লবী আন্দোলনে রূপ নেয়।
-
-
চট্টগ্রামে ফিরে তিনি ব্রিটিশ বিরোধী একটি বিপ্লবী দল গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নেন।
-
১৯৩০ সালের ১৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন অভিযান পরিচালনা করা হয়, যা সূর্যসেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীদের দীর্ঘ সময়ের প্রস্তুতি ও সুষ্ঠু পরিকল্পনার ফল ছিল।
-
১৯৩৪ সালের ১২ জানুয়ারি চট্টগ্রাম কারাগারে তাঁর ফাঁসি কার্যকর হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নওগাঁর পাহাড়পুরে অবস্থিত সোমপুর মহাবিহার কে নির্মাণ করেন?
Created: 1 month ago
A
গোপাল
B
দেবপাল
C
ধর্মপাল
D
রামপাল
সোমপুর মহাবিহার
-
প্রতিষ্ঠাতা: পাল বংশের দ্বিতীয় সম্রাট ধর্মপাল।
-
অবস্থান: নওগাঁ জেলায়।
-
গুরুত্ব: এটি তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বৌদ্ধ বিহার।
-
বিশেষতা: সোমপুর মহাবিহার প্রাচীন বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৌদ্ধ শিক্ষা ও ধর্মকেন্দ্র।
-
উৎখনন: পাহাড়পুরের উৎখননকৃত বিহার কমপ্লেক্সের সঙ্গে সোমপুর মহাবিহারকে অভিন্ন মনে করা হয়। ধ্বংসাবশেষ হতে কিছু মাটির সিল পাওয়া গেছে।
সূত্র:
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি অ্যাটর্নি জেনারেলের ক্ষমতা বা কার্যাবলির মধ্যে পড়ে না?
Created: 1 month ago
A
রাষ্ট্রের পক্ষে আদালতে বক্তব্য পেশ করা
B
রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত দায়িত্ব পালন করা
C
সরকারের আইন বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করা
D
সংসদে সরাসরি আইন প্রণয়ন করা
অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা, যিনি রাষ্ট্র ও সরকারের পক্ষে আইনগত বিষয় নিয়ে আদালতে বক্তব্য প্রদান করেন। তবে তিনি সরাসরি সংসদে আইন প্রণয়ন করতে পারেন না।
-
বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ ভাগ, ৫ম পরিচ্ছেদ, ৬৪ নং অনুচ্ছেদে অ্যাটর্নি জেনারেল পদের কথা উল্লেখ আছে।
-
রাষ্ট্রপতি সুপ্রীম কোর্টের বিচারক হওয়ার যোগ্য ব্যক্তিকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেবেন।
-
রাষ্ট্রপতির সন্তোষানুযায়ী নির্ধারিত সময়সীমা পর্যন্ত পদে বহাল থাকবেন এবং পারিশ্রমিক পাবেন।
-
অ্যাটর্নি জেনারেল রাষ্ট্রপতির কাছে লিখিত স্বাক্ষরযুক্ত পত্রের মাধ্যমে পদত্যাগ করতে পারবেন।
-
তিনি সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারকের সমান মর্যাদা ভোগ করবেন।
অ্যাটর্নি জেনারেলের ক্ষমতা ও কার্যাবলি:
-
রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত সকল দায়িত্ব পালন করা।
-
বাংলাদেশের সকল আদালতে বক্তব্য পেশ করার অধিকার থাকা।
-
বাংলাদেশ সরকারের আইন বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন।
উল্লেখ্য, দেশের বর্তমান অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন মো. আসাদুজ্জামান।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago