বর্তমানে দেশে সরকারিভাবে মোট কয়টি স্থলবন্দর রয়েছে? [আগস্ট, ২০২৫]
A
১৬টি
B
২০টি
C
২২টি
D
২৪টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (বিএসবিক)
-
লক্ষ্য:
স্থলপথে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি সহজতর ও উন্নত করা। -
স্থলবন্দর সংখ্যা:
-
দেশে মোট ২৪টি স্থলবন্দর সরকারিভাবে বিদ্যমান।
-
চলমান স্থলবন্দর সংখ্যা: ১৬টি।
-
চলমান স্থলবন্দরসমূহ
-
বাস্থবক পরিচালিত (১১টি):
বেনাপোল, ভোমরা, আখাউড়া, বুড়িমারী, নাকুগাঁও, তামাবিল, সোনাহাট, গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী, বিলোনিয়া, শেওলা, ধানুয়াকামালপুর। -
BOT ভিত্তিতে পরিচালিত (৫টি):
সোনামসজিদ, হিলি, টেকনাফ, বাংলাবান্ধা, বিবিরবাজার। -
চালুর অপেক্ষায় (২টি):
রামগড়, বাল্লা।
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত তথ্য
-
প্রতিষ্ঠা সাল: ২০০১
-
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান: হ্যাঁ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে
উৎস: বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ওয়েবসাইট
0
Updated: 1 month ago
পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন, ২০১৩ অনুসারে পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ না করলে অর্থদণ্ড অনাদায়ের ক্ষেত্রে কত মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে?
Created: 1 month ago
A
৩ মাস
B
৫ মাস
C
২ মাস
D
৬ মাস
পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন, ২০১৩ সন্তানের মাধ্যমে পিতা-মাতা তথা পরিবারের প্রবীণ সদস্যদের ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করার জন্য প্রণীত।
-
আইনটি প্রণয়ন করা হয় ২০১৩ সালে, যার উদ্দেশ্য হলো সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করা।
-
ধারা ৩ অনুযায়ী, প্রত্যেক সন্তান তার পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করতে বাধ্য।
-
ধারা ৪ অনুযায়ী,
-
পিতার অবর্তমানে সন্তানকে দাদা-দাদীর ভরণ-পোষণ করতে হবে,
-
মাতার অবর্তমানে সন্তানকে নানা-নানীর ভরণ-পোষণ করতে হবে,
এবং এই ভরণ-পোষণ পিতা-মাতার ভরণ-পোষণের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে।
-
-
ধারা ৫ অনুযায়ী, ভরণ-পোষণ না করলে শাস্তির বিধান রয়েছে—
-
ধারা ৩ বা ৪ এর বিধান লঙ্ঘন অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
-
এর জন্য সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড হতে পারে।
-
অর্থদণ্ড অনাদায়ে সর্বোচ্চ ৩ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হবে।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের কোন জেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বসবাস করে? [ আগস্ট,২০২৫]
Created: 1 month ago
A
বান্দরবান
B
খাগড়াছড়ি
C
চট্টগ্রাম
D
রাঙামাটি
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট সংখ্যা ৫০টি। এর মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি এবং এখানকার সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তুলনামূলকভাবে সমৃদ্ধ।
-
বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট সংখ্যা: ৫০টি।
-
পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: ১৩টি।
-
সংখ্যার দিক থেকে সর্ববৃহৎ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা।
-
সংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: মারমা।
-
জেলা হিসেবে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস: রাঙামাটি।
0
Updated: 1 month ago
চৌসার যুদ্ধ কাদের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
শের খান ও বাবর
B
হুমায়ুন ও শের খান
C
শের শাহ ও আকবর
D
হুমায়ুন ও জাহাঙ্গীর
চৌসার যুদ্ধ ১৫৩৯ সালের ২৬ জুন বিহারের চৌসাতে সংঘটিত হয়, যেখানে মুঘল সম্রাট হুমায়ুন এবং আফগান নেতা শের খান (পরে শের শাহ সূরি) এর মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এই যুদ্ধের ফলাফল এবং তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা নিম্নরূপ:
-
শের খান বিজয়ী হন এবং সম্রাট হুমায়ুনকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করা হয়।
-
এর ফলে মুঘল শাসনের পতন শুরু হয় এবং সূরি বংশের উত্থান ঘটে।
-
সম্রাট হুমায়ুন গৌড় পরিত্যাগ করার পূর্বে জাহাঙ্গীর কুলী বেগকে বাংলার শাসনভার অর্পণ করেন।
-
হুমায়ুন তাঁর বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়ে আগ্রা অভিমুখে যাত্রা শুরু করেন, কিন্তু বক্সারের নিকটবর্তী চৌসায় শের খান ও তাঁর আফগান অনুচররা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।
-
১৫৩৯ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জুন চৌসায় দুইপক্ষের মধ্যে তীব্র যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
-
এই যুদ্ধ ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে চৌসার যুদ্ধ নামে পরিচিত।
-
হুমায়ুন শোচনীয়ভাবে পরাজিত হন।
-
শের খানের জয়লাভের ফলে তাঁর রাজ্য পশ্চিমে কনৌজ থেকে পূর্বে আসাম ও চট্টগ্রাম এবং উত্তর থেকে দক্ষিণে বীরভূম পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
-
শেরখান পরে শেরশাহ উপাধি গ্রহণ করেন, নিজ নামে মুদ্রা প্রচলন এবং পাঠের নির্দেশ প্রদান করেন।
-
এই যুদ্ধে হুমায়ুনের পরাজয় মুঘলদের সামরিক ও কূটনৈতিক দুর্বলতা প্রকাশ করে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago