‘একাত্তরের ক্ষুদিরাম’ চলচ্চিত্রটির নির্মাতা কে?
A
নাসির উদ্দিন ইউসুফ
B
তারেক মাসুদ
C
তানভীর মোকাম্মেল
D
মান্নান হীরা
উত্তরের বিবরণ
একাত্তরের ক্ষুদিরাম
-
পরিচালক ও নির্মাতা: মান্নান হীরা।
-
প্রকার: মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য শিশুতোষ চলচ্চিত্র।
-
চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: মান্নান হীরার রচনা ও পরিচালনায় নির্মিত।
অভিনয় শিল্পী
-
প্রধান অভিনেতা/অভিনেত্রী: মামুনুর রশীদ, ফজলুর রহমান বাবু, ড. ইনামুল হক, মোমেনা চৌধুরী, ছবি, ফিরোজ আল মামুন, সাজু প্রমুখ।
-
শিশু শিল্পী: স্বচ্ছ, রুদ্র, শাকিল, অন্তরা, মধুমনি প্রমুখ।
নির্মাণকাল
-
২০১২–২০১৩ অর্থবছরে সরকারি অনুদানে চলচ্চিত্রটির নির্মাণ শুরু হয়।
উৎস: প্রথম আলো
0
Updated: 1 month ago
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুযায়ী, একক পণ্য হিসেবে সবচেয়ে বেশি আমদানি করা হয় কোন পণ্য?
Created: 4 weeks ago
A
তৈলবীজ
B
ভোজ্য তেল
C
সুতা
D
তুলা
বাংলাদেশের একক ও প্রাথমিক পণ্য আমদানি বিশ্লেষণে দেখা যায় যে তুলা সব ধরনের আমদানির মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করছে, তবে শিল্পজাত পণ্যের ক্ষেত্রে পেট্রোলিয়ামজাত সামগ্রী প্রধান।
একক পণ্য আমদানি:
-
সবচেয়ে বেশি আমদানি করা হয় তুলা
-
শিল্পজাত পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আমদানি হয় পেট্রোলিয়ামজাত পণ্যসামগ্রী
-
শিল্পজাত পণ্যের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আমদানি হয় সার
-
শিল্পজাত পণ্যের মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ আমদানি হয় সুতা
প্রাথমিক পণ্য আমদানি:
-
সবচেয়ে বেশি আমদানি হয় তুলা
-
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আমদানি হয় গম
-
তৃতীয় সর্বোচ্চ আমদানি হয় তৈলবীজ
0
Updated: 4 weeks ago
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে জনগণের সেবা করাকে প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত ব্যক্তিদের কর্তব্য হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
২০নং
B
১৯(১)নং
C
২১নং
D
২২নং
বাংলাদেশ সংবিধান, অনুচ্ছেদ ২১ – নাগরিক ও সরকারি কর্মচারীদের কর্তব্য:
-
নাগরিকদের কর্তব্য:
-
সংবিধান ও আইন মান্য করা।
-
শৃঙ্খলা রক্ষা করা।
-
নাগরিক দায়িত্ব পালন করা।
-
জাতীয় সম্পত্তি রক্ষা করা।
-
-
সরকারি কর্মচারীদের কর্তব্য:
-
সর্বদা জনগণের সেবা করার চেষ্টা করা।
-
প্রজাতন্ত্রের কাজে নিয়োজিত থাকাকালীন কর্তব্য নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করা।
-
সংযুক্ত অনুচ্ছেদ:
-
১৯(১) – সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের কর্তব্য।
-
২০ – অধিকার ও কর্তব্য হিসেবে কর্ম।
-
২২ – নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের যৌতুক নিরোধ আইনের শাস্তি সর্বোচ্চ কত বছর?
Created: 1 month ago
A
১ বছর
B
৩ বছর
C
৫ বছর
D
৮ বছর
বাংলাদেশে যৌতুক বন্ধের জন্য ‘যৌতুক নিরোধ আইন-২০১৮’ প্রবর্তিত হয়েছে।
-
যৌতুকের সংজ্ঞা: বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের পূর্বশর্ত হিসেবে এক পক্ষ কর্তৃক অন্য পক্ষের কাছে দাবি করা অর্থসামগ্রী বা অন্য কোনো সম্পদ।
-
প্রযোজ্য সময়: এই দাবি বিয়ের আগে, বিয়ের সময় বা পরে করা হলেও যৌতুক হিসেবে গণ্য হবে।
-
বিস্তারিত ব্যতিক্রম:
-
মুসলমানদের ক্ষেত্রে দেনমোহর যৌতুক হিসেবে গণ্য হবে না।
-
বিয়ের আসরে অতিথিরা যদি নিজের ইচ্ছায় উপহার প্রদান করে, তবে তা যৌতুক নয়।
-
দণ্ডবিধি (৩ ও ৪ ধারা অনুযায়ী):
-
যৌতুক দাবি, প্রদান বা গ্রহণের জন্য সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদণ্ড।
-
ন্যূনতম ১ বছরের কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অথবা উভয় দণ্ড।
-
যৌতুক প্রদান বা গ্রহণে সহায়তা করা ব্যক্তিও একই দণ্ডের অধীনে দণ্ডিত হবেন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago