A
ডিজিটাল অংশ
B
নিয়ন্ত্রণ ইউনিট
C
অ্যানালগ অংশ
D
স্টোরেজ ইউনিট
উত্তরের বিবরণ
হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)
সংজ্ঞা:
একটি কম্পিউটার যা ডিজিটাল ও অ্যানালগ কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য একসাথে ধারণ করে।
-
ডিজিটাল অংশ: বিচ্ছিন্ন বা ডিসক্রিট ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য।
-
অ্যানালগ অংশ: ধারাবাহিক বা কনটিনিউয়াস ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য (যেমন—তাপমাত্রা, চাপ, গতি ইত্যাদি)।
কাজের প্রক্রিয়া:
-
অ্যানালগ অংশ ধারাবাহিক উপাত্ত দ্রুত বিশ্লেষণ করে।
-
সেই ফলাফল ডিজিটাল অংশের মাধ্যমে গণনা ও সংরক্ষণ করা হয়।
-
ডিজিটাল অংশ ফলাফল প্রদান করে।
বৈশিষ্ট্য:
-
অ্যানালগ এবং ডিজিটাল প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা একত্রিত।
-
বিশেষভাবে বৈজ্ঞানিক গবেষণা, ইঞ্জিনিয়ারিং সিমুলেশন, রিয়েল-টাইম কন্ট্রোল সিস্টেমে ব্যবহৃত।
-
অত্যন্ত দামি, তাই সাধারণ ব্যবহার নয়।
ব্যবহার:
-
মিসাইল, সমরাস্ত্র, নভোযান, রাসায়নিক দ্রব্য ও ঔষধ পরীক্ষা।
-
পরমাণুর গঠন-প্রকৃতি নির্ণয়।
-
হাসপাতালের ICU—রোগীর তাপমাত্রা, রক্তচাপ, হৃত্যন্ত্রের ক্রিয়া পর্যবেক্ষণ।
উৎস:
মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বিবিএ প্রোগ্রাম।

0
Updated: 19 hours ago
হাইব্রিড কম্পিউটার বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়:
Created: 1 week ago
A
লেখা সম্পাদনার জন্য
B
ভিডিও গেম খেলার জন্য
C
বৈজ্ঞানিক ও চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে
D
ইন্টারনেটে ব্রাউজ করার জন্য
সংক্ষেপে বর্ণনা:
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অ্যানালগ ও ডিজিটাল উভয় প্রযুক্তির সুবিধা একসাথে ব্যবহার করে।
-
অ্যানালগ অংশ: ধারাবাহিক ও দ্রুত তথ্য প্রক্রিয়াকরণে সক্ষম
-
ডিজিটাল অংশ: সঠিক হিসাব ও ডেটা সংরক্ষণে কার্যকর
প্রধান ব্যবহার ক্ষেত্র:
-
বৈজ্ঞানিক গবেষণা
-
চিকিৎসা সংক্রান্ত নিরীক্ষা (রোগীর তাপমাত্রা, রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন ইত্যাদি)
-
জটিল গাণিতিক ও বৈজ্ঞানিক হিসাব
-
মিসাইল ও সমরাস্ত্র, নভোযান, রাসায়নিক বিশ্লেষণ
কাজের ধারা:
-
অ্যানালগ উপাত্ত সংগ্রহ করে
-
তা ডিজিটাল আকারে রূপান্তরিত করে প্রক্রিয়াকরণ করা হয়
-
ফলাফল প্রদান
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
যে ধরনের কম্পিউটার গণনার ক্ষেত্রে একই সাথে এনালগ এবং ডিজিটাল উভয় পদ্ধতি ব্যবহার করে, তাকে কী বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
সুপারকম্পিউটার
B
মাইক্রোকম্পিউটার
C
কোয়ান্টাম কম্পিউটার
D
হাইব্রিড কম্পিউটার
হাইব্রিড কম্পিউটার
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন এক ধরনের কম্পিউটার, যা অ্যানালগ কম্পিউটারের ধারাবাহিক ডেটা প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের সুনির্দিষ্ট গাণিতিক গণনার সুবিধা—দুটিকে একত্রে ব্যবহার করে।
বৈশিষ্ট্যসমূহ:
অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের নীতির সমন্বয়ে গঠিত।
অত্যন্ত দামি হওয়ায় এটি সাধারণ ক্ষেত্রে নয়, বরং বিশেষ বিশেষ কাজে ব্যবহৃত হয়।
ব্যবহার ক্ষেত্র:
মিসাইল নিয়ন্ত্রণ
বৈজ্ঞানিক গবেষণা
নভোযান পরিচালনা
রাসায়নিক দ্রব্যের গুণাগুণ নির্ণয়
পরমাণুর গঠন-প্রকৃতি বিশ্লেষণ
পরীক্ষাগারে ঔষধের মান পরীক্ষা
বর্তমানে চিকিৎসাক্ষেত্রে (হাসপাতালের ICU-তে), রোগীর শরীরের তাপমাত্রা, রক্তচাপ, হৃৎযন্ত্রের কার্যক্রম ইত্যাদি নিরীক্ষণে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
অন্যান্য সম্পর্কিত কম্পিউটার (তুলনামূলকভাবে)
কোয়ান্টাম কম্পিউটার: কিউবিট ব্যবহার করে অতিদ্রুত গণনা করে, কিন্তু এটি এনালগ+ডিজিটালের মিশ্রণ নয়।
সুপারকম্পিউটার: অত্যন্ত উচ্চ গতির গণনার জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে সম্পূর্ণ ডিজিটাল।
মাইক্রোকম্পিউটার: সাধারণ ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য তৈরি, যেমন—পিসি, ল্যাপটপ।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago