A
একটি ফাইলের নাম পরিবর্তন করবে
B
পৃষ্ঠা রিফ্রেশ করবে
C
একটি নতুন উইন্ডো খুলবে
D
বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করবে
উত্তরের বিবরণ
Windows এবং কিবোর্ডের ফাংশন কী সম্পর্কিত তথ্য
-
Alt + F4:
-
বর্তমান চালু থাকা উইন্ডো বা অ্যাপ্লিকেশন বন্ধ করে।
-
উদাহরণ: কোনো ব্রাউজার খোলা থাকলে Alt + F4 চাপলে সেই ব্রাউজার বন্ধ হয়ে যাবে।
-
ডেস্কটপে কোনো অ্যাপ্লিকেশন খোলা না থাকলে Alt + F4 চাপলে Windows শাটডাউন বা রিস্টার্টের অপশন দেখায়।
-
এটি ফাইলের নাম পরিবর্তন, পৃষ্ঠা রিফ্রেশ বা নতুন উইন্ডো খোলার জন্য ব্যবহার হয় না।
-
সঠিক উত্তর: ঘ) বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করবে
-
কিবোর্ডের ফাংশন কী (F1–F12) এবং কাজ
কী | কাজ |
---|---|
F1 | সাধারণত Help মেনু খুলে। |
F2 | নির্বাচিত ফাইল বা ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন (Rename)। |
F3 | দ্রুত সার্চ বা খোঁজার অপশন চালু করে। |
F4 | Alt + F4 চাপলে বর্তমান উইন্ডো বন্ধ হয়। |
F5 | ব্রাউজারে বা ডেস্কটপে Refresh করার জন্য। |
F6 | ব্রাউজারে Address bar সিলেক্ট করে। |
F7 | Microsoft Word-এ Spelling ও Grammar Check চালু করে। |
F8 | Windows চালুর সময় Safe Mode চালু করতে। |
F9 | QuarkXPress-এর মেজারমেন্ট টুলবার চালু করতে। |
F10 | মেনু বার চালু করে। |
F11 | ফুলস্ক্রিন মোড চালু বা বন্ধ করতে। |
F12 | ইংরেজি থেকে বাংলা বা বাংলা থেকে ইংরেজি রূপান্তর করতে। |
-
মোট কিবোর্ড কী: 105টি
-
ফাংশন কী: 12টি (F1 থেকে F12 পর্যন্ত)
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 19 hours ago
অসৎ উদ্দেশ্যে টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমে হস্তক্ষেপ করাকে কী বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
ভিশিং
B
ফিশিং
C
ক্র্যাকিং
D
ফ্রেকিং
অসৎ উদ্দেশ্যে টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমে হস্তক্ষেপ
ফ্রেকিং (Phreaking)
অসৎ উদ্দেশ্যে টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমে হস্তক্ষেপ করাকে ফ্রেকিং (Phreaking) বলা হয়।
এটি একটি অবৈধ কার্যক্রম যেখানে কেউ টেলিফোন বা অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থায় অননুমোদিতভাবে প্রবেশ করে, কল নিয়ন্ত্রণ করে বা তথ্য চুরি করে।
মূলত টেলিফোন লাইনের সিগন্যালিং সিস্টেমে হাত দিতে বা নিয়ন্ত্রণ নিতে করা হয়।
ফ্রেকাররা বিনা খরচে কল করা, নেটওয়ার্কের দুর্বলতা ব্যবহার করা বা ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে এটি করে।
এটি আইনের দৃষ্টিতে গুরুতর অপরাধ এবং টেলিকমিউনিকেশন নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি।
আধুনিক ডিজিটাল যুগে ফ্রেকিং শুধু ফোনেই নয়, ইন্টারনেট-ভিত্তিক সিস্টেমেও ঘটতে পারে।
সঠিক উত্তর: ঘ) ফ্রেকিং
বিভিন্ন ধরণের সাইবার অপরাধ
ফ্রেকিং (Phreaking):
টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম হ্যাক করে অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার প্রক্রিয়া।
হ্যাকিং (Hacking):
কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক বা ডেটায় অননুমোদিত প্রবেশ। এ কাজে যুক্ত ব্যক্তিকে হ্যাকার বলে।
ফিশিং (Phishing):
নকল ওয়েবসাইট বা ই-মেইল ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর গোপনীয় তথ্য হাতিয়ে নেওয়া।
ভিশিং (Vishing):
ফোন বা ভয়েস কলের মাধ্যমে ফিশিং করা; একে ভয়েস ফিশিং-ও বলা হয়।
স্প্যামিং (Spamming):
অবাঞ্ছিত ই-মেইল বা মেসেজ পাঠানো। এ কাজ যারা করে তারা স্প্যামার।
স্পুফিং (Spoofing):
ভুয়া বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে নেটওয়ার্ক বিভ্রান্ত করে নিরাপত্তা ভেদ করা।
স্নিকিং (Sneaking):
গোপনে ব্যবহারকারীর সিস্টেমে প্রবেশ করে তার তথ্য চুরি করা।
প্লেজিয়ারিজম (Plagiarism):
অন্যের লেখা, গবেষণা বা সাহিত্য চুরি করে নিজের নামে প্রকাশ করা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান

0
Updated: 1 week ago