A
ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২
B
২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২
C
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
D
৪ এপ্রিল, ১৯৭২
উত্তরের বিবরণ
যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্ক
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রধান প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগকারী এবং সবচেয়ে বড় রপ্তানি গন্তব্য দেশ। ৪ এপ্রিল ১৯৭২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রধান কর্মকর্তা হার্বার্ট স্পাইভ্যাক, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের একটি বার্তা পৌঁছে দেন। বার্তায় বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় আগ্রহী। পরে, শেখ মুজিবুর রহমান ৯ এপ্রিল প্রেসিডেন্ট নিক্সনকে একটি চিঠি প্রেরণ করেন, যেখানে তিনি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭২ সালের ১৮ মে এবং প্রথম অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ডেভিস ইউজিন বোস্টার নিযুক্ত হন।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৬১ মিলিয়ন ডলার। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ২.০৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করে এবং যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৭.৭২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে।
অন্যদিকে, এশিয়ার বাইরে প্রথম দেশ হিসেবে পূর্ব জার্মানি ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৪ এপ্রিল ১৯৭২ সালে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের মধ্যে সর্বপ্রথম ভেনিজুয়েলা ২ মে ১৯৭২ সালে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে প্রথম ব্রিটেন ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে, ফ্রান্স ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে, ব্রাজিল ১৫ মে ১৯৭২ সালে এবং আর্জেন্টিনা ২৫ মে ১৯৭২ সালে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
সূত্র:
১. বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ওয়েবসাইট
২. পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশে পরমাণু শক্তি কমিশন গঠিত হয় কোন সনে?
Created: 1 week ago
A
১৯৭২
B
১৯৭৩
C
১৯৭৫
D
১৯৯৭
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন
-
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন গঠিত হয় ১৯৭৩ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি।
-
১৯৮৮ সাল পর্যন্ত এই সংস্থাটি আণবিক শক্তি কমিশন নামে পরিচিত ছিল।
-
এটি বাংলাদেশের একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং পাশাপাশি একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
-
কমিশনের মূল কাজ হলো শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরমাণু শক্তির উৎপাদন ও তার ওপর গবেষণা পরিচালনা করা।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 week ago
ঢাকা বিভাগে কয়টি জেলা আছে?
Created: 2 weeks ago
A
১৫টি
B
১৭টি
C
১৪টি
D
১২টি
এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন। অপশনে সঠিক উত্তর না থাকায় প্রশ্নটি বাতিল করা হলো।
বাংলাদেশের বিভাগসমূহ
বাংলাদেশ আটটি প্রধান প্রশাসনিক অঞ্চলে বিভক্ত যাদের বাংলায় বিভাগ হিসেবে অভিহিত করা হয়।
⇒ বাংলাদেশের ৮টি বিভাগে জেলার সংখ্যা:
- ঢাকা বিভাগে জেলার সংখ্যা: ১৩টি।
- চট্টগ্রাম বিভাগে জেলার সংখ্যা: ১১টি।
- খুলনা বিভাগে জেলার সংখ্যা: ১০টি।
- রাজশাহী বিভাগে জেলার সংখ্যা: ৮টি।
- রংপুর বিভাগে জেলার সংখ্যা: ৮টি।
- বরিশাল বিভাগে জেলার সংখ্যা: ৬টি।
- সিলেট বিভাগে জেলার সংখ্যা: ৪টি।
- ময়মনসিংহ বিভাগে জেলার সংখ্যা: ৪টি।
উৎস: বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশের বাণিজ্য ভারসাম্য কীভাবে রক্ষা হয়?
Created: 3 days ago
A
IDA credit-এর মাধ্যমে
B
IMF-এর bailout package-এর মাধ্যমে
C
প্রবাসীদের পাঠানাে remittance-এর মাধ্যমে
D
বিশ্ব ব্যাংকের budgetary support-এর মাধ্যমে
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (IMF) অন্যতম কাজ - সদস্য দেশগুলোর বাণিজ্য ঘাটতি দূর করণে ব্যবস্থা করা।
- বাণিজ্য ঘাটতি দূর করার জন্য IMF তার সদস্য দেশগুলোকে বড় আকারের ঋণ প্রদান করে থাকে (Bailout Package - এর মাধ্যমে)।
- বাংলাদেশও IMF এর সদস্য হিসাবে Bailout Package - এর মাধ্যমে ঋণ গ্রহণ করে বাণিজ্য ঘাটতি পূরণ করে থাকে।
উল্লেখ্য,
- প্রবাসীদের পাঠানাে remittance বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে সহায়তা করে, কিন্তু পুরোপুরি ভারসাম্য আনতে পারে না।
উৎস: ব্রিটানিকা, OSMBA প্রোগ্রাম- উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 3 days ago