অভিশ্রুতি:
-
বিপর্যস্ত স্বরধ্বনি পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির সাথে মিলে গেলে এবং তদনুসারে পরবর্তী স্বরধ্বনির পরিবর্তন ঘটলে তাকে অভিশ্রুতি বলে।
উদাহরণ:
-
শুনিয়া → শুনে
-
বলিয়া → বলে
-
মাছুয়া → মেছো
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ)
A
বলিয়া > বলে
B
কবাট > কপাট
C
ফাল্গুন > ফাগুন
D
গাছুয়া > গেছো
উত্তরের বিবরণ
0
Updated: 1 month ago
শুনিয়া > শুনে' - কোন ধ্বনি পরিবর্তনের উদাহরণ?
Created: 2 months ago
A
অভিশ্রুতি
B
অপিনিহিতি
C
স্বরভক্তি
D
অন্তর্হতি
0
Updated: 2 months ago
বাগযন্ত্রের অংশ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
স্বরযন্ত্র
B
ফুসফুস
C
দাঁত
D
উপরের সবকটি
0
Updated: 2 months ago
ধ্বনি ও বর্ণের পার্থক্য কোথায়?
Created: 2 weeks ago
A
লেখার ধরনে
B
উচ্চারনের বিশিষ্টতায়
C
সংখ্যাগত পরিমানে
D
ইন্দ্রিয় গ্রাহ্যে
ধ্বনি ও বর্ণ বাংলা ব্যাকরণে দুটি স্বতন্ত্র ধারণা, যাদের মূল পার্থক্য তাদের প্রকৃতি এবং ইন্দ্রিয়গ্রাহ্যতার মধ্যে নিহিত। ধ্বনি শ্রুতিগ্রাহ্য, আর বর্ণ দৃষ্টিগ্রাহ্য। নিচে এই পার্থক্য স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করা হলো।
ধ্বনি:
এটি মুখ থেকে উচ্চারিত শব্দ বা কথনের একক।
কান দিয়ে শোনা যায়, অর্থাৎ এটি শ্রুতিগ্রাহ্য।
ভাষার মৌখিক রূপের অংশ এবং উচ্চারণের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়।
উদাহরণ: ‘ক’ বা ‘আ’ ধ্বনি উচ্চারণের সময় শ্রুতিগোচর হয়।
ভাষাভেদে ধ্বনির সংখ্যা ও প্রকৃতি ভিন্ন হতে পারে।
বর্ণ:
এটি ধ্বনির লিখিত প্রতীক বা চিহ্ন।
চোখ দিয়ে দেখা যায়, অর্থাৎ এটি দৃষ্টিগ্রাহ্য।
বাংলা বর্ণমালায় স্বরবর্ণ (অ, আ, ই) ও ব্যঞ্জনবর্ণ (ক, খ, গ) উভয়ই রয়েছে, যা ধ্বনিকে লিখিত রূপে প্রকাশ করে।
উদাহরণ: আমরা যখন ‘ক’ উচ্চারণ করি, তখন তা ধ্বনি; কিন্তু লিখলে ‘ক’ তখন তা বর্ণ।
এই বিশ্লেষণ থেকে বোঝা যায়, ধ্বনি ও বর্ণের পার্থক্যের মূল ভিত্তি হলো ইন্দ্রিয়গ্রাহ্যতা, অর্থাৎ একটির উৎস শ্রবণেন্দ্রিয় আর অন্যটির দৃষ্টিেন্দ্রিয়।
0
Updated: 2 weeks ago