A
হাব
B
সুইচ
C
রাউটার
D
বেস স্টেশন
উত্তরের বিবরণ
সেলুলার টপোলজি (Cellular Topology)
-
সংজ্ঞা:
সেলুলার টপোলজি হলো একটি যোগাযোগ ব্যবস্থা, যেখানে বৃহৎ ভৌগোলিক এলাকাকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করা হয়, যেগুলোকে "সেল" বা কোষ বলা হয়। -
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
প্রতিটি সেলে একটি বেস স্টেশন থাকে যা সেই এলাকার মোবাইল বা পোর্টেবল ডিভাইসের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে।
-
একটি নির্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সি একাধিক সেলে পুনরায় ব্যবহার করা যায়, ফলে নেটওয়ার্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
-
কল চলাকালীন মোবাইল ডিভাইস যখন একটি সেল থেকে অন্য সেলে যায়, কলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন সেলের বেস স্টেশনে স্থানান্তরিত হয়; এই প্রক্রিয়াকে হ্যান্ডঅফ (Handoff) বলা হয়।
-
চাহিদা বাড়লে সেলগুলোকে আরও ছোট করে বিভক্ত করা যায়।
-
-
সেলুলার সিস্টেমের সুবিধা:
-
ভৌগোলিকভাবে বড় এলাকার জন্য উপযুক্ত।
-
ফ্রিকোয়েন্সি পুনর্ব্যবহারের মাধ্যমে স্পেকট্রাল দক্ষতা বৃদ্ধি।
-
অসংখ্য গ্রাহককে একযোগে পরিষেবা দেওয়া সম্ভব।
-
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 1 day ago
1G সিস্টেমে চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি কী ছিল?
Created: 1 day ago
A
TDMA
B
FDMA
C
CDMA
D
OFDMA
প্রথম প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম (1G)
১. সংজ্ঞা ও সময়কাল
-
1G বা প্রথম প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম ছিল অ্যানালগ সেলুলার নেটওয়ার্ক-ভিত্তিক।
-
সময়কাল: ১৯৭৯–১৯৯০।
২. ইতিহাস
-
যুক্তরাষ্ট্রে Motorola Dyna TACS নামে প্রথম হ্যান্ড মোবাইল চালু হয়।
-
১৯৭৯ সালে জাপানের NTTC প্রথম বাণিজ্যিকভাবে অটোমেটেড সেলুলার নেটওয়ার্ক চালু করে।
-
উদাহরণ: AMPS (Advanced Mobile Phone System), TACS (Total Access Communication System)।
-
নব্বইয়ের দশকের আগ পর্যন্ত 1G সিস্টেম কার্যকর ছিল।
-
রোমিং ব্যবস্থা সীমিত ছিল।
৩. বৈশিষ্ট্য
-
অ্যানালগ সিগন্যাল ব্যবহার।
-
সেলুলার নেটওয়ার্কের প্রবর্তন।
-
বেজ স্টেশন ও মোবাইল ফোন ভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করত।
-
অর্ধপরিবাহী মেমোরি ও মাইক্রোপ্রসেসরের ব্যবহার।
-
চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি: FDMA (Frequency Division Multiple Access)।
-
ডিভাইসের আকার বড় ও ওজন বেশি।
-
কথোপকথন চলাকালীন অবস্থান পরিবর্তন করলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হতো।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান

0
Updated: 1 day ago
১ গিগাবাইট = ?
Created: 1 day ago
A
১০২৪ মেগাবাইট
B
১০০০ টেরাবাইট
C
১০২৪ কিলোবাইট
D
১০২৪ বাইট
১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট।
বিট ও বাইট:
- বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে ০ অথবা ১ অংককে বিট বলে।
- বিট ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক
- ডেটা ও তথ্য পরিমাপের জন্য বিট একক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
পরিমাপ:
- ১ নিবল = ৪ বিট।
- ১ বাইট = ৮ বিট।
- ১ কিলোবিট = ১০০০ বিট।
- ১ মেগাবিট = ১০০০ কিলোবিট।
- ১ গিগাবিট = ১০০০ মেগাবিট।
- ১ টেরাবিট = ১০০০ গিগাবিট।
- ১ কিলোবাইট = ১০২৪ বাইট।
- ১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট।
- ১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট।
- ১ টেরাবাইট = ১০২৪ গিগাবাইট।
- ১ পেটাবাইট = ১০২৪ টেরাবাইট।
উৎস:
১। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।
২। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, সঠিক তথ্য: ১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট
বিট ও বাইট
-
বিট (Bit): বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির একক, যা ০ বা ১ হতে পারে।
-
বাইট (Byte): ৮ বিট সমান।
-
বিট হলো ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
বিট (Bit): বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির একক, যা ০ বা ১ হতে পারে।
বাইট (Byte): ৮ বিট সমান।
বিট হলো ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
ডেটা পরিমাপের একক
একক | সমান |
---|---|
১ নিবল | ৪ বিট |
১ বাইট | ৮ বিট |
১ কিলোবিট (Kb) | ১০০০ বিট |
১ মেগাবিট (Mb) | ১০০০ কিলোবিট |
১ গিগাবিট (Gb) | ১০০০ মেগাবিট |
১ টেরাবিট (Tb) | ১০০০ গিগাবিট |
১ কিলোবাইট (KB) | ১০২৪ বাইট |
১ মেগাবাইট (MB) | ১০২৪ কিলোবাইট |
১ গিগাবাইট (GB) | ১০২৪ মেগাবাইট |
১ টেরাবাইট (TB) | ১০২৪ গিগাবাইট |
১ পেটাবাইট (PB) | ১০২৪ টেরাবাইট |
উৎস:
১। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান
২। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমানএকাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।

0
Updated: 1 day ago
IPv6 ঠিকানা লিখতে কোন ধরণের সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 day ago
A
দশমিক
B
বাইনারি
C
অক্টাল
D
হেক্সাডেসিমাল
IPv6 ঠিকানা লিখতে হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
আইপি এড্রেস (IP Address):
- আইপি হলো প্রতিটি কম্পিউটারের জন্যে ব্যবহৃত স্বতন্ত্র আইডেন্টিটি।
- 'IP' এর পূর্ণরূপ হলো 'Internet Protocol'.
- আইপি অ্যাড্রেস চারটি অংশের সমন্বয়ে গঠিত হয়: (1st Octet) (2nd Octet) (3rd Octet) (4th Octet)।
- IPv4-এ সংখ্যা অপ্রতুল হওয়ার কারণে IPv6 চালু করা হয়।
- IPv6 হলো ইন্টারনেট প্রটোকলের ৬ষ্ঠ ভার্সন।
- IPv6 অ্যাড্রেস 128 বিটের হয়। অর্থাৎ এই ভার্সনে ৮টি ভাগ থাকে এবং প্রতিটি ভাগ 16 বিটের হয়।
- 128 বিটের সাহায্যে 2¹²⁸ সংখ্যক ডিভাইসকে সনাক্ত করা যায়।
- IPv6 অ্যাড্রেস সাধারণত Hexadecimal ফরম্যাটে লেখা হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।

0
Updated: 1 day ago