A
HTML এবং HTTP
B
HTTP এবং HTML
C
TCP/IP এবং C++
D
SMTP এবং HTTP
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) তৈরি এবং পরিচালনার জন্য যথাক্রমে HTTP এবং HTML প্রোটোকল ও ভাষা ব্যবহৃত হয়।
• ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web, WWW)
- ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব হল ইন্টারনেট এর মাধ্যমে টেক্সট, গ্রাফিক্স ও অডিও দেখার একটি মাধ্যম।
- এটি একটি তথ্য পুনরুদ্ধার পরিষেবা যা ব্যবহারকারীদের হাইপারটেক্সট বা হাইপারমিডিয়া লিংকের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ডেটা যেমন ছবি, শব্দ, অ্যানিমেশন এবং মুভি ইত্যাদি তে অ্যাক্সেস করতে সাহায্য করে।
- প্রতিটি তথ্য পুনরুদ্ধার করার জন্য একটি ওয়েবপেজ (Webpage) প্রয়োজন হয়।
- ১৯৮৯ সালে টিম বার্নার্স-লি (Tim Berners-Lee) এবং তার সহকর্মীরা CERN এ ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব তৈরি করেন।
- তারা হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রোটোকল (HyperText Transfer Protocol, HTTP) নামে একটি প্রোটোকল তৈরি করেন, যা সার্ভার এবং ক্লায়েন্টদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য একটি স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করে।
- হাইপারটেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (HyperText Markup Language, HTML) ব্যবহার করে একটি ওয়েবপেজের বিষয়বস্তু লেখা হয় এবং এর একটি অনলাইন ঠিকানা থাকে, যাকে ইউনিফর্ম রিসোর্স লোকেটর (Uniform Resource Locator, URL) বলা হয়।
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোনটি হার্ডডিস্কের ধরন নয়?
Created: 1 day ago
A
IDE/PATA
B
SATA
C
SCSI
D
USB
USB হার্ডডিস্কের ধরন নয়।
হার্ডডিস্ক (Hard Disk):
- হার্ডডিস্ক পার্সোনাল কম্পিউটারের জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত স্টোরেজ ডিভাইস।
- হার্ডডিস্কে রক্ষিত তথ্যসমূহ সহজে নষ্ট হয় না বলে প্রয়োজনীয় সকল প্যাকেজ এবং গুরুত্বপূর্ণ তথাসমূহ হার্ডডিস্কে সংরক্ষণ করা হয়।
- ডিস্কটি অধিক ধারণক্ষম বিধায় এখানে অনেক তথ্য সংরক্ষণ করা যায়।
- যে ডিভাইসের সাহায্যে হার্ডডিস্ক চালনা করা হয় তাকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ (Hard Disk Drive) বা সংক্ষেপে HDD বলে।
- হার্ডডিস্ক ড্রাইভের কাজ হলো তথ্য লিখন ও পঠন এবং এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা।
বিভিন্ন ধরনের হার্ডডিস্ক ড্রাইভ:
- কম্পিউটারের হার্ডডিস্ককে প্রধানত চার ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলো হলো:
1. আইডিই বা পাটা (IDE/PATA) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ,
2. সাটা (SATA) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ,
3. স্ক্যাজি (SCSI) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ,
4. সাস (SAS) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ।
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-2, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল)।

0
Updated: 1 day ago
একটি হাফ-ডুপ্লেক্স সিস্টেমে, যদি ডিভাইস A তথ্য প্রেরণ করছে, ডিভাইস B-এর কী হবে?
Created: 6 hours ago
A
একসাথে ডেটা পাঠাতে পারবে
B
B এর তথ্য প্রেরণ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে
C
A এর তথ্য প্রেরণ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে
D
B স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফুল-ডুপ্লেক্স মোডে চলে যাবে
হাফ-ডুপ্লেক্স সিস্টেম
হাফ-ডুপ্লেক্স সিস্টেমে তথ্য আদানপ্রদান দুই দিকেই হয়, কিন্তু এক সময়ে কেবল একটি দিকেই ডেটা প্রেরণ সম্ভব। অর্থাৎ, একই মুহূর্তে দুইটি ডিভাইস একসাথে ডেটা প্রেরণ করতে পারে না। সুতরাং, যদি ডিভাইস A তথ্য প্রেরণ করছে, ডিভাইস B কে অপেক্ষা করতে হবে যতক্ষণ না A-এর প্রেরণ সম্পন্ন হয়। এই কারণে, B-এর তথ্য প্রেরণ তখনই শুরু করা যায় যখন চ্যানেল খালি হয়। হাফ-ডুপ্লেক্স সিস্টেমে এক সময়ে এক পক্ষই প্রেরণকারী এবং অন্য পক্ষ গ্রাহক থাকে, যা সম্পূর্ণ ডুপ্লেক্সের থেকে আলাদা। তাই সঠিক উত্তর হবে: গ) A এর তথ্য প্রেরণ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
ডাটা ট্রান্সমিশন মোড
উৎস থেকে গন্তব্যে ডাটা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে ডাটা প্রবাহের দিককে বিবেচনা করে ডাটা পাঠানোর পদ্ধতিকে ডাটা ট্রান্সমিশন মোড বলা হয়। ডাটা প্রবাহের দিকের উপর ভিত্তি করে ডাটা ট্রান্সমিশন মোডকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়।
১. সিমপ্লেক্স (Simplex)
-
শুধুমাত্র একদিকে ডাটা প্রেরণের মোড বা পদ্ধতিকে বলা হয় সিমপ্লেক্স।
-
এক্ষেত্রে গ্রাহক যন্ত্রটি কখনোই প্রেরক যন্ত্রটিতে ডাটা পাঠাতে পারে না।
-
উদাহরণ: রেডিও, টিভি, কীবোর্ড থেকে কম্পিউটারে ডাটা প্রেরণ।
২. হাফ-ডুপ্লেক্স (Half-Duplex)
-
হাফ-ডুপ্লেক্স পদ্ধতিতে যে কোন প্রান্ত ডাটা গ্রহণ অথবা প্রেরণ করতে পারে কিন্তু গ্রহণ এবং প্রেরণ একই সাথে করতে পারে না।
-
উদাহরণ: ওয়াকিটকি।
৩. ফুল-ডুপ্লেক্স (Full-Duplex)
-
ফুল-ডুপ্লেক্স মোডে একই সময়ে উভয় দিক হতে ডাটা প্ররণের ব্যবস্থা থাকে।
-
যে কোন প্রান্ত প্রয়োজনে ডাটা প্রেরণ করার সময় ডাটা গ্রহণ অথবা ডাটা গ্রহণের সময় প্রেরণও করতে পারবে।
-
উদাহরণ: টেলিফোন, মোবাইল ফোন।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্রিটানিকা।

0
Updated: 6 hours ago
Wi-Fi কোন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে?
Created: 1 day ago
A
0.5 GHz - 2 GHz
B
2.4 GHz - 5 GHz
C
10 GHz - 20 GHz
D
100 MHz - 200 MHz
সঠিক উত্তর: খ) 2.4 GHz - 5 GHz
Wi-Fi
- Wi-Fi শব্দের পূর্ণ অর্থ হলো Wireless Fidelity (ওয়্যারলেস ফিডেলিটি)।
- Wi-Fi শব্দটি Wi-Fi Alliance নামীয় স্বত্বাধিকারী সংস্থার নির্ধারিত ট্রেডমার্ক।
- ওয়াই-ফাই হলো জনপ্রিয় একটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি, যেটি তারবিহীন উচ্চগতির ইন্টারনেট ও নেটওয়ার্ক সংযোগে বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে।
- ওয়াই-ফাই একটি ওয়ারলেস তারবিহীন LAN স্ট্যান্ডার্ড, যা প্রযুক্তিগতভাবে IEEE 802.11 নামে পরিচিত।
- ইন্টারনেট অ্যাকসেসের জন্য Wi-Fi নেটওয়ার্কযুক্ত এলাকাকে Hotspot বলা হয়।
- ওয়াই-ফাই এর কভারেজ এরিয়া 50 থেকে 200 মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।
- ওয়াই-ফাই এর জনক ভিক্টর ভিক হেইয়েস।
- ওয়াই-ফাই এর ফ্রিকুয়েন্সি 2.4 GHz - 5 GHz।
- ওয়াই-ফাই এর ওয়্যারলেস অ্যাকসেস পয়েন্ট হলো রাউটার।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।

0
Updated: 1 day ago