A
অপটিক্যাল ফাইবার
B
রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি
C
স্যাটেলাইট লেজার
D
ইনফ্রারেড
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ

0
Updated: 1 day ago
কোন প্রটোকল IoT ডিভাইসে যোগাযোগের জন্য সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 week ago
A
POP3
B
FTP
C
HTTP
D
MQTT
ব্যাখ্যা:
-
IoT (Internet of Things) ডিভাইসগুলো একে অপরের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য বিভিন্ন প্রটোকল ব্যবহার করে।
-
MQTT হলো একটি হালকা ও দ্রুত প্রটোকল, যা বিশেষভাবে সীমিত ব্যান্ডউইথ এবং সংবেদনশীল ডিভাইসের জন্য উপযুক্ত।
-
এটি পাবলিশ-সাবস্ক্রাইব (publish-subscribe) মডেলে কাজ করে:
-
ডিভাইসগুলো তথ্য পাঠায় (publish)
-
প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট চ্যানেল বা টপিক থেকে তথ্য গ্রহণ করে (subscribe)
-
ফায়দা:
-
IoT ডিভাইসের জন্য দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য যোগাযোগ নিশ্চিত করে।
-
HTTP, FTP বা POP3 এর মতো ভারী প্রটোকলের তুলনায় কম ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে।
উৎস:
-
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মো. মাহবুবুর রহমান

0
Updated: 1 week ago
1G সিস্টেমে চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি কী ছিল?
Created: 1 day ago
A
TDMA
B
FDMA
C
CDMA
D
OFDMA
প্রথম প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম (1G)
১. সংজ্ঞা ও সময়কাল
-
1G বা প্রথম প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম ছিল অ্যানালগ সেলুলার নেটওয়ার্ক-ভিত্তিক।
-
সময়কাল: ১৯৭৯–১৯৯০।
২. ইতিহাস
-
যুক্তরাষ্ট্রে Motorola Dyna TACS নামে প্রথম হ্যান্ড মোবাইল চালু হয়।
-
১৯৭৯ সালে জাপানের NTTC প্রথম বাণিজ্যিকভাবে অটোমেটেড সেলুলার নেটওয়ার্ক চালু করে।
-
উদাহরণ: AMPS (Advanced Mobile Phone System), TACS (Total Access Communication System)।
-
নব্বইয়ের দশকের আগ পর্যন্ত 1G সিস্টেম কার্যকর ছিল।
-
রোমিং ব্যবস্থা সীমিত ছিল।
৩. বৈশিষ্ট্য
-
অ্যানালগ সিগন্যাল ব্যবহার।
-
সেলুলার নেটওয়ার্কের প্রবর্তন।
-
বেজ স্টেশন ও মোবাইল ফোন ভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করত।
-
অর্ধপরিবাহী মেমোরি ও মাইক্রোপ্রসেসরের ব্যবহার।
-
চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি: FDMA (Frequency Division Multiple Access)।
-
ডিভাইসের আকার বড় ও ওজন বেশি।
-
কথোপকথন চলাকালীন অবস্থান পরিবর্তন করলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হতো।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান

0
Updated: 1 day ago
GSM কোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোবাইল ফোন সার্ভিস প্রদান করে?
Created: 1 day ago
A
CDMA
B
TDMA
C
FDMA
D
OFDMA
সঠিক উত্তর: GSM TDMA প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোবাইল ফোন সার্ভিস প্রদান করে।
সেলুলার বা মোবাইল ফোন প্রযুক্তি:
-
মোবাইল ফোন বর্তমান বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ মাধ্যম।
-
১৯৪০ সালের দিকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম মোবাইল ফোন চালু হয়।
-
তারবিহীন দুটি ডিভাইসের মধ্যে ডাটা ও তথ্য আদান-প্রদানের জন্য যে সিস্টেম ব্যবহার হয়, তাকে মোবাইল যোগাযোগ বলে।
-
বর্তমান মোবাইল ফোন প্রযুক্তি প্রধানত দুই ভাগে বিভক্ত:
১. জিএসএম (GSM)
২. সিডিএমএ (CDMA)
জিএসএম (GSM):
-
GSM = Global System for Mobile Communication
-
এটি মোবাইল টেলিফোনির জন্য বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্ট্যান্ডার্ড।
-
একে দ্বিতীয় প্রজন্মের (2G) মোবাইল ফোন সিস্টেম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
-
মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরদের মধ্যে রোমিং চুক্তি থাকার কারণে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে GSM নেটওয়ার্কে মোবাইল ব্যবহার করা যায়।
-
স্বল্প মূল্যের এসএমএস (SMS) চালু করার ক্ষেত্রে GSM পথিকৃত।
-
GSM TDMA (Time Division Multiple Access) প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
TDMA ব্যবহার করে GSM-এর সেবা:
-
এসএমএস (SMS)
-
কল ফরওয়ার্ডিং
-
আউটগোয়িং কল কন্ট্রোল
-
ইনকামিং কল নিয়ন্ত্রণ
-
কল হোল্ডিং
-
কলার আইডি
-
কল ওয়েটিং
-
মাল্টিপার্টি সার্ভিস ইত্যাদি
GSM-এর বৈশিষ্ট্য:
-
সেলুলার নেটওয়ার্ক বিধায় নির্দিষ্ট এলাকায় মোবাইল ফোন GSM-এর সাথে সংযুক্ত হয়।
-
সর্বোচ্চ কভারেজ দূরত্ব প্রায় ৩৫ কিলোমিটার।
-
অধিকাংশ 2G GSM নেটওয়ার্ক 900 MHz বা 1800 MHz ব্যান্ডে পরিচালিত হয়।
-
হ্যান্ডসেটের ট্রান্সমিশন ক্ষমতা ১–২ ওয়াট।
উৎস:
এসএসসি প্রোগ্রাম, কম্পিউটার শিক্ষা, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago