A
ডিএনএ ম্যাপিং
B
জিনোম সমাগম
C
প্রোটিন-প্রোটিনের মিথষ্ক্রিয়া
D
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
উত্তরের বিবরণ
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বায়োইনফরমেটিক্সের গবেষণার ক্ষেত্র নয়।
বায়োইনফরমেটিক্স (Bioinformatics):
- বায়োইনফরমেটিক্স হলো এমন একটি শাখা যেখানে জীববিজ্ঞানের তথ্য বিশ্লেষণের জন্য কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সমাধান করা হয়।
বায়োইনফরমেটিক্স এর প্রয়োগ/ব্যবহার:
- প্যাটার্ন রিকোগনিশন,
- ডেটা মাইনিং,
- মেশিন ল্যাংগুয়েজ অ্যালগরিদম,
- ভিজ্যুয়ালাইজেশন ইত্যাদি,
বিভিন্ন গবেষণার ক্ষেত্রে বায়োইনফরমেটিক্স ব্যবহৃত হচ্ছে
- সিকুয়েন্স এলাইনমেন্ট,
- ডিএনএ ম্যাপিং,
- ডিএনএ এনালাইসিস,
- জিন ফাইন্ডিং,
- জিনোম সমাগম,
- ড্রাগ নকশা,
- ড্রাগ আবিষ্কার,
- প্রোটিনের গঠন,
- প্রোটিনের ভবিষ্যত গঠন,
- জিন সূত্রের ভবিষ্যত,
- প্রোটিন-প্রোটিনের মিথষ্ক্রিয়া,
- জিনোম এর ব্যাপ্তি এবং বিবর্তনের মডেলিং, ইত্যাদি।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।

0
Updated: 1 day ago
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) তৈরি এবং পরিচালনার জন্য যথাক্রমে কোন প্রোটোকল ও ভাষা ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 day ago
A
HTML এবং HTTP
B
HTTP এবং HTML
C
TCP/IP এবং C++
D
SMTP এবং HTTP
তথ্য প্রযুক্তি
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web - WWW)
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
No subjects available.
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) তৈরি এবং পরিচালনার জন্য যথাক্রমে HTTP এবং HTML প্রোটোকল ও ভাষা ব্যবহৃত হয়।
• ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web, WWW)
- ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব হল ইন্টারনেট এর মাধ্যমে টেক্সট, গ্রাফিক্স ও অডিও দেখার একটি মাধ্যম।
- এটি একটি তথ্য পুনরুদ্ধার পরিষেবা যা ব্যবহারকারীদের হাইপারটেক্সট বা হাইপারমিডিয়া লিংকের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ডেটা যেমন ছবি, শব্দ, অ্যানিমেশন এবং মুভি ইত্যাদি তে অ্যাক্সেস করতে সাহায্য করে।
- প্রতিটি তথ্য পুনরুদ্ধার করার জন্য একটি ওয়েবপেজ (Webpage) প্রয়োজন হয়।
- ১৯৮৯ সালে টিম বার্নার্স-লি (Tim Berners-Lee) এবং তার সহকর্মীরা CERN এ ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব তৈরি করেন।
- তারা হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রোটোকল (HyperText Transfer Protocol, HTTP) নামে একটি প্রোটোকল তৈরি করেন, যা সার্ভার এবং ক্লায়েন্টদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য একটি স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করে।
- হাইপারটেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (HyperText Markup Language, HTML) ব্যবহার করে একটি ওয়েবপেজের বিষয়বস্তু লেখা হয় এবং এর একটি অনলাইন ঠিকানা থাকে, যাকে ইউনিফর্ম রিসোর্স লোকেটর (Uniform Resource Locator, URL) বলা হয়।
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 day ago
1G সিস্টেমে চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি কী ছিল?
Created: 1 day ago
A
TDMA
B
FDMA
C
CDMA
D
OFDMA
প্রথম প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম (1G)
১. সংজ্ঞা ও সময়কাল
-
1G বা প্রথম প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম ছিল অ্যানালগ সেলুলার নেটওয়ার্ক-ভিত্তিক।
-
সময়কাল: ১৯৭৯–১৯৯০।
২. ইতিহাস
-
যুক্তরাষ্ট্রে Motorola Dyna TACS নামে প্রথম হ্যান্ড মোবাইল চালু হয়।
-
১৯৭৯ সালে জাপানের NTTC প্রথম বাণিজ্যিকভাবে অটোমেটেড সেলুলার নেটওয়ার্ক চালু করে।
-
উদাহরণ: AMPS (Advanced Mobile Phone System), TACS (Total Access Communication System)।
-
নব্বইয়ের দশকের আগ পর্যন্ত 1G সিস্টেম কার্যকর ছিল।
-
রোমিং ব্যবস্থা সীমিত ছিল।
৩. বৈশিষ্ট্য
-
অ্যানালগ সিগন্যাল ব্যবহার।
-
সেলুলার নেটওয়ার্কের প্রবর্তন।
-
বেজ স্টেশন ও মোবাইল ফোন ভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করত।
-
অর্ধপরিবাহী মেমোরি ও মাইক্রোপ্রসেসরের ব্যবহার।
-
চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি: FDMA (Frequency Division Multiple Access)।
-
ডিভাইসের আকার বড় ও ওজন বেশি।
-
কথোপকথন চলাকালীন অবস্থান পরিবর্তন করলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হতো।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান

0
Updated: 1 day ago
নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার নয় কোনটি?
Created: 1 day ago
A
লেজার প্রিন্টার
B
ইংকজেট প্রিন্টার
C
থার্মাল প্রিন্টার
D
লাইন প্রিন্টার
লাইন প্রিন্টার হচ্ছে একটি ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার।
প্রিন্টার:
- কম্পিউটারের সঙ্গে ব্যবহৃত যন্ত্রের মধ্যে প্রিন্টার বহুল ব্যবহৃত ও প্রয়োজনীয়।
- কম্পিউটারে তথ্য প্রক্রিয়াকরণের পর ফলাফল লিখিত আকারে পাওয়ার জন্য প্রিন্টার ব্যবহার করা হয়।
- কার্যপ্রণালী অনুসারে প্রিন্টারকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়: ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার এবং নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার।
ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার:
- যে সকল প্রিন্টারে প্রিন্ট হেড কাগজকে স্পর্শ করে, তাদেরকে সংস্পর্শ বা ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার বলা হয়।
- এ ধরনের প্রিন্টারের রেজুল্যশন ও গতি কম থাকে।
- দাম তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
- ইম্প্যাক্ট প্রিন্টারকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়: লাইন প্রিন্টার ও অক্ষর প্রিন্টার।
নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার:
- যে সকল প্রিন্টারে প্রিন্ট হেড সাধারণত কাগজকে স্পর্শ করে না, তাদেরকে নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার বলা হয়।
- এ ধরনের প্রিন্টারের রেজুল্যশন ও গতি বেশি থাকে।
- দাম তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে।
- নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টারের বিভিন্ন প্রকার: লেজার প্রিন্টার, ইংকজেট প্রিন্টার, থার্মাল প্রিন্টার, স্থির বা স্থিতি বৈদ্যুতিক প্রিন্টার।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago