A
ইনপুট ডিভাইস
B
আউটপুট ডিভাইস
C
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
D
স্টোরেজ ডিভাইস
উত্তরের বিবরণ
কম্পিউটারের ডিভাইসসমূহ
১. ইনপুট ডিভাইস (Input Devices)
সংজ্ঞা: কম্পিউটারে ডেটা বা তথ্য পাঠানোর যন্ত্র।
উদাহরণ:
-
কি-বোর্ড (Keyboard)
-
ওএমআর (OMR)
-
মাউস (Mouse)
-
ওসিআর (OCR)
-
ট্র্যাকবল (Trackball)
-
স্ক্যানার (Scanner)
-
জয়স্টিক (Joystick)
-
ডিজিটাইজার (Digitizer)
-
লাইটপেন (Light pen)
-
বার কোড রিডার (Bar Code Reader)
-
গ্রাফিক্স প্যাড (Graphics Pad)
-
পয়েন্ট অফ সেল (Point-of-Sale)
-
ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera)
২. আউটপুট ডিভাইস (Output Devices)
সংজ্ঞা: কম্পিউটারে প্রক্রিয়াজাত তথ্য বা ফলাফল প্রদর্শনের যন্ত্র।
উদাহরণ:
-
মনিটর (Monitor)
-
প্রিন্টার (Printer)
-
প্লটার (Plotter)
-
স্পিকার (Speaker)
-
মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর (Multimedia Projector)
-
ইমেজ সেটার (Image Setter)
-
ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)
-
হেডফোন (Headphone)
৩. ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস (Input-Output Devices)
সংজ্ঞা: এমন ডিভাইস যা একই সাথে তথ্য পাঠানো ও প্রাপ্তি দুটোই করতে পারে।
উদাহরণ:
-
হার্ডডিস্ক
-
সিডি বা ডিভিডি
-
পেনড্রাইভ
-
টাচ স্ক্রিন
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-১, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল), মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago
বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 day ago
A
Symmetric Key
B
Public-Key
C
Hashing Algorithm
D
Steganography
সঠিক উত্তর - খ) Public-Key।
বিটকয়েন (Bitcoin)
- বিটকয়েন হলো প্রথম, সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া এবং সবচেয়ে পরিচিত ক্রিপ্টোকারেন্সি।
- এটি একটি ডিজিটাল মুদ্রা, যা ২০০৯ সালে একজন নামহীন কম্পিউটার প্রোগ্রামার বা প্রোগ্রামারদের একটি দল তৈরি করেন।
- বিটকয়েনের মালিকরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্যবহার করে এটি অন্য ক্রিপ্টোকারেন্সিতে, অথবা বাস্তব মুদ্রায় যেমন মার্কিন ডলার বা ইউরোতে বিনিময় করতে পারেন।
- এছাড়া বিভিন্ন বিক্রেতার কাছ থেকে পণ্য ও সেবা কেনাও সম্ভব।
- বিটকয়েন পাবলিক-কী ক্রিপ্টোগ্রাফি-র ওপর নির্ভরশীল, যেখানে ব্যবহারকারীদের একটি পাবলিক কী থাকে যা সবাই দেখতে পারে এবং একটি প্রাইভেট কী থাকে যা কেবল তাদের নিজস্ব কম্পিউটারে থাকে।
- বিটকয়েন লেনদেনে, বিটকয়েন গ্রহণকারীরা তাদের পাবলিক কী প্রেরণ করে প্রেরণকারীদের কাছে।
- প্রেরণকারীরা তাদের প্রাইভেট কী দিয়ে লেনদেনে সাইন করে এবং তারপর লেনদেনটি বিটকয়েন নেটওয়ার্কে প্রেরণ করা হয়।
- যাতে একই বিটকয়েন একাধিকবার খরচ না করা যায়, প্রতিটি লেনদেনের সময় ও পরিমাণ একটি লেজার ফাইলে সংরক্ষিত থাকে যা নেটওয়ার্কের প্রতিটি নোডে থাকে।
- ব্যবহারকারীদের পরিচয় আপেক্ষিকভাবে গোপন থাকে, তবে সবাই দেখতে পারে যে কোন বিটকয়েন কোথায় স্থানান্তরিত হয়েছে।

0
Updated: 1 day ago
কোন ডিভাইসটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় ভিআর (VR) অভিজ্ঞতার জন্য?
Created: 1 week ago
A
ভিআর হেডসেট
B
স্মার্টওয়াচ
C
ট্যাবলেট
D
ই-রিডার
ভিআর (VR) অভিজ্ঞতার জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ডিভাইস হলো ভিআর হেডসেট। এটি এমন একটি ডিভাইস যা সরাসরি ব্যবহারকারীর চোখের সামনে পরিধান করা হয় এবং ভার্চুয়াল পরিবেশের ৩ডি দৃশ্য প্রদর্শন করে। ভিআর হেডসেট ব্যবহার করে ব্যবহারকারী এমন একটি পরিবেশে প্রবেশ করতে পারে যেখানে তারা গেম খেলা, শিক্ষামূলক কার্যক্রম, বা ভার্চুয়াল ভ্রমণ করতে পারে। অন্য ডিভাইস যেমন স্মার্টওয়াচ, ট্যাবলেট বা ই-রিডার ভিআর অভিজ্ঞতা সরবরাহ করতে পারে না, কারণ এগুলি মূলত ঘড়ি, কম্পিউটিং বা পাঠযোগ্য সামগ্রী দেখানোর জন্য ডিজাইন করা। তাই ভিআর হেডসেটই ভিআর অভিজ্ঞতার প্রধান এবং সবচেয়ে কার্যকর ডিভাইস।
• ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR):
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি শব্দের আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে কৃত্রিম বাস্তবতা।
প্রকৃত অর্থে বাস্তব নয়, কিন্তু বাস্তবের চেতনা উদ্রেককারী বিজ্ঞাননির্ভর কল্পনাকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বা কৃত্রিম বাস্তবতা/কল্পবাস্তবতা বলে।
একে সংক্ষেপে VR বলা হয়ে থাকে।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি মূলত কম্পিউটার প্রযুক্তি ও সিমুলেশন তত্ত্বের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
এতে ব্যবহৃত সফটওয়্যারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: Vizard, VRToolkit, 3d Studio Max, Maya ইত্যাদি।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে ত্রিমাত্রিক ইমেজ তৈরির মাধ্যমে অতি অসম্ভব কাজও করা সম্ভব হয়।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের মাধ্যমে তৈরিকৃত এমন একটি কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ, যা উপস্থাপন করা হলে ব্যবহারকারীদের কাছে এটিকে বাস্তব পরিবেশ মনে হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান

0
Updated: 1 week ago
Wi-Fi সিগন্যাল প্রাচীর বা আসবাবপত্র থেকে প্রতিফলিত হয়ে কোন সমস্যা সৃষ্টি করে?
Created: 1 day ago
A
ব্যান্ডউইডথ বৃদ্ধি
B
মাল্টিপাথ ইন্টারফারেন্স
C
সিগন্যাল লুপিং
D
কেবল ডাউনলোড ধীর হয়
মাল্টিপাথ ইন্টারফারেন্স ও Wi-Fi
-
Wi-Fi সংজ্ঞা:
ওয়াই-ফাই হলো একটি নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি যা রেডিও ওয়েভ ব্যবহার করে স্বল্প দূরত্বে উচ্চ-গতির ডেটা স্থানান্তর করতে পারে। এটি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ও গেমিং কনসোলের মতো ডিভাইসে ব্যবহার হয়। -
হটস্পট: ওয়াই-ফাই অ্যাক্সেস পাওয়া যায় এমন স্থানে ব্যবহারকারীরা সংযুক্ত হতে পারে; এই স্থাপনাগুলোকে "হটস্পট" বলা হয়।
-
ইতিহাস ও স্ট্যান্ডার্ড:
-
১৯৮৫ সালে ইউ.এস. ফেডারেল কমিউনিকেশনস কমিশন রেডিও স্পেকট্রামের কিছু ব্যান্ড (৯০০ MHz, ২.৪ GHz, ৫.৮ GHz) লাইসেন্সবিহীন ব্যবহার অনুমোদন করে।
-
১৯৯৭ সালে IEEE ৮০২.১১ স্ট্যান্ডার্ড অনুমোদিত হয়।
-
ওয়্যারলেস ইথারনেট কম্প্যাটিবিলিটি অ্যালায়েন্স (WECA) প্রতিষ্ঠিত হয় এবং Wi-Fi নামে পরিচিতি লাভ করে।
-
-
ফ্রিকোয়েন্সি ও চ্যানেল: IEEE স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলোকে চ্যানেলে ভাগ করা হয়। চ্যানেলগুলো ফ্রিকোয়েন্সিতে ওভারল্যাপ করে। Wi-Fi সিগন্যাল সাধারণত ১০০ মিটারের কম দূরত্বে প্রেরণ করা হয়।
-
মাল্টিপাথ ইন্টারফারেন্স (Multipath interference):
-
এটি ঘটে যখন রেডিও সিগন্যাল একাধিক পথে ভ্রমণ করে এবং বিভিন্ন সময়ে গ্রাহকের কাছে পৌঁছায়।
-
দেয়াল, আসবাবপত্র বা অন্যান্য প্রতিবন্ধক থেকে সিগন্যাল প্রতিফলিত হয়ে মূল সংকেতের "ভূতুড়ে" প্রতিচ্ছবি তৈরি করে।
-
জন ও' সুলিভান এবং তার সহযোগীরা এমন একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন যা মাল্টিপাথ ইন্টারফারেন্স কমাতে সাহায্য করে।
-
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 1 day ago