১ গিগাবাইট = ?
A
১০২৪ মেগাবাইট
B
১০০০ টেরাবাইট
C
১০২৪ কিলোবাইট
D
১০২৪ বাইট
উত্তরের বিবরণ
১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট।
বিট ও বাইট:
- বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে ০ অথবা ১ অংককে বিট বলে।
- বিট ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক
- ডেটা ও তথ্য পরিমাপের জন্য বিট একক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
পরিমাপ:
- ১ নিবল = ৪ বিট।
- ১ বাইট = ৮ বিট।
- ১ কিলোবিট = ১০০০ বিট।
- ১ মেগাবিট = ১০০০ কিলোবিট।
- ১ গিগাবিট = ১০০০ মেগাবিট।
- ১ টেরাবিট = ১০০০ গিগাবিট।
- ১ কিলোবাইট = ১০২৪ বাইট।
- ১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট।
- ১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট।
- ১ টেরাবাইট = ১০২৪ গিগাবাইট।
- ১ পেটাবাইট = ১০২৪ টেরাবাইট।
উৎস:
১। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।
২। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, সঠিক তথ্য: ১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট
বিট ও বাইট
-
বিট (Bit): বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির একক, যা ০ বা ১ হতে পারে।
-
বাইট (Byte): ৮ বিট সমান।
-
বিট হলো ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
বিট (Bit): বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির একক, যা ০ বা ১ হতে পারে।
বাইট (Byte): ৮ বিট সমান।
বিট হলো ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
ডেটা পরিমাপের একক
| একক | সমান |
|---|---|
| ১ নিবল | ৪ বিট |
| ১ বাইট | ৮ বিট |
| ১ কিলোবিট (Kb) | ১০০০ বিট |
| ১ মেগাবিট (Mb) | ১০০০ কিলোবিট |
| ১ গিগাবিট (Gb) | ১০০০ মেগাবিট |
| ১ টেরাবিট (Tb) | ১০০০ গিগাবিট |
| ১ কিলোবাইট (KB) | ১০২৪ বাইট |
| ১ মেগাবাইট (MB) | ১০২৪ কিলোবাইট |
| ১ গিগাবাইট (GB) | ১০২৪ মেগাবাইট |
| ১ টেরাবাইট (TB) | ১০২৪ গিগাবাইট |
| ১ পেটাবাইট (PB) | ১০২৪ টেরাবাইট |
উৎস:
১। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান
২। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমানএকাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।
0
Updated: 1 month ago
বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 month ago
A
Symmetric Key
B
Public-Key
C
Hashing Algorithm
D
Steganography
সঠিক উত্তর - খ) Public-Key।
বিটকয়েন (Bitcoin)
- বিটকয়েন হলো প্রথম, সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া এবং সবচেয়ে পরিচিত ক্রিপ্টোকারেন্সি।
- এটি একটি ডিজিটাল মুদ্রা, যা ২০০৯ সালে একজন নামহীন কম্পিউটার প্রোগ্রামার বা প্রোগ্রামারদের একটি দল তৈরি করেন।
- বিটকয়েনের মালিকরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্যবহার করে এটি অন্য ক্রিপ্টোকারেন্সিতে, অথবা বাস্তব মুদ্রায় যেমন মার্কিন ডলার বা ইউরোতে বিনিময় করতে পারেন।
- এছাড়া বিভিন্ন বিক্রেতার কাছ থেকে পণ্য ও সেবা কেনাও সম্ভব।
- বিটকয়েন পাবলিক-কী ক্রিপ্টোগ্রাফি-র ওপর নির্ভরশীল, যেখানে ব্যবহারকারীদের একটি পাবলিক কী থাকে যা সবাই দেখতে পারে এবং একটি প্রাইভেট কী থাকে যা কেবল তাদের নিজস্ব কম্পিউটারে থাকে।
- বিটকয়েন লেনদেনে, বিটকয়েন গ্রহণকারীরা তাদের পাবলিক কী প্রেরণ করে প্রেরণকারীদের কাছে।
- প্রেরণকারীরা তাদের প্রাইভেট কী দিয়ে লেনদেনে সাইন করে এবং তারপর লেনদেনটি বিটকয়েন নেটওয়ার্কে প্রেরণ করা হয়।
- যাতে একই বিটকয়েন একাধিকবার খরচ না করা যায়, প্রতিটি লেনদেনের সময় ও পরিমাণ একটি লেজার ফাইলে সংরক্ষিত থাকে যা নেটওয়ার্কের প্রতিটি নোডে থাকে।
- ব্যবহারকারীদের পরিচয় আপেক্ষিকভাবে গোপন থাকে, তবে সবাই দেখতে পারে যে কোন বিটকয়েন কোথায় স্থানান্তরিত হয়েছে।
0
Updated: 1 month ago
5G মোবাইল প্রযুক্তি কখন চালু হয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
২০১৫ সালে
B
২০১৭ সালে
C
২০১৯ সালে
D
২০২১ সালে
**5G মোবাইল প্রযুক্তি** ২০১৯ সালে চালু হয়। এটি মোবাইল নেটওয়ার্ককে আরও দ্রুত, উচ্চ ব্যান্ডউইথ ও কম ল্যাটেন্সি প্রদান করে, যা বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 5G স্মার্টফোনের ডাউনলোড স্পিড দ্বিগুণ করতে সক্ষম এবং IoT ডিভাইসের কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ায়। এটি মেশিন লার্নিং, AI, VR, AR-এর মতো উন্নত ডিজিটাল অপারেশনগুলোর জন্য ডেটা প্রসেসিং ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করে। স্বয়ংক্রিয় যানবাহন, ড্রোন ও অন্যান্য রোবোটিক সিস্টেমকেও এটি সমর্থন করে। 5G উন্নত IoT ফাংশনালিটি সমর্থন করে, যেমন উন্নত স্মার্ট হোম প্রযুক্তি, স্মার্ট মেডিকেল ডিভাইস এবং উন্নত রিটেইল অভিজ্ঞতা। শহর পরিকল্পনায় ট্রাফিক ম্যানেজমেন্টে AI ক্যামেরা ব্যবহার করা যায়, কৃষকরা দূর থেকে পানি ও মাটি পর্যবেক্ষণ করতে পারে, এবং স্থপতি ও প্রকৌশলী AR ব্যবহার করে নির্মাণ স্থান সম্পর্কিত তথ্য সহজে দেখতে ও অবদান রাখতে পারেন।
**5G-এর প্রধান তিনটি ধরন:**
* Low-band
* Mid-band
* High-band
**প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য:**
* টেলিকম কোম্পানি MIMO অ্যান্টেনা ও স্মল সেল ব্যবহার করে সিগন্যাল প্রেরণ করে।
* 5G নেটওয়ার্ক ক্লাউড-ভিত্তিক ডেটা সংরক্ষণে নির্ভরশীল, তাই এটি ডেটা ক্ষতি, সাইবার আক্রমণ ও চুরির ঝুঁকির মধ্যে থাকে।
0
Updated: 1 month ago
কম্পিউটারের কার্সরের নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ করতে কোন ডিভাইস ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 month ago
A
কীবোর্ড
B
মনিটর
C
মাউস
D
প্রজেক্টর
মাউস
- মাউস হল একটি হাতে-নিয়ন্ত্রিত ইলেক্ট্রোমেকানিক্যাল ডিভাইস।
- এটি গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়।
- মার্কিন উদ্ভাবক ডগলাস এঙ্গেলবার্ট ১৯৬৩-৬৪ সালে মাউস আবিষ্কার করেন।
- মাউসকে একটি সমতল পৃষ্ঠের উপর সরানো হলে, কম্পিউটারের স্ক্রিনে কার্সরের (cursor) নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
মাউসের ব্যবহার:
- মাউসের বোতাম ব্যবহার করে টেক্সট নির্বাচন, প্রোগ্রাম চালু বা স্ক্রিনে কোনো আইটেম সরানো যায়।
- দ্রুত বোতাম চেপে ("ক্লিক") অথবা বোতাম চেপে ধরে ডিভাইসটিকে সরানোর মাধ্যমে ("ক্লিক এবং ড্র্যাগ") কাজ করা যায়।
প্রকারভেদ:
- মেকানিক্যাল মাউস: একটি বলের ঘূর্ণন থেকে কার্সরের মুভমেন্টে পরিবর্তন করে।
- অপটিক্যাল মাউস: আলো-নির্গত ডায়োড (light-emitting diode) বা লেজার থেকে নির্গত রশ্মি ব্যবহার করে কাজ করে।
0
Updated: 1 month ago