প্লটার মূলত কোন ধরনের ডিভাইস?
A
ইনপুট ডিভাইস
B
আউটপুট ডিভাইস
C
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
D
স্টোরেজ ডিভাইস
উত্তরের বিবরণ
কম্পিউটারের ডিভাইসসমূহ
১. ইনপুট ডিভাইস (Input Devices)
সংজ্ঞা: কম্পিউটারে ডেটা বা তথ্য পাঠানোর যন্ত্র।
উদাহরণ:
-
কি-বোর্ড (Keyboard)
-
ওএমআর (OMR)
-
মাউস (Mouse)
-
ওসিআর (OCR)
-
ট্র্যাকবল (Trackball)
-
স্ক্যানার (Scanner)
-
জয়স্টিক (Joystick)
-
ডিজিটাইজার (Digitizer)
-
লাইটপেন (Light pen)
-
বার কোড রিডার (Bar Code Reader)
-
গ্রাফিক্স প্যাড (Graphics Pad)
-
পয়েন্ট অফ সেল (Point-of-Sale)
-
ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera)
২. আউটপুট ডিভাইস (Output Devices)
সংজ্ঞা: কম্পিউটারে প্রক্রিয়াজাত তথ্য বা ফলাফল প্রদর্শনের যন্ত্র।
উদাহরণ:
-
মনিটর (Monitor)
-
প্রিন্টার (Printer)
-
প্লটার (Plotter)
-
স্পিকার (Speaker)
-
মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর (Multimedia Projector)
-
ইমেজ সেটার (Image Setter)
-
ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)
-
হেডফোন (Headphone)
৩. ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস (Input-Output Devices)
সংজ্ঞা: এমন ডিভাইস যা একই সাথে তথ্য পাঠানো ও প্রাপ্তি দুটোই করতে পারে।
উদাহরণ:
-
হার্ডডিস্ক
-
সিডি বা ডিভিডি
-
পেনড্রাইভ
-
টাচ স্ক্রিন
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-১, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল), মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
ChatGPT প্রথম কবে চালু হয়?
Created: 1 month ago
A
২০২১
B
২০২২
C
২০২৩
D
২০২০
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
ChatGPT
১. সংজ্ঞা
-
ChatGPT হলো একটি সফটওয়্যার, যা মানুষের স্বাভাবিক ভাষায় প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম।
-
এটি OpenAI নামে একটি আমেরিকান প্রতিষ্ঠান দ্বারা ৩০ নভেম্বর ২০২২ সালে চালু করা হয়।
২. প্রযুক্তি ও কাজ
-
ChatGPT GPT (Generative Pre-training Transformer) আর্কিটেকচারে তৈরি একটি নিউরাল নেটওয়ার্ক।
-
এর কাজ হলো মানুষের মতো লেখা তৈরি করা, যেমন:
-
চ্যাটবট
-
কন্টেন্ট তৈরি
-
ভাষা অনুবাদ
-
-
এটি শব্দের সম্ভাবনা হিসাব করে টেক্সট তৈরি করে, পূর্ববর্তী শব্দগুলোর ওপর নির্ভর করে।
-
প্রায় ৪৫ টেরাবাইট ইন্টারনেটের লেখা দিয়ে প্রশিক্ষিত GPT-3 মডেলের ওপর ভিত্তি করে।
৩. সীমাবদ্ধতা
-
ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করতে পারে (হ্যালুসিনেশন)।
-
ChatGPT নিজে একমাত্র নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র নয়; তথ্য যাচাই প্রয়োজন।
৪. গুরুত্ব
-
শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও অন্যান্য পেশায় দ্রুত আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে, কারণ মানুষের লেখা ও ChatGPT-এর লেখা আলাদা করা কঠিন।
0
Updated: 1 month ago
কোনটি Infrastructure as a Service (IaaS) মডেলের সঠিক উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
Amazon EC2
B
Google Workspace
C
WordPress CMS
D
Productivity Application Suite
IaaS (Infrastructure as a Service) হলো ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের একটি মডেল, যেখানে ব্যবহারকারীকে ভার্চুয়াল সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং এবং অন্যান্য মৌলিক অবকাঠামো প্রদান করা হয়। ব্যবহারকারী এই মডেলে নিজের মতো করে সফটওয়্যার, অ্যাপ্লিকেশন, ওএস ইত্যাদি ইনস্টল করতে পারে।
ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের প্রধান সার্ভিস মডেল:
ক্লাউড কম্পিউটিংকে সেবার ধরন অনুসারে তিন ভাগে ভাগ করা যায়:
১. Infrastructure-as-a-Service (IaaS) বা অবকাঠামোগত সেবা:
-
অবকাঠামো যেমন নেটওয়ার্ক, সিপিইউ, ভার্চুয়াল মেশিন, ভার্চুয়াল স্টোরেজ ইত্যাদির অ্যাক্সেস প্রদান করে।
-
সুবিধা: সবকিছু ব্যবহারকারী নিজে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
-
অসুবিধা: সমস্ত ব্যবস্থাপনা ব্যবহারকারীকে নিজেই করতে হয়।
-
উদাহরণ: Amazon EC2 (Elastic Compute Cloud)
২. Platform-as-a-Service (PaaS) বা প্লাটফর্মভিত্তিক সেবা:
-
সরাসরি ভার্চুয়াল মেশিন না ভাড়া দিয়ে প্লাটফর্ম প্রদান করা হয়, যার উপরে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায়।
-
উদাহরণ: Google App Engine, Microsoft Azure
৩. Software-as-a-Service (SaaS) বা সফটওয়্যার সেবা:
-
ক্লাউডে চলমান রেডিমেইড সফটওয়্যার ব্যবহার করার সুযোগ দেয়।
-
উদাহরণ: Google Docs, যা মাইক্রোসফট অফিসের ডকুমেন্ট, স্প্রেডশিট, প্রেজেন্টেশন প্রভৃতির কাজ করতে সক্ষম।
অন্যান্য উদাহরণ:
-
Google Workspace → SaaS, যেমন Gmail, Google Docs, Sheets
-
WordPress CMS → SaaS বা PaaS, ব্যবহারের ধরন অনুযায়ী
-
Productivity Application Suite → SaaS, যেমন Microsoft 365, Google Docs
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
2's Complement সিস্টেমে ৮-বিটে সবচেয়ে ছোট সংখ্যা কত?
Created: 1 month ago
A
- 127
B
- 128
C
- 255
D
- 256
2’s Complement সিস্টেমে n-bit সংখ্যার পরিসীমা:
n-bit ব্যবহারের ক্ষেত্রে সংখ্যার পরিসীমা হয়:
−2ⁿ⁻¹ থেকে 2ⁿ⁻¹−1
যদি n = 8 হয়:
-
সবচেয়ে ছোট সংখ্যা = −2⁷ = −128
-
সবচেয়ে বড় সংখ্যা = 2⁷−1 = 127
২-এর পরিপূরক (2's Complement):
-
কোনো বাইনারি সংখ্যার প্রতিটি বিটকে উল্টে বা পূরক করে (0 → 1 এবং 1 → 0) যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাকে ১-এর পরিপূরক বলে।
-
এরপর ১-এর পরিপূরকের সাথে ১ যোগ করলে যা পাওয়া যায়, তাকে ২-এর পরিপূরক বলা হয়।
-
এই পদ্ধতির সাহায্যে যোগ এবং বিয়োগের অপারেশন সহজ হয়ে যায়, কারণ একই সার্কিট বা লজিক ব্যবহার করে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক সংখ্যার গণনা করা সম্ভব।
উদাহরণ:
-
12 এর বাইনারি মান = 1100
-
8-bit রেজিস্টারে 12 = 00001100
-
১-এর পরিপূরক = 11110011
-
১-এর পরিপূরক + 1 = 11110100
অতএব, 12 এর 2's Complement = 11110100।
0
Updated: 1 month ago