A
কার্বন ডাই-অক্সাইড
B
মিথেন
C
নাইট্রাস অক্সাইড
D
ওজোন
উত্তরের বিবরণ
কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂) বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস, যা বৈশ্বিক উষ্ণায়নে সর্বাধিক ভূমিকা রাখে।
গ্রিনহাউস গ্যাস:
- যেসব গ্যাস পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থেকে তাপ শোষণ করে এবং তা পুনরায় বিকিরণ করে, ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় সেসব গ্যাস কে গ্রিনহাউস গ্যাস বলা হয়।
- গ্রিনহাউস গ্যাসগুলির মধ্যে কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2) সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য।
• কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO2) হলো অন্যতম প্রধান গ্রিনহাউস গ্যাস।
- জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন হয়। প্রতি বছর জীবাশ্ম জ্বালানি পুড়িয়ে ২১.৩ বিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড তৈরি হয়।
- এছাড়া এটি বন উজাড়ের কারণে ও শিল্পকারখানা থেকে নির্গত গ্যাসের কারণেও সৃষ্টি হয়।
• কার্বন ডাই-অক্সাইড ছাড়া অন্য গ্রিনহাউস গ্যাস গুলো হলো -
- মিথেন (CH4),
- নাইট্রাস অক্সাইড (N2O),
- জলীয় বাষ্প (H2O vapor),
- ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFCs) ।

0
Updated: 1 day ago
গ্রিন হাউজ গ্যাসের উদাহরণ কোনটি?
Created: 2 days ago
A
আর্গন
B
হাইড্রোজেন
C
মিথেন
D
সালফার ডাই-অক্সাইড
গ্রিন হাউজ প্রভাব:
- ওজোন স্তরে ক্ষত সৃষ্টি হলে পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি পেয়ে কৃষি ও পরিবেশের ওপর যে বিরুপ প্রভাব ফেলে একেই গ্রিন হাউজ প্রভাব (Green House Effect) বলা হয়।
- গ্রিন হাউস ইফেক্টের ফলে বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হচ্চে।
- ফলে মেরু অঞ্চলের বরফ ক্রমে গলে যাচ্ছে।
- এর ফলে বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর নিম্নভূমি ক্রমশ নিমজ্জিত হবে।
- গ্রীন হাউজ ইফেক্টের জন্য দায়ী গ্যাসগুলোকে বলা হয় গ্রীন হাউজ গ্যাস।
- কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রীন হাউজ গ্যাস হচ্ছে:
• জলীয় বাষ্প,
• কার্বন ডাই-অক্সাইড,
• নাইট্রাস অক্সাইড,
• মিথেন,
• ওজোন,
• ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ইত্যাদি।
- কার্বন ডাই সালফাইড এবং কার্বনিল সাইফাইড পরোক্ষ গ্রিন হাউজ গ্যাস।
অন্যদিকে,
- আর্গন, হাইড্রোজেন ও সালফার ডাই-অক্সাইড গ্রীন হাউজ গ্যাস নয়।

0
Updated: 2 days ago
গ্রিন হাউজ ইফেক্টের পরিণতিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুতর ক্ষতি কী হবে?
Created: 1 month ago
A
বৃষ্টিপাত কমে যাবে
B
নিম্নভূমি নিমজ্জিত হবে
C
উত্তাপ অনেক বেড়ে যাবে
D
সাইক্লোনের প্রবণতা বাড়বে
গ্রিন হাউস ইফেক্টের কারণে বাংলাদেশের ক্ষতি
-
গ্রিন হাউস ইফেক্টের কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশের উপকূল এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
-
২০০৭ সালে আইসিসি জানিয়েছিল, যদি ২০৫০ সালের মধ্যে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ৪৫ সেন্টিমিটার বাড়ে, তাহলে বাংলাদেশের উপকূলীয় ১০-১৫ শতাংশ ভূমি পানির নিচে চলে যেতে পারে।
-
এতে প্রায় ৩.৫ কোটি মানুষ বাসস্থান ও ফসলি জমি হারিয়ে জলবায়ু উদ্বাস্তুতে পরিণত হবে।
গ্রিন হাউস ইফেক্ট
-
ওজোন স্তরের ক্ষতির কারণে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ে, যার ফলে কৃষি ও পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে – একে গ্রিন হাউস ইফেক্ট বলা হয়।
-
এই প্রভাবের কারণে পৃথিবীর বাতাস ক্রমেই গরম হয়ে উঠছে।
-
ফলে মেরু অঞ্চলের বরফ গলছে এবং নিচু এলাকার অনেক স্থান ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
-
এই প্রভাবের জন্য কিছু নির্দিষ্ট গ্যাস দায়ী, যাদেরকে গ্রিন হাউস গ্যাস বলা হয়।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ গ্রিন হাউস গ্যাস
-
জলীয় বাষ্প
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড
-
মিথেন
-
নাইট্রাস অক্সাইড
-
ওজোন
-
ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC)
-
এছাড়াও, কার্বন ডাই সালফাইড ও কার্বনিল সালফাইড পরোক্ষভাবে গ্রিন হাউস ইফেক্টে ভূমিকা রাখে।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
গ্রিনহাউজ কি?
Created: 1 week ago
A
কাঁচের তৈরি ঘর
B
সবুজ আলোর আলোকিত ঘর
C
সবুজ ভবনের নাম
D
সবুজ গাছপালা
গ্রিনহাউস হলো এমন একটি বিশেষ ধরনের ভবন যা উদ্ভিদকে অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম থেকে রক্ষা করে। এটি মূলত এমন উদ্ভিদের জন্য ব্যবহৃত হয় যেগুলো স্বাভাবিক ঋতুতে ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে না।
গ্রিনহাউস সাধারণত কাঠ বা ধাতব ফ্রেমের ওপর তৈরি কাচ বা শক্ত প্লাস্টিকের দেয়াল ও ছাদের মাধ্যমে গঠিত হয়। আধুনিক গ্রিনহাউসে সাধারণত ফল, শাকসবজি, ফুল এবং অন্যান্য উদ্ভিদ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়, যেখানে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের সুবিধা থাকে।
উৎস: Encyclopaedia Britannica

0
Updated: 1 week ago