ChatGPT প্রথম কবে চালু হয়?
A
২০২১
B
২০২২
C
২০২৩
D
২০২০
উত্তরের বিবরণ
ChatGPT
১. সংজ্ঞা
-
ChatGPT হলো একটি সফটওয়্যার, যা মানুষের স্বাভাবিক ভাষায় প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম।
-
এটি OpenAI নামে একটি আমেরিকান প্রতিষ্ঠান দ্বারা ৩০ নভেম্বর ২০২২ সালে চালু করা হয়।
২. প্রযুক্তি ও কাজ
-
ChatGPT GPT (Generative Pre-training Transformer) আর্কিটেকচারে তৈরি একটি নিউরাল নেটওয়ার্ক।
-
এর কাজ হলো মানুষের মতো লেখা তৈরি করা, যেমন:
-
চ্যাটবট
-
কন্টেন্ট তৈরি
-
ভাষা অনুবাদ
-
-
এটি শব্দের সম্ভাবনা হিসাব করে টেক্সট তৈরি করে, পূর্ববর্তী শব্দগুলোর ওপর নির্ভর করে।
-
প্রায় ৪৫ টেরাবাইট ইন্টারনেটের লেখা দিয়ে প্রশিক্ষিত GPT-3 মডেলের ওপর ভিত্তি করে।
৩. সীমাবদ্ধতা
-
ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করতে পারে (হ্যালুসিনেশন)।
-
ChatGPT নিজে একমাত্র নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র নয়; তথ্য যাচাই প্রয়োজন।
৪. গুরুত্ব
-
শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও অন্যান্য পেশায় দ্রুত আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে, কারণ মানুষের লেখা ও ChatGPT-এর লেখা আলাদা করা কঠিন।
0
Updated: 1 month ago
নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার নয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
লেজার প্রিন্টার
B
ইংকজেট প্রিন্টার
C
থার্মাল প্রিন্টার
D
লাইন প্রিন্টার
লাইন প্রিন্টার হচ্ছে একটি ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার।
প্রিন্টার:
- কম্পিউটারের সঙ্গে ব্যবহৃত যন্ত্রের মধ্যে প্রিন্টার বহুল ব্যবহৃত ও প্রয়োজনীয়।
- কম্পিউটারে তথ্য প্রক্রিয়াকরণের পর ফলাফল লিখিত আকারে পাওয়ার জন্য প্রিন্টার ব্যবহার করা হয়।
- কার্যপ্রণালী অনুসারে প্রিন্টারকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়: ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার এবং নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার।
ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার:
- যে সকল প্রিন্টারে প্রিন্ট হেড কাগজকে স্পর্শ করে, তাদেরকে সংস্পর্শ বা ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার বলা হয়।
- এ ধরনের প্রিন্টারের রেজুল্যশন ও গতি কম থাকে।
- দাম তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
- ইম্প্যাক্ট প্রিন্টারকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়: লাইন প্রিন্টার ও অক্ষর প্রিন্টার।
নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার:
- যে সকল প্রিন্টারে প্রিন্ট হেড সাধারণত কাগজকে স্পর্শ করে না, তাদেরকে নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার বলা হয়।
- এ ধরনের প্রিন্টারের রেজুল্যশন ও গতি বেশি থাকে।
- দাম তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে।
- নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টারের বিভিন্ন প্রকার: লেজার প্রিন্টার, ইংকজেট প্রিন্টার, থার্মাল প্রিন্টার, স্থির বা স্থিতি বৈদ্যুতিক প্রিন্টার।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
WiMax মূলত কী ধরনের প্রযুক্তি?
Created: 1 month ago
A
2G ওয়্যারলেস প্রযুক্তি
B
3G মোবাইল প্রযুক্তি
C
4G ওয়্যারলেস প্রযুক্তি
D
1G মোবাইল প্রযুক্তি
WiMAX (Worldwide Interoperability for Microwave Access)
১. সংজ্ঞা
-
WiMAX হলো 4G ওয়্যারলেস প্রযুক্তি, যা বড় এলাকা কভার করে উচ্চ-গতির ইন্টারনেট প্রদান করে।
-
এটি আধুনিক তারবিহীন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট প্রযুক্তি, যা DSL বা তারযুক্ত ইন্টারনেটের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
২. বৈশিষ্ট্য
-
স্ট্যান্ডার্ড: IEEE 802.16
-
ডেটা স্থানান্তরের গতি: 80 – 1000 Mbps
-
ব্যান্ডউইথ: 30 – 75 Mbps
-
কভারেজ এরিয়া: 10 – 50 কিমি
-
ডেটা ট্রান্সমিশন মোড: ফুল ডুপ্লেক্স
-
প্রধান অংশ:
১. বেস স্টেশন
২. অ্যান্টেনা যুক্ত WiMAX রিসিভার
৩. ব্যবহার
-
বড় এলাকায় উচ্চ-গতির ওয়্যারলেস ইন্টারনেট প্রদান।
-
DSL ও তারযুক্ত ইন্টারনেটের বিকল্প।
উৎস:
১) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান
২) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান
৩) ব্রিটানিকা
0
Updated: 1 month ago
১ম প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি কোনটি ছিল?
Created: 1 month ago
A
TDMA
B
CDMA
C
FDMA
D
OFDMA
প্রথম প্রজন্মের মোবাইল (1G: 1979-1990)
যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো Motorola DynaTAC হ্যান্ডহেল্ড মোবাইল ফোন চালু করা হয়, যা Total Access Communication System (TACS) নামে পরিচিত। ১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে 1G মোবাইল ফোনগুলো সেলুলার নেটওয়ার্কের উপর ভিত্তি করে এবং অ্যানালগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ করত। ১৯৭৯ সালে জাপানের NTT (Nippon Telegraph and Telephone Corporation) প্রথম বাণিজ্যিকভাবে অটোমেটেড সেলুলার নেটওয়ার্ক চালু করে, যা 1G প্রযুক্তির সূচনা করে। ১৯৯০-এর দশকের শুরু পর্যন্ত এই প্রজন্মের সিস্টেম ব্যবহার হতো এবং রোমিং সুবিধা সীমিত ছিল। উদাহরণস্বরূপ: AMPS (Advanced Mobile Phone System), TACS (Total Access Communication System) ইত্যাদি।
১জি মোবাইল সিস্টেমের প্রধান বৈশিষ্ট্য:
-
রেডিও সিগন্যালের জন্য অ্যানালগ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতো।
-
প্রথমবারের মতো সেলুলার নেটওয়ার্ক প্রয়োগ দেখা যায়।
-
বেজ স্টেশন এবং মোবাইল ফোন দুটি আলাদা ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করত।
-
ব্যবহৃত হতো অর্ধপরিবাহী মেমোরি ও মাইক্রোপ্রসেসর।
-
চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি ছিল FDMA (Frequency Division Multiple Access)।
-
ডিভাইসের আকার বড় এবং ওজন বেশি ছিল।
-
কল চলাকালীন ব্যবহারকারীর অবস্থান পরিবর্তন হলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতো।
0
Updated: 1 month ago