A
Gold
B
Copper
C
Silicon
D
Iron
উত্তরের বিবরণ
সিলিকন হলো একটি সেমিকন্ডাক্টর পদার্থ, যা সৌর সেলের ফটোভোল্টায়িক স্তরে ব্যবহৃত হয়। সূর্যের আলো পড়লে এটি ফোটোভোল্টায়িক প্রভাবের মাধ্যমে আলোক শক্তিকে বিদ্যুতে রূপান্তর করে।
- সৌর কোষ বা সৌর সেল হলো এক ধরনের ডিভাইস যা সূর্যের আলো (ফোটন) শোষণ করে এবং এটিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করে।
- সৌর সেল বা ফটোভোলটাইক কোষে সিলিকন (Si) ব্যবহৃত হয়, যা একটি অর্ধপরিবাহী (Semiconductor) পদার্থ।
- এটি সূর্যের আলোকে সরাসরি বিদ্যুতে রূপান্তর করে।
• সৌর সেলের কাজের পদ্ধতি:
- সূর্যের ফোটন সিলিকন পরমাণুতে আঘাত করে।
- ইলেকট্রন-হোল জোড় সৃষ্টি হয়।
- p-n জাংশনের বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র ইলেকট্রন প্রবাহ তৈরি করে।
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 day ago
হিগস কণা (Higgs Boson) আবিষ্কারের জন্য কোন যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে?
Created: 1 day ago
A
লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার
B
স্পিৎজার স্পেস টেলিস্কোপ
C
হাবল স্পেস টেলিস্কোপ
D
কেপলার স্পেস অবজারভেটরি
লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার (LHC) বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী পার্টিকল অ্যাক্সিলারেটর, যা সুইজারল্যান্ড ও ফ্রান্সের সীমান্তে অবস্থিত CERN-এ স্থাপন করা হয়েছে। ২০১২ সালে এখানেই হিগস বোসনের অস্তিত্ব নিশ্চিত করা হয়, যা পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেল এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
হিগস বোসন:
- হিগস বোসন এর স্পিন 0, তবে এর ভর আছে।
- হিগস বোসন বুঝতে হলে হিগস ক্ষেত্র সম্বন্ধে জানতে হবে।
- হিগস ক্ষেত্র একটি তাত্ত্বিক বলক্ষেত্র যা সর্বত্র ছড়িয়ে আছে।
- এই ক্ষেত্রের কাজ হলো মৌলিক কণাগুলোকে ভর প্রদান করা।
- যখন কোনো ভরহীন কণা হিগস ক্ষেত্রে প্রবেশ করে তখন তা ধীরে ধীরে ভর লাভ করে। ফলে তার চলার গতি ধীর হয়ে যায়।
- হিগস বোসনের মাধ্যমে ভর কণাতে স্থানান্ডরিত হয়।
- এই হিগস বোসন কণাই ঈশ্বর কণা ( God's Particle) নামে পরিচিত।

0
Updated: 1 day ago
কৃষ্ণবিবর আবিষ্কার করেন কে?
Created: 1 week ago
A
জন হুইলার
B
স্টিফেন হকিং
C
অ্যালবার্ট আইনস্টাইন
D
কার্ল সাগান
কৃষ্ণবিবর (Black Hole)
-
যখন কোনো নক্ষত্রের ভর তিন সৌর ভরের সমান বা তার বেশি হয় এবং সুপারনোভা বিস্ফোরণের পর তা সংকুচিত হতে থাকে, তখন আয়তন প্রায় শূন্য এবং ঘনত্ব প্রায় অসীম হয়ে যায়।
-
এর ফলে গঠিত মহাকর্ষ ক্ষেত্র এত প্রবল হয় যে, সেই বস্তু থেকে কোনো আলো বা সংকেত বের হতে পারে না। তাই এই বস্তুকে আমরা দেখতে পাই না।
-
নক্ষত্রের এই অবস্থাকে বলা হয় কৃষ্ণবিবর (Black Hole)।
-
বাস্তবে, এখানে g-এর মান এত বেশি, যে এমনটি ফোটন কণাও এর পৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হতে পারে না।
-
কৃষ্ণবিবরের ধারণা প্রথম প্রকাশ করেন জন হুইলার, ১৯৬৯ সালে।
উৎস: পদার্থ বিজ্ঞান, দ্বিতীয় পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago