A
SEC
B
ΒΕΡΖΑ
C
IDRA
D
ΒΕΖΑ
উত্তরের বিবরণ
BEPZA (Bangladesh Export Processing Zone Authority)
-
পূর্ণরূপ: Bangladesh Export Processing Zone Authority (বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ)
-
ধরন: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনস্থ স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা
মূল দায়িত্ব ও কার্যক্রম:
-
দেশের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (EPZ) ও শিল্পনগরীর তদারকি
-
দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ
-
বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি
-
রপ্তানি বৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন
-
প্রযুক্তি আহরণ ও দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান
প্রতিষ্ঠা:
-
বেপজা আইন ১৯৮০ (আইন নং-৩৬) অনুযায়ী গঠিত
-
১৯৮৩ সালে চট্টগ্রামে প্রথম ইপিজেড প্রতিষ্ঠা
উদ্দেশ্য:
-
শিল্প খাতের দ্রুত বিকাশ
-
দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচন
-
সরকারের শিল্পনীতি ও রপ্তানি নীতির বাস্তবায়ন
উৎস: BEPZA ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশে কবে প্রথম জাতীয় ঔষধ নীতি প্রণীত হয়?
Created: 18 hours ago
A
১৯৮২ সালে
B
১৯৮৩ সালে
C
১৯৮৪ সালে
D
১৯৮৫ সালে
জাতীয় ঔষধনীতি
-
প্রাথমিক প্রণয়ন:
-
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় ঔষধ নীতি প্রণীত হয় ১৯৮২ সালে।
-
নীতি গ্রহণের ফলে ওষুধের নিরাপত্তা ও মান নিশ্চিত হয়, দামের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়, আমদানি নির্ভরতা কমে এবং দেশীয় ঔষধ শিল্পে স্বনির্ভরতা আসে।
-
নীতি আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয় এবং বাংলাদেশ ঔষধ সেক্টরের ভাবমূর্তি উন্নত হয়।
-
-
সর্বশেষ সংস্কার:
-
২০১৬ সালে জাতীয় ঔষধনীতি সংস্কার করা হয়।
-
সংবিধানের ১৫(ক), ১৫(ঘ) ও ১৮(১) ধারার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে সরকার জনগণকে নিশ্চয়তা দেয়।
-
এক সময় যেখানে প্রায় ৮০% ঔষধ আমদানি করা হত, বর্তমানে ৯৭% ঔষধ দেশেই উৎপাদিত হচ্ছে।
-
দেশীয় মানসম্মত ঔষধ ১১৩টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে।
-
১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু ‘ঔষধ প্রশাসন পরিদপ্তর’ গঠন করেন।
-
-
জাতীয় ঔষধনীতির লক্ষ্যসমূহ:
১. জনগণকে নিরাপদ, কার্যকর ও মানসম্পন্ন ঔষধ সহজলভ্য মূল্যে নিশ্চিত করা।
২. ঔষধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার এবং সুষ্ঠু বিতরণ (Dispensing) ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
৩. দেশীয় ঔষধ প্রস্তুতকারী শিল্পকে প্রয়োজনীয় সেবা ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান, যাতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হয়।
৪. দেশের উৎপাদিত ঔষধের রপ্তানি বৃদ্ধি করা।
৫. ঔষধের কার্যকর নজরদারি (Surveillance) ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
উৎস: জাতীয় ঔষধনীতি-২০১৬

0
Updated: 18 hours ago
নিচের কোন এলাকা নাব্য বঙ্গের অন্তর্ভুক্ত ছিল?
Created: 1 day ago
A
কুমিল্লা
B
ফরিদপুর
C
সিলেট
D
চট্টগ্রাম
বঙ্গ:
- বঙ্গ একটি প্রাচীন জনপদ।
- ঐতরেয় আরণ্যক গ্রন্থে একটি উপজাতির নাম হিসেবে বঙ্গের প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায়।
- ভাগীরথী ও পদ্মার স্রোত মধ্যবর্তী এলাকায় যে ত্রিভুজাকৃতি ব-দ্বীপ সৃষ্টি হয়েছে তাকেই বঙ্গদের অঞ্চল বলা হয়।
- প্রাচীন শিলালিপিতে বঙ্গের দুটি অঞ্চলের নাম পাওয়া যায়।
- একটি বিক্রমপুর বঙ্গ অন্যটি নাব্য বঙ্গ।
- ঢাকা-ফরিদপুর-বরিশাল এলাকা নাব্য বঙ্গের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
- বাংলায় মুসলমান শাসনামলের প্রাথমিক পর্যায়ে 'বঙ্গ' বলে বাংলার দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব অংশকেই বুঝানো হতো।
- মধ্যযুগের বিখ্যাত মুঘল ঐতিহাসিক আবুল ফজল রচিত আইন-ই-আকবরী গ্রন্থে পাওয়া যায় যে, বঙ্গদেশের উত্তরকালীন নাম বঙ্গাল ।
তথ্যসূত্র - বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র 'আগুনের পরশমণি' এর পরিচালক কে?
Created: 1 day ago
A
মোরশেদুল ইসলাম
B
গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ
C
হুমায়ূন আহমেদ
D
জহির রায়হান
আগুনের পরশমণি:
- মুক্তিযুদ্ধের ওপর ভিত্তি করে যে চলচ্চিত্রগুলো নির্মিত হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম ‘আগুনের পরশমণি’।
- চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: হুমায়ূন আহমেদ।
- নির্মিত হয়: ১৯৯৪ সালে।
- মুক্তি পায়: ১৯৯৫ সালে।
- মুক্তিযুদ্ধের সময় অবরুদ্ধ ঢাকায় মুক্তিবাহিনীর অভিযান আর মধ্যবিত্ত একটি পরিবারের সংকট ছবিটিতে তুলে ধরেছেন। এ ছবিতে অভিনয় করেছেন আসাদুজ্জামান নূর, বিপাশা হায়াত, ডলি জহুর ও আরো অনেকে।
- আগুনের পরশমণি চলচ্চিত্রটি ৮টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে।
- শাখাগুলো হচ্ছে-
• শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র (প্রযোজক হুমায়ূন আহমেদ),
• শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার (হুমায়ূন আহমেদ),
• শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা (হুমায়ূন আহমেদ),
• শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (বিপাশা হায়াত),
• শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক (সত্য সাহা),
• শ্রেষ্ঠ শব্দ গ্রাহক (মফিজুল হক),
• শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী (শিলা আহমেদ),
• শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার (হোসনে আরা পুতুল)।

0
Updated: 1 day ago