A
সাভার, ঢাকা
B
মিরসরাই, চট্টগ্রাম
C
আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ
D
মাধবরাম, কুড়িগ্রাম
উত্তরের বিবরণ
জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (National Special Economic Zone – NSEZ)
-
অবস্থান: চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই ও সীতাকুন্ড উপজেলা এবং ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার উপকূলীয় এলাকা, বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেলের পাশে।
-
মোট আয়তন: প্রায় ১৩৭ বর্গকিলোমিটার (৩৩,৮০৫ একর)
-
৪১% (১৪,০০০ একর) – শিল্পকারখানা
-
৫৯% – খোলা জায়গা, বনায়ন, বন্দর সুবিধা, আবাসন, স্বাস্থ্য, প্রশিক্ষণ ও বিনোদন কেন্দ্র
-
-
গঠন: ৩টি ইকোনমিক জোন এবং মোট ১২টি পৃথক অঞ্চলে বিভক্ত
-
বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল
-
পোশাক (বিজিএমইএ) শিল্পপার্ক
-
ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল
-
এসবিজি (শিকদার, বসুন্ধরা ও গ্যাসমেন গ্রুপ) অর্থনৈতিক অঞ্চল ইত্যাদি
-
-
উদ্দেশ্য ও সম্ভাবনা:
-
পুরো অঞ্চল চালু হলে আগামী ১৫ বছরে প্রায় ১৫ লাখ লোকের কর্মসংস্থান
-
প্রতিবছর রপ্তানি আয় প্রায় ১,৫০০ কোটি ডলার
-
-
উদ্বোধন: ২০১৬ সালে মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল নামে
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন ও বেপজা ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
মারি চুক্তি কত সালে সম্পাদিত হয়?
Created: 18 hours ago
A
১৯৫৩ সালে
B
১৯৫৪ সালে
C
১৯৫৫ সালে
D
১৯৫৬ সালে
মারি চুক্তি (১৯৫৫)
-
প্রেক্ষাপট:
-
স্বাধীন পাকিস্তানের প্রথম গণপরিষদ সংবিধান রচনায় ব্যর্থ হলে দ্বিতীয় গণপরিষদ ১৯৫৫ সালের ৭ জুলাই মারিতে প্রথম অধিবেশনে মিলিত হয়।
-
এই অধিবেশনে পাকিস্তানের সব প্রদেশের নেতৃবৃন্দ, বিশেষ করে মুসলিম লীগ, আওয়ামী লীগ ও যুক্তফ্রন্ট, সংবিধান সংক্রান্ত আপোস চুক্তি সম্পাদন করেন।
-
-
চুক্তির খসড়া:
-
চুক্তি ‘মারি চুক্তি’ নামে পরিচিত।
-
এতে ৬টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উভয় অঞ্চলের সংসদ সদস্য একমত হন।
-
স্বাক্ষরকারীরা ছিলেন: এ. কে. ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী, চৌধুরী মোহাম্মদ আলী, আতাউর রহমান খান, মোস্তাক হোসেন গুরমানী।
-
-
চুক্তির পরবর্তী ঘটনা:
-
১৯৫৫ সালের ১১ আগস্ট চৌধুরী মোহাম্মদ আলী প্রধানমন্ত্রী হন।
-
তাঁর মন্ত্রিসভার একজন সদস্য ছিলেন এ. কে. ফজলুল হক।
-
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন বিরোধী দলের নেতা।
-
-
প্রভাব:
-
১৯৫৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পশ্চিম পাকিস্তানের সব প্রদেশ একত্রিত হয়ে একটি প্রদেশ গঠন করা হয়।
-
১৯৫৬ সালের ৮ জানুয়ারি দ্বিতীয় গণপরিষদে ‘পাকিস্তান ইসলামি প্রজাতন্ত্রের’ বিল উত্থাপন করা হয়।
-
২ মার্চ গভর্নর জেনারেল বিলে সম্মতি দিলে সংবিধান বলবৎ হয়।
-
উৎস:
i) বাংলাপিডিয়া
ii) সংগ্রামের নোটবুক
iii) স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস

0
Updated: 18 hours ago
প্রকল্প হিসেবে গ্রামীণ ব্যাংক যাত্রা শুরু করে কবে?
Created: 1 day ago
A
১৯৭৬ সালে
B
১৯৭৮ সালে
C
১৯৮২ সালে
D
১৯৮৪ সালে
গ্রামীণ ব্যাংক
-
প্রতিষ্ঠা ও ইতিহাস:
-
১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক একটি প্রকল্প হিসেবে যাত্রা শুরু করে।
-
১৯৮৩ সালের ২ অক্টোবর পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে চালু হয়।
-
প্রতিষ্ঠাতা: ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
-
ক্ষুদ্রঋণের ধারণা বাংলাদেশের বাইরে প্রথম মালয়েশিয়ায় চালু হয়।
-
-
মূল উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম:
-
মূলত ভূমিহীন এবং দরিদ্র নারীদের ৫ জনের ক্ষুদ্র দল গঠনের মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান।
-
ঋণের মাধ্যমে নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সমাজের নীচ থেকে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন।
-
৯৮% ঋণগ্রহীতা নারী।
-
নারী ঋণগ্রহীতাদের দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি দারিদ্র্য বিমোচন এবং উন্নত জীবনে অগ্রগতি।
-
সেগমেন্ট: ভিক্ষুকদের জন্য সুদ-মুক্ত ঋণ প্রদান।
-
-
সাফল্য ও স্বীকৃতি:
-
ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন ও প্রান্তিক দরিদ্রদের ক্ষমতায়নের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ।
-
-
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
গ্রামীণ ব্যাংক প্রকল্প শুরু হয়েছিল চট্টগ্রাম জেলার জোবরা গ্রামে।
-
ব্যাংকের নীতিমালা ও কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে ইউনূসের গবেষণা ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে তৈরি।
-
উৎস: গ্রামীণ ব্যাংক ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র 'আগুনের পরশমণি' এর পরিচালক কে?
Created: 1 day ago
A
মোরশেদুল ইসলাম
B
গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ
C
হুমায়ূন আহমেদ
D
জহির রায়হান
আগুনের পরশমণি:
- মুক্তিযুদ্ধের ওপর ভিত্তি করে যে চলচ্চিত্রগুলো নির্মিত হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম ‘আগুনের পরশমণি’।
- চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: হুমায়ূন আহমেদ।
- নির্মিত হয়: ১৯৯৪ সালে।
- মুক্তি পায়: ১৯৯৫ সালে।
- মুক্তিযুদ্ধের সময় অবরুদ্ধ ঢাকায় মুক্তিবাহিনীর অভিযান আর মধ্যবিত্ত একটি পরিবারের সংকট ছবিটিতে তুলে ধরেছেন। এ ছবিতে অভিনয় করেছেন আসাদুজ্জামান নূর, বিপাশা হায়াত, ডলি জহুর ও আরো অনেকে।
- আগুনের পরশমণি চলচ্চিত্রটি ৮টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে।
- শাখাগুলো হচ্ছে-
• শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র (প্রযোজক হুমায়ূন আহমেদ),
• শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার (হুমায়ূন আহমেদ),
• শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা (হুমায়ূন আহমেদ),
• শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (বিপাশা হায়াত),
• শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক (সত্য সাহা),
• শ্রেষ্ঠ শব্দ গ্রাহক (মফিজুল হক),
• শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী (শিলা আহমেদ),
• শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার (হোসনে আরা পুতুল)।

0
Updated: 1 day ago