A
১৯৭৬ সালে
B
১৯৭৮ সালে
C
১৯৮২ সালে
D
১৯৮৪ সালে
উত্তরের বিবরণ
গ্রামীণ ব্যাংক
-
প্রতিষ্ঠা ও ইতিহাস:
-
১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক একটি প্রকল্প হিসেবে যাত্রা শুরু করে।
-
১৯৮৩ সালের ২ অক্টোবর পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে চালু হয়।
-
প্রতিষ্ঠাতা: ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
-
ক্ষুদ্রঋণের ধারণা বাংলাদেশের বাইরে প্রথম মালয়েশিয়ায় চালু হয়।
-
-
মূল উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম:
-
মূলত ভূমিহীন এবং দরিদ্র নারীদের ৫ জনের ক্ষুদ্র দল গঠনের মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান।
-
ঋণের মাধ্যমে নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সমাজের নীচ থেকে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন।
-
৯৮% ঋণগ্রহীতা নারী।
-
নারী ঋণগ্রহীতাদের দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি দারিদ্র্য বিমোচন এবং উন্নত জীবনে অগ্রগতি।
-
সেগমেন্ট: ভিক্ষুকদের জন্য সুদ-মুক্ত ঋণ প্রদান।
-
-
সাফল্য ও স্বীকৃতি:
-
ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন ও প্রান্তিক দরিদ্রদের ক্ষমতায়নের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ।
-
-
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
গ্রামীণ ব্যাংক প্রকল্প শুরু হয়েছিল চট্টগ্রাম জেলার জোবরা গ্রামে।
-
ব্যাংকের নীতিমালা ও কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে ইউনূসের গবেষণা ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে তৈরি।
-
উৎস: গ্রামীণ ব্যাংক ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
কোন দার্শনিকদের মতে মানুষ শুধুমাত্র 'শাস্তির ভয়ে' আইন মেনে চলে?
Created: 2 days ago
A
লক, রুশো ও গ্রীন
B
প্লেটো, অ্যারিস্টটল ও মন্টেস্কু
C
হবস, বেন্থাম ও অস্টিন
D
মার্ক্স, এঙ্গেলস ও লেনিন
-
হবস, বেন্থাম এবং অস্টিন মনে করতেন যে, রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষের আরোপিত শাস্তির ভয়ই হলো আইন মেনে চলার প্রধান প্রেরণা। তারা আইনের নৈতিক বা যৌক্তিক দিকের চেয়ে এর শাস্তিমূলক বৈশিষ্ট্যকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন।
আইন মান্য করার কারণ:
-
আইন শাসন নিশ্চিত করতে আইন মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ।
-
প্রত্যেক আইনেই কিছু নির্দেশনা থাকে এবং তা অমান্য করলে শাস্তির ব্যবস্থা থাকে।
-
আইন মান্য করার বিভিন্ন কারণের মধ্যে একটি হলো আইন কার্যকর ও উপযোগী হওয়া।
লর্ড ব্রাইস আইন মান্য করার কারণগুলোকে পাঁচটি ভাগে বিভক্ত করেছেন:
১. যৌক্তিকতার উপলব্ধি
২. অপরের প্রতি শ্রদ্ধা
৩. নির্লিপ্ততা
৪. সহানুভূতি
৫. শাস্তির ভয়
সূত্র: পৌরনীতি ও সুশাসন প্রথম পত্র, এইচ এস সি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 days ago
বর্তমানে দেশে সরকারিভাবে মোট কয়টি স্থলবন্দর রয়েছে? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 19 hours ago
A
১৬টি
B
২০টি
C
২২টি
D
২৪টি
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (বিএসবিক)
-
লক্ষ্য:
স্থলপথে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি সহজতর ও উন্নত করা। -
স্থলবন্দর সংখ্যা:
-
দেশে মোট ২৪টি স্থলবন্দর সরকারিভাবে বিদ্যমান।
-
চলমান স্থলবন্দর সংখ্যা: ১৬টি।
-
চলমান স্থলবন্দরসমূহ
-
বাস্থবক পরিচালিত (১১টি):
বেনাপোল, ভোমরা, আখাউড়া, বুড়িমারী, নাকুগাঁও, তামাবিল, সোনাহাট, গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী, বিলোনিয়া, শেওলা, ধানুয়াকামালপুর। -
BOT ভিত্তিতে পরিচালিত (৫টি):
সোনামসজিদ, হিলি, টেকনাফ, বাংলাবান্ধা, বিবিরবাজার। -
চালুর অপেক্ষায় (২টি):
রামগড়, বাল্লা।
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত তথ্য
-
প্রতিষ্ঠা সাল: ২০০১
-
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান: হ্যাঁ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে
উৎস: বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ওয়েবসাইট

0
Updated: 19 hours ago
প্রথম স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের জিআই পণ্য কোনটি?
Created: 18 hours ago
A
ইলিশ
B
মসলিন
C
জামদানি শাড়ি
D
বাগদা চিংড়ি
জিআই (Geographical Indication) পণ্য
-
সংজ্ঞা:
-
জিআই বা ভৌগলিক নির্দেশক হলো এমন একটি স্বীকৃতি, যা কোনো নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের মাটি, পানি, আবহাওয়া ও ঐ অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতির প্রভাবিত পণ্যকে প্রদান করা হয়।
-
অর্থাৎ, সেই পণ্য শুধুমাত্র সেই নির্দিষ্ট এলাকা থেকে উৎপাদনযোগ্য।
-
-
স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান:
-
WIPO (World Intellectual Property Organization) জিআই পণ্যের স্বীকৃতি প্রদান করে।
-
-
আইনি ভিত্তি:
-
বাংলাদেশে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন পাস হয় ২০১৩ সালে।
-
-
দেশের প্রথম স্বীকৃত জিআই পণ্য:
-
জামদানি শাড়ি
-
২০১৬ সালে জামদানি দেশের প্রথম জিআই হিসেবে নিবন্ধিত হয়।
-
উৎস:
i) পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর ওয়েবসাইট
ii) প্রথম আলো

0
Updated: 18 hours ago