দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন কোনটি?
A
এফবিসিসিআই
B
বিজিএমইএ
C
ডিসিসিআই
D
কোনটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সংবিধানের কত নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্র সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করবেন?
Created: 1 month ago
A
১৫ নং
B
১৭ নং
C
১৮ক নং
D
১৯ নং
বাংলাদেশের সংবিধান নাগরিকদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নানা ধারা নির্ধারণ করেছে। সংবিধানের ১৯ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্র সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করতে সচেষ্ট থাকবে।
১৯ নং অনুচ্ছেদের উপবিভাগসমূহ:
-
১৯(১): রাষ্ট্র সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করার চেষ্টা করবেন।
-
১৯(২): সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসাম্য দূরীকরণ, সম্পদের সুষম বণ্টন এবং দেশের সর্বত্র সমান স্তরের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ।
-
১৯(৩): জাতীয় জীবনের প্রতিটি স্তরে মহিলাদের অংশগ্রহণ ও সুযোগের সমতা নিশ্চিত করা।
অন্য অনুচ্ছেদসমূহের উল্লেখযোগ্য বিষয়:
-
১৫ নং অনুচ্ছেদ: মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
-
১৭ নং অনুচ্ছেদ: অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার ব্যবস্থা।
-
১৮ক নং অনুচ্ছেদ: পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন।
0
Updated: 1 month ago
ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, জনসংখ্যার ঘনত্ব কত?
Created: 1 month ago
A
১১১৫ জন
B
১২২০ জন
C
১১১৯ জন
D
১১৩০ জন
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা, ঘনত্ব ও সাক্ষরতার হার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেছে। এই তথ্য দেশের শিক্ষাগত উন্নয়ন এবং জনসংখ্যার বন্টন বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
-
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.১২%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১১৯ জন প্রতি বর্গকিমি
-
সাক্ষরতার হার (৭ বছর বা তদূর্ধ্ব): ৭৪.৮০%
-
পুরুষের সাক্ষরতার হার: ৭৬.৭১%
-
মহিলার সাক্ষরতার হার: ৭২.৯৪%
-
-
বিভাগভিত্তিক সাক্ষরতার হার:
-
সর্বোচ্চ: ঢাকা বিভাগ — ৭৮.২৪%
-
সর্বনিম্ন: ময়মনসিংহ বিভাগ — ৬৭.২৩%
-
-
জেলাভিত্তিক সাক্ষরতার হার:
-
সর্বোচ্চ: পিরোজপুর — ৮৫.৫৩%
-
সর্বনিম্ন: জামালপুর — ৬১.৭০%
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের জন্য মামলা করেন কে?
Created: 1 month ago
A
ব্যারিস্টার রফিকুল হক
B
বিচারপতি মাজদার হোসেন
C
বিচারপতি জয়নাল আবেদিন
D
বিচারপতি হাবিবুর রহমান
বাংলাদেশে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে নির্বাহী বিভাগ থেকে এর পৃথকীকরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়। এ প্রক্রিয়ার সূচনা হয় বিচারপতি মো. মাজদার হোসেন কর্তৃক দায়ের করা মামলার মাধ্যমে, যা দেশের বিচারব্যবস্থায় ঐতিহাসিক পরিবর্তন আনে।
-
১৯৯৯ সালের ২ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বিচারপতি মো. মাজদার হোসেনের দায়ের করা মামলায় ঐতিহাসিক রায় প্রদান করে।
-
এই রায়ে অধস্তন আদালতের বিচারকদের প্রশাসনিক ক্যাডার থেকে আলাদা করার নির্দেশ দেওয়া হয় এবং একটি স্বাধীন জুডিশিয়াল সার্ভিস গঠনের কথা বলা হয়।
-
আদালত নির্দেশ দেয় যে বিচারকদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলা সম্পর্কিত বিষয়সমূহ সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে।
-
এই রায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়।
-
পরবর্তীতে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইন কার্যকর করে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়।
0
Updated: 4 weeks ago