A
গাইবান্ধা
B
পাবনা
C
নীলফামারী
D
কুড়িগ্রাম
উত্তরের বিবরণ
উত্তরা ইপিজেড
-
দেশের একমাত্র কৃষিভিত্তিক ইপিজেড।
-
অবস্থান: নীলফামারী জেলার সদর উপজেলার সংগলশী ইউনিয়ন।
-
প্রতিষ্ঠা: জুলাই, ১৯৯৯।
-
উদ্বোধন: জুলাই, ২০০১।
-
মোট আয়তন: ২১৩.৬৬ একর।
উৎস: বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 1 day ago
মারি চুক্তি কত সালে সম্পাদিত হয়?
Created: 18 hours ago
A
১৯৫৩ সালে
B
১৯৫৪ সালে
C
১৯৫৫ সালে
D
১৯৫৬ সালে
মারি চুক্তি (১৯৫৫)
-
প্রেক্ষাপট:
-
স্বাধীন পাকিস্তানের প্রথম গণপরিষদ সংবিধান রচনায় ব্যর্থ হলে দ্বিতীয় গণপরিষদ ১৯৫৫ সালের ৭ জুলাই মারিতে প্রথম অধিবেশনে মিলিত হয়।
-
এই অধিবেশনে পাকিস্তানের সব প্রদেশের নেতৃবৃন্দ, বিশেষ করে মুসলিম লীগ, আওয়ামী লীগ ও যুক্তফ্রন্ট, সংবিধান সংক্রান্ত আপোস চুক্তি সম্পাদন করেন।
-
-
চুক্তির খসড়া:
-
চুক্তি ‘মারি চুক্তি’ নামে পরিচিত।
-
এতে ৬টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উভয় অঞ্চলের সংসদ সদস্য একমত হন।
-
স্বাক্ষরকারীরা ছিলেন: এ. কে. ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী, চৌধুরী মোহাম্মদ আলী, আতাউর রহমান খান, মোস্তাক হোসেন গুরমানী।
-
-
চুক্তির পরবর্তী ঘটনা:
-
১৯৫৫ সালের ১১ আগস্ট চৌধুরী মোহাম্মদ আলী প্রধানমন্ত্রী হন।
-
তাঁর মন্ত্রিসভার একজন সদস্য ছিলেন এ. কে. ফজলুল হক।
-
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন বিরোধী দলের নেতা।
-
-
প্রভাব:
-
১৯৫৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পশ্চিম পাকিস্তানের সব প্রদেশ একত্রিত হয়ে একটি প্রদেশ গঠন করা হয়।
-
১৯৫৬ সালের ৮ জানুয়ারি দ্বিতীয় গণপরিষদে ‘পাকিস্তান ইসলামি প্রজাতন্ত্রের’ বিল উত্থাপন করা হয়।
-
২ মার্চ গভর্নর জেনারেল বিলে সম্মতি দিলে সংবিধান বলবৎ হয়।
-
উৎস:
i) বাংলাপিডিয়া
ii) সংগ্রামের নোটবুক
iii) স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস

0
Updated: 18 hours ago
জাতিসংঘের দুর্নীতি বিরোধী কনভেনশনের নাম কী?
Created: 2 days ago
A
UNCLOS
B
UNCTAD
C
UNCAC
D
CEDAW
দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশন:
-
জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের সংক্ষিপ্ত নাম হলো UNCAC।
-
এর পূর্ণরূপ United Nations Convention against Corruption।
-
এটি ২০০৩ সালের ৩১ অক্টোবর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয় এবং ২০০৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর কার্যকর হয়।
-
ইউএনসিএসি (UNCAC)-এর মূল লক্ষ্য হলো বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি হ্রাস করা, যা জাতীয় সীমান্ত অতিক্রম করেও সংঘটিত হতে পারে।
সূত্র: জাতিসংঘ ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 days ago
বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকে নিম্নের কোনটি নেই?
Created: 18 hours ago
A
তারকা
B
পান পাতা
C
শাপলা
D
ধানের শীষ
বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক
-
গঠন ও উপাদান:
-
বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক গ্রহণ করা হয় ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পরপরই।
-
প্রতীকটি হলো ভাসমান জাতীয় ফুল শাপলা, যার দুই পাশে ধানের শীষ ও পাটপাতা রয়েছে।
-
চারটি তারকা প্রতীকের ওপর স্থাপন করা আছে।
-
পানি, ধান ও পাট বাংলাদেশের প্রকৃতি ও অর্থনীতির সঙ্গে সংযুক্ত।
-
ভাসমান শাপলা সৌন্দর্য, সুরুচি ও অঙ্গীকারের প্রতীক।
-
চারটি তারকা জাতীয় চারটি মূলনীতি: জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা নির্দেশ করে।
-
-
ডিজাইনার ও ইতিহাস:
-
জাতীয় প্রতীকের ডিজাইন করেন পটুয়া কামরুল হাসান।
-
শাপলা এঁকেছেন মোহাম্মদ ইদ্রিস, ধানের শীষ ও পাটপাতা ও চারটি তারকা যুক্ত করেছেন শামসুল আলম।
-
এটি অনুমোদিত হয় ১৯৭২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি।
-
সংবিধানের প্রথম ভাগ, অনুচ্ছেদ ৪(৩)-এ প্রতীক সম্পর্কে বর্ণনা আছে।
-
-
ব্যবহার:
-
এই প্রতীক সাধারণ জনগণ ব্যবহার করতে পারে না।
-
কেবল রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার ব্যবহারের অনুমতি রাখেন।
-
উৎস:
i) বাংলাপিডিয়া
ii) জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 18 hours ago