বাংলাদেশের বৃহত্তম অর্থনৈতিক অঞ্চল কোথায় অবস্থিত?
A
সাভার, ঢাকা
B
মিরসরাই, চট্টগ্রাম
C
আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ
D
মাধবরাম, কুড়িগ্রাম
উত্তরের বিবরণ
জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (National Special Economic Zone – NSEZ)
-
অবস্থান: চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই ও সীতাকুন্ড উপজেলা এবং ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার উপকূলীয় এলাকা, বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেলের পাশে।
-
মোট আয়তন: প্রায় ১৩৭ বর্গকিলোমিটার (৩৩,৮০৫ একর)
-
৪১% (১৪,০০০ একর) – শিল্পকারখানা
-
৫৯% – খোলা জায়গা, বনায়ন, বন্দর সুবিধা, আবাসন, স্বাস্থ্য, প্রশিক্ষণ ও বিনোদন কেন্দ্র
-
-
গঠন: ৩টি ইকোনমিক জোন এবং মোট ১২টি পৃথক অঞ্চলে বিভক্ত
-
বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল
-
পোশাক (বিজিএমইএ) শিল্পপার্ক
-
ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল
-
এসবিজি (শিকদার, বসুন্ধরা ও গ্যাসমেন গ্রুপ) অর্থনৈতিক অঞ্চল ইত্যাদি
-
-
উদ্দেশ্য ও সম্ভাবনা:
-
পুরো অঞ্চল চালু হলে আগামী ১৫ বছরে প্রায় ১৫ লাখ লোকের কর্মসংস্থান
-
প্রতিবছর রপ্তানি আয় প্রায় ১,৫০০ কোটি ডলার
-
-
উদ্বোধন: ২০১৬ সালে মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল নামে
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন ও বেপজা ওয়েবসাইট
0
Updated: 1 month ago
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?
Created: 1 month ago
A
শিল্প মন্ত্রণালয়
B
অর্থ মন্ত্রণালয়
C
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
D
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় স্বাধীনতা উত্তর ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তী সময়ে এ মন্ত্রণালয়কে বিভিন্ন পর্যায়ে পুনর্গঠন করা হয়।
-
১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে: বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দুটি বিভাগে বিভক্ত করা হয় – বাণিজ্য বিভাগ এবং বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগ
-
১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে: শিল্পের সঙ্গে একীভূত হয়ে শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে; এ সময় বাণিজ্য বিভাগ, শিল্প বিভাগ এবং পাট বিভাগ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত হয়
-
১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে: পুনরায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে কার্যক্রম শুরু
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপর অর্পিত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নিম্নলিখিত অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থা রয়েছে:
-
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো
-
বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন
-
আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর
-
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর
-
যৌথমূলধন কোম্পানী
0
Updated: 4 weeks ago
ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাক্ষরতার হারে শীর্ষ জেলা কোনটি?
Created: 1 month ago
A
মাগুরা
B
বরিশাল
C
পিরোজপুর
D
দিনাজপুর
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা, ঘনত্ব এবং সাক্ষরতার হার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেছে। এই তথ্য দেশের শিক্ষাগত ও জনসংখ্যাগত অবস্থা বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
-
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.১২%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১১৯ জন প্রতি বর্গকিমি
-
সাক্ষরতার হার (৭ বছর বা তদূর্ধ্ব): ৭৪.৮০%
-
পুরুষ: ৭৬.৭১%
-
মহিলা: ৭২.৯৪%
-
-
বিভাগভিত্তিক সাক্ষরতার হার:
-
সর্বোচ্চ: ঢাকা বিভাগ — ৭৮.২৪%
-
সর্বনিম্ন: ময়মনসিংহ বিভাগ — ৬৭.২৩%
-
-
জেলাভিত্তিক সাক্ষরতার হার:
-
সর্বোচ্চ: পিরোজপুর — ৮৫.৫৩%
-
সর্বনিম্ন: জামালপুর — ৬১.৭০%
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের হস্তলিখিত মূল সংবিধানের লেখক কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন
B
ড. কামাল হোসেন
C
ড. আনিসুজ্জামান
D
আব্দুর রউফ
বাংলাদেশের সংবিধান রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন হিসেবে স্বীকৃত। এটি ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয় এবং স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসন ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপন করে। বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত ছিল, কারণ এটি হাতে লিখে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করা হয়েছিল।
-
১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়।
-
প্রথম সংবিধানটি হাতে লিখে প্রকাশিত হয়েছিল।
-
হস্তলিখিত সংবিধানের মূল লেখক ছিলেন এ. কে. এম আব্দুর রউফ।
-
সংবিধানের প্রচ্ছদে শীতলপাটির উপর লেখা হয়েছিল "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান"।
-
সংবিধানের অঙ্গসজ্জা কার্যক্রমের প্রধান তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন।
-
সংবিধান প্রণয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে তার আইনি কাঠামোকে আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করে।
0
Updated: 4 weeks ago